উচ্চহারে লভ্যাংশের প্রলোভনে কোটি টাকা আত্মসাৎ
jugantor
উচ্চহারে লভ্যাংশের প্রলোভনে কোটি টাকা আত্মসাৎ

  যুগান্তর প্রতিবেদন  

০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ০০:০০:০০  |  প্রিন্ট সংস্করণ

বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং ব্যক্তির কাছ থেকে কয়েক কোটি টাকা আত্মসাতের অপরাধে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি হাসান ছালাম (৪১)। উচ্চহারে লভ্যাংশ দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে বিনিয়োগ এনে প্রতারণা করেন তিনি। সোমবার রাজধানীর মতিঝিল এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। তিনি কুমিল্লা চৌদ্দগ্রামের পাড়াগ্রামের আব্দুস ছালামের ছেলে। সাজাপ্রাপ্তির পর চেষ্টা করছিলেন ইউরোপে পালিয়ে যাওয়ার।

মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর কাওরান বাজারে র‌্যাবের মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়। র‌্যাব-৩ এর লেফটেন্যান্ট কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, সুপারশপ, জুয়েলারি ব্যবসা, টেলিকম ব্যবসা, ট্রাভেল এজেন্সি, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এবং জমি কেনাবেচাসহ ১১টি প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগে উচ্চহারে লভ্যাংশের প্রলোভন দেখান তিনি। পাশাপাশি এসব প্রতিষ্ঠানের নামে ৮টি বেসরকারি ব্যাংক এবং বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে আরও ৫ কোটি টাকা ঋণ নিয়ে আর পরিশোধ করেননি। র‌্যাব জানায়, হাসান ছালাম ব্যবসায়িক অংশীদারসহ আত্মীয়-স্বজন ও পরিচিত লোকজনের কাছ থেকে উচ্চহারে মাসিক লভ্যাংশ দেওয়ার কথা বলে কোটি টাকার বেশি হাতিয়ে নেন। কিছুদিন লভ্যাংশ দিলেও পরে লভ্যাংশ দেওয়া বন্ধ করে দিতেন। পাওনাদাররা টাকার জন্য নিয়মিত তাগিদ দিতে থাকলে তিনি টাকা দেওয়ার আশ্বাস দিতেন।

উচ্চহারে লভ্যাংশের প্রলোভনে কোটি টাকা আত্মসাৎ

 যুগান্তর প্রতিবেদন 
০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ১২:০০ এএম  |  প্রিন্ট সংস্করণ

বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং ব্যক্তির কাছ থেকে কয়েক কোটি টাকা আত্মসাতের অপরাধে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি হাসান ছালাম (৪১)। উচ্চহারে লভ্যাংশ দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে বিনিয়োগ এনে প্রতারণা করেন তিনি। সোমবার রাজধানীর মতিঝিল এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। তিনি কুমিল্লা চৌদ্দগ্রামের পাড়াগ্রামের আব্দুস ছালামের ছেলে। সাজাপ্রাপ্তির পর চেষ্টা করছিলেন ইউরোপে পালিয়ে যাওয়ার।

মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর কাওরান বাজারে র‌্যাবের মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়। র‌্যাব-৩ এর লেফটেন্যান্ট কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, সুপারশপ, জুয়েলারি ব্যবসা, টেলিকম ব্যবসা, ট্রাভেল এজেন্সি, ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এবং জমি কেনাবেচাসহ ১১টি প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগে উচ্চহারে লভ্যাংশের প্রলোভন দেখান তিনি। পাশাপাশি এসব প্রতিষ্ঠানের নামে ৮টি বেসরকারি ব্যাংক এবং বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে আরও ৫ কোটি টাকা ঋণ নিয়ে আর পরিশোধ করেননি। র‌্যাব জানায়, হাসান ছালাম ব্যবসায়িক অংশীদারসহ আত্মীয়-স্বজন ও পরিচিত লোকজনের কাছ থেকে উচ্চহারে মাসিক লভ্যাংশ দেওয়ার কথা বলে কোটি টাকার বেশি হাতিয়ে নেন। কিছুদিন লভ্যাংশ দিলেও পরে লভ্যাংশ দেওয়া বন্ধ করে দিতেন। পাওনাদাররা টাকার জন্য নিয়মিত তাগিদ দিতে থাকলে তিনি টাকা দেওয়ার আশ্বাস দিতেন।

যুগান্তর ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন