জাবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ সিন্ডিকেট সভা ঘেরাও
jugantor
জাবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ সিন্ডিকেট সভা ঘেরাও

  জাবি প্রতিনিধি  

০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ০০:০০:০০  |  প্রিন্ট সংস্করণ

যৌন নিপীড়নের অভিযোগে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) পাবলিক হেলথ অ্যান্ড ইনফরমেটিক্স বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মাহমুদুর রহমান জনির যথাযথ বিচার ও অপসারণের দাবিতে সিন্ডিকেট সভা ঘেরাওয়ের কর্মসূচি পালন করেছেন শিক্ষার্থীরা। মঙ্গলবার বিকাল সাড়ে ৩টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন প্রশাসনিক ভবনে সিন্ডিকেট সভা চলাকালীন এই ঘেরাও কর্মসূচি পালন করা হয়। অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে নিজ বিভাগের একাধিক শিক্ষার্থীর সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন, ভুক্তভোগী এক শিক্ষার্থীকে শারীরিক এবং মানসিক নির্যাতন ও জোর করে দায়মুক্তিপত্র আদায়ের অভিযোগে আনা হয়েছে।

এ সময় এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন জাবি সংসদের সাংগঠনিক সম্পাদক আলিফ মাহমুদ। তিনি বলেন, শিক্ষক জনি তার অপরাধ থেকে বাঁচতে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর থেকে জোর করে দায়মুক্তিপত্র লিখিয়ে নিয়েছিলেন। প্রক্টর ও সহকারী প্রক্টরের উপস্থিতিতে তা করা হয়েছে। এ ঘটনায় প্রক্টর ও সহকারী প্রক্টর জড়িত থাকলে অবশ্যই তাদের বিচার করতে হবে। আমাদের না জানিয়ে যে সিন্ডিকেট সভার আয়োজন করা হয়েছে, তাতে ঘটনার তদন্তের বিষয়টি ধামাচাপার চেষ্টা করা হচ্ছে বলে আমরা আশঙ্কা করছি।

জাবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ সিন্ডিকেট সভা ঘেরাও

 জাবি প্রতিনিধি 
০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ১২:০০ এএম  |  প্রিন্ট সংস্করণ

যৌন নিপীড়নের অভিযোগে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) পাবলিক হেলথ অ্যান্ড ইনফরমেটিক্স বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মাহমুদুর রহমান জনির যথাযথ বিচার ও অপসারণের দাবিতে সিন্ডিকেট সভা ঘেরাওয়ের কর্মসূচি পালন করেছেন শিক্ষার্থীরা। মঙ্গলবার বিকাল সাড়ে ৩টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন প্রশাসনিক ভবনে সিন্ডিকেট সভা চলাকালীন এই ঘেরাও কর্মসূচি পালন করা হয়। অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে নিজ বিভাগের একাধিক শিক্ষার্থীর সঙ্গে যৌন সম্পর্ক স্থাপন, ভুক্তভোগী এক শিক্ষার্থীকে শারীরিক এবং মানসিক নির্যাতন ও জোর করে দায়মুক্তিপত্র আদায়ের অভিযোগে আনা হয়েছে।

এ সময় এক সংক্ষিপ্ত সমাবেশে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ ছাত্র ইউনিয়ন জাবি সংসদের সাংগঠনিক সম্পাদক আলিফ মাহমুদ। তিনি বলেন, শিক্ষক জনি তার অপরাধ থেকে বাঁচতে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর থেকে জোর করে দায়মুক্তিপত্র লিখিয়ে নিয়েছিলেন। প্রক্টর ও সহকারী প্রক্টরের উপস্থিতিতে তা করা হয়েছে। এ ঘটনায় প্রক্টর ও সহকারী প্রক্টর জড়িত থাকলে অবশ্যই তাদের বিচার করতে হবে। আমাদের না জানিয়ে যে সিন্ডিকেট সভার আয়োজন করা হয়েছে, তাতে ঘটনার তদন্তের বিষয়টি ধামাচাপার চেষ্টা করা হচ্ছে বলে আমরা আশঙ্কা করছি।

যুগান্তর ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন