দুপচাঁচিয়া পৌর মেয়র ও সচিবসহ তিনজনের বিরুদ্ধে জালিয়াতির মামলা
বগুড়া ব্যুরো
২২ মার্চ ২০২৩, ০০:০০:০০ | প্রিন্ট সংস্করণ
বগুড়ার দুপচাঁচিয়া পৌরসভার মেয়র বিএনপি নেতা জাহাঙ্গীর আলম, সচিব কার্তিক চন্দ্র দাসসহ তিনজনের বিরুদ্ধে জালিয়াতিসহ দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনে মামলা হয়েছে। হাইকোর্টের বিচারপতিদের নাম-সংবলিত আদেশ জালিয়াতিমূলে সৃষ্টি করে তা বগুড়ার স্পেশাল জজ আদালতে দাখিলের অভিযোগে দুদক বগুড়া জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক হাফিজুর রহমান নিজ কার্যালয়ে এ মামলা করেন। অন্য আসামি হলেন ধাপ সুখানগাড়ির সোলাইমান আলীর ছেলে শিক্ষানবীশ আইনজীবী আবদুল মজিদ।
বাদী এজাহারে উল্লেখ করেছেন, আসামিরা হাইকোর্টের ফৌজদারি মিস মামলার (নং-২০১৪৪/২০১০) ২০১০ সালের ১৯ জুলাইয়ের একটি আদেশ জালিয়াতমূলে সৃজন করে তা বগুড়ার স্পেশাল জজ আদালতে দাখিল করে মামলার কার্যক্রম স্থগিতের আদেশ গ্রহণে সক্ষম হন। আসামিরা হাইকোর্টের আদেশের তারিখ, বর্ণনা, আসামিদের নাম, মামলার নম্বর, বিচারপতিদের নাম-সংবলিত আদেশ জাল জালিয়াতির মাধ্যমে সৃজন করে বগুড়ার স্পেশাল জজ আদালতে জাল কাগজকে সঠিক হিসাবে ব্যবহার করে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন। হাইকোর্টের রিট শাখার আদেশের আলোকে সুপারিনটেনডেন্ট আবদুল মোমেন বাদী হয়ে তিন আসামির বিরুদ্ধে বগুড়ার সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতে (০৩পি/২০২২) পিটিশন মামলা করেন। এছাড়া মামলাটি তদন্ত করে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য দুর্নীতি দমন কমিশন বগুড়ার উপপরিচালকের প্রতি নির্দেশ দেন। পরে ওই মামলাটি দুদক প্রধান কার্যালয়ে পাঠানো হয়। এরপর প্রধান কার্যালয় থেকে তিন আসামির বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলার অনুমতি প্রদান করা হয়।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
দুপচাঁচিয়া পৌর মেয়র ও সচিবসহ তিনজনের বিরুদ্ধে জালিয়াতির মামলা
বগুড়ার দুপচাঁচিয়া পৌরসভার মেয়র বিএনপি নেতা জাহাঙ্গীর আলম, সচিব কার্তিক চন্দ্র দাসসহ তিনজনের বিরুদ্ধে জালিয়াতিসহ দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনে মামলা হয়েছে। হাইকোর্টের বিচারপতিদের নাম-সংবলিত আদেশ জালিয়াতিমূলে সৃষ্টি করে তা বগুড়ার স্পেশাল জজ আদালতে দাখিলের অভিযোগে দুদক বগুড়া জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক হাফিজুর রহমান নিজ কার্যালয়ে এ মামলা করেন। অন্য আসামি হলেন ধাপ সুখানগাড়ির সোলাইমান আলীর ছেলে শিক্ষানবীশ আইনজীবী আবদুল মজিদ।
বাদী এজাহারে উল্লেখ করেছেন, আসামিরা হাইকোর্টের ফৌজদারি মিস মামলার (নং-২০১৪৪/২০১০) ২০১০ সালের ১৯ জুলাইয়ের একটি আদেশ জালিয়াতমূলে সৃজন করে তা বগুড়ার স্পেশাল জজ আদালতে দাখিল করে মামলার কার্যক্রম স্থগিতের আদেশ গ্রহণে সক্ষম হন। আসামিরা হাইকোর্টের আদেশের তারিখ, বর্ণনা, আসামিদের নাম, মামলার নম্বর, বিচারপতিদের নাম-সংবলিত আদেশ জাল জালিয়াতির মাধ্যমে সৃজন করে বগুড়ার স্পেশাল জজ আদালতে জাল কাগজকে সঠিক হিসাবে ব্যবহার করে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন। হাইকোর্টের রিট শাখার আদেশের আলোকে সুপারিনটেনডেন্ট আবদুল মোমেন বাদী হয়ে তিন আসামির বিরুদ্ধে বগুড়ার সিনিয়র স্পেশাল জজ আদালতে (০৩পি/২০২২) পিটিশন মামলা করেন। এছাড়া মামলাটি তদন্ত করে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য দুর্নীতি দমন কমিশন বগুড়ার উপপরিচালকের প্রতি নির্দেশ দেন। পরে ওই মামলাটি দুদক প্রধান কার্যালয়ে পাঠানো হয়। এরপর প্রধান কার্যালয় থেকে তিন আসামির বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলার অনুমতি প্রদান করা হয়।