সাতক্ষীরায় স্ত্রী হত্যায় ফাঁসির আদেশ
যৌতুকের দাবিকৃত টাকা ও সোনার গয়না না পেয়ে স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যার দায়ে স্বামী মোস্তফা বিশ্বাসকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা ও ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সোমবার দুপুরে সাতক্ষীরার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এমজি আযম এ আদেশ দেন।
ফাঁসির দণ্ডাদেশপ্রাপ্ত মোস্তফা সাতক্ষীরার তালা উপজেলার চাঁদকাটি গ্রামের আমজাদ বিশ্বাসের ছেলে।
জানা যায়, ২০০৮ সালে তালা উপজেলার রঘুনাথপুর গ্রামের আব্দুস সবুরের মেয়ে শিউলি খাতুনের সঙ্গে একই উপজেলার চাঁদকাটি গ্রামের আমজাদ বিশ্বাসের ছেলে মোস্তফা বিশ্বাসের বিয়ে হয়। বিয়ের সময় মোস্তফাকে যৌতুক হিসাবে ২০ হাজার টাকার মালামাল দেওয়া হয়। বিয়ের কয়েক মাস যেতে না যেতেই মোস্তফা ও তার বাবা আমজাদ বিশ্বাস বাপের বাড়ি থেকে ৫০ হাজার টাকা ও তিন ভরি সোনার গয়না আনার জন্য শিউলিকে চাপ সৃষ্টি করে। বাপের বাড়ি থেকে টাকা ও সোনার গয়না আনতে না পারায় তাকে নির্যাতন করত স্বামী ও শ্বশুর। একপর্যায়ে ২০০৯ সালের ১৬ জুলাই শিউলিকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
সাতক্ষীরায় স্ত্রী হত্যায় ফাঁসির আদেশ
যৌতুকের দাবিকৃত টাকা ও সোনার গয়না না পেয়ে স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যার দায়ে স্বামী মোস্তফা বিশ্বাসকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা ও ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সোমবার দুপুরে সাতক্ষীরার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এমজি আযম এ আদেশ দেন।
ফাঁসির দণ্ডাদেশপ্রাপ্ত মোস্তফা সাতক্ষীরার তালা উপজেলার চাঁদকাটি গ্রামের আমজাদ বিশ্বাসের ছেলে।
জানা যায়, ২০০৮ সালে তালা উপজেলার রঘুনাথপুর গ্রামের আব্দুস সবুরের মেয়ে শিউলি খাতুনের সঙ্গে একই উপজেলার চাঁদকাটি গ্রামের আমজাদ বিশ্বাসের ছেলে মোস্তফা বিশ্বাসের বিয়ে হয়। বিয়ের সময় মোস্তফাকে যৌতুক হিসাবে ২০ হাজার টাকার মালামাল দেওয়া হয়। বিয়ের কয়েক মাস যেতে না যেতেই মোস্তফা ও তার বাবা আমজাদ বিশ্বাস বাপের বাড়ি থেকে ৫০ হাজার টাকা ও তিন ভরি সোনার গয়না আনার জন্য শিউলিকে চাপ সৃষ্টি করে। বাপের বাড়ি থেকে টাকা ও সোনার গয়না আনতে না পারায় তাকে নির্যাতন করত স্বামী ও শ্বশুর। একপর্যায়ে ২০০৯ সালের ১৬ জুলাই শিউলিকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়।