লকডাউনে ব্যাংক খোলা
করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে প্রশাসন যেসব এলাকা লকডাউন করবে ওইসব এলাকায় সীমিত আকারে সরকারি ব্যাংকের শাখাগুলো খোলা থাকবে। এর মধ্যে জেলা-উপজেলা পর্যায়ের প্রধান শাখাগুলো অবশ্যই খোলা রাখতে হবে। সরকারি খাতের লেনদেন সম্পন্ন করতে এ উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। সরকারের নির্দেশে বাংলাদেশ ব্যাংক এ উদ্যোগ নিয়েছে।
ইতোমধ্যে লকডাউন এলাকায় সরকারি ছয় ব্যাংকের শাখা খোলা রাখার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলোর এমডিদের কাছে চিঠি দেয়া হয়েছে। ব্যাংকগুলো হচ্ছে : সোনালী, জনতা, অগ্রণী, রূপালী, বাংলাদেশ কৃষি ও রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক।
সূত্র জানায়, জেলা-উপজেলা পর্যায়ে যেসব শাখা সরকারি ট্রেজারি কার্যক্রম, সরকারি খাতের বিভিন্ন ভাতা, বৈদেশি বাণিজ্য শাখা রয়েছে সেগুলো খোলা থাকবে। এর বাইরে অগুরুত্বপূর্ণ কোনো শাখা লকডাউন এলাকায় পড়লে সেগুলো ব্যাংক নিজস্ব বিবেচনায় বন্ধ রাখতে পারবে। তবে ওইসব শাখার গ্রাহকদের অন্য শাখা থেকে ব্যাংকিং সেবা দেয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। এ ধরনের ক্ষেত্রে গ্রাহকদের সংশ্লিষ্ট বিষয়টি জানিয়ে দিতে হবে। এ বিষয়ে স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগিতা দিতে হবে। কোনো শাখার কর্মকর্তা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলে পুরো শাখা লকডাউন না করে সীমিত আকারে ব্যাংকিং সেবা চালু রাখতে হবে। যে কোনো শাখা চালু রাখার সময়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নীতিমালা অনুযায়ী নিরাপদ দূরত্ব বজায় রেখে কাজ করতে হবে। ফলে কোনো কর্মকর্তা এই ভাইরাসে আক্রান্ত হলেও এটি ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা কম।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
লকডাউনে ব্যাংক খোলা
করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে প্রশাসন যেসব এলাকা লকডাউন করবে ওইসব এলাকায় সীমিত আকারে সরকারি ব্যাংকের শাখাগুলো খোলা থাকবে। এর মধ্যে জেলা-উপজেলা পর্যায়ের প্রধান শাখাগুলো অবশ্যই খোলা রাখতে হবে। সরকারি খাতের লেনদেন সম্পন্ন করতে এ উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। সরকারের নির্দেশে বাংলাদেশ ব্যাংক এ উদ্যোগ নিয়েছে।
ইতোমধ্যে লকডাউন এলাকায় সরকারি ছয় ব্যাংকের শাখা খোলা রাখার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলোর এমডিদের কাছে চিঠি দেয়া হয়েছে। ব্যাংকগুলো হচ্ছে : সোনালী, জনতা, অগ্রণী, রূপালী, বাংলাদেশ কৃষি ও রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক।
সূত্র জানায়, জেলা-উপজেলা পর্যায়ে যেসব শাখা সরকারি ট্রেজারি কার্যক্রম, সরকারি খাতের বিভিন্ন ভাতা, বৈদেশি বাণিজ্য শাখা রয়েছে সেগুলো খোলা থাকবে। এর বাইরে অগুরুত্বপূর্ণ কোনো শাখা লকডাউন এলাকায় পড়লে সেগুলো ব্যাংক নিজস্ব বিবেচনায় বন্ধ রাখতে পারবে। তবে ওইসব শাখার গ্রাহকদের অন্য শাখা থেকে ব্যাংকিং সেবা দেয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। এ ধরনের ক্ষেত্রে গ্রাহকদের সংশ্লিষ্ট বিষয়টি জানিয়ে দিতে হবে। এ বিষয়ে স্থানীয় প্রশাসনের সহযোগিতা দিতে হবে। কোনো শাখার কর্মকর্তা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হলে পুরো শাখা লকডাউন না করে সীমিত আকারে ব্যাংকিং সেবা চালু রাখতে হবে। যে কোনো শাখা চালু রাখার সময়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নীতিমালা অনুযায়ী নিরাপদ দূরত্ব বজায় রেখে কাজ করতে হবে। ফলে কোনো কর্মকর্তা এই ভাইরাসে আক্রান্ত হলেও এটি ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা কম।