দেশে চিকিৎসা সরঞ্জামের বাজার চার হাজার কোটি টাকার
jugantor
দেশে চিকিৎসা সরঞ্জামের বাজার চার হাজার কোটি টাকার

  যুগান্তর প্রতিবেদন  

২৮ মার্চ ২০২৩, ০০:০০:০০  |  প্রিন্ট সংস্করণ

ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ ইউসুফ বলেছেন, দেশে মেডিকেল সরঞ্জামের (চিকিৎসা যন্ত্রপাতি) চার হাজার কোটি টাকার মার্কেট (বাজার) বিদ্যমান। এই মার্কেটের মাত্র ৬ থেকে ৮ শতাংশ দেশে উৎপাদন হয়। বাকি সম্পূর্ণটাই আমদানি-নির্ভর। সোমবার রাজধানীর মহাখালী ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরে মেডিকেল সরঞ্জাম উৎপাদক ও আমদানিকারকদের সঙ্গে আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। আলোচনা শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

মেজর জেনারেল মো. ইউসুফ বলেন, ডিভাইস আমদানি-নির্ভর হওয়ার ফলে আমাদের অনেক বৈদেশিক মুদ্রা খরচ হয়। আবার প্রয়োজনের সময় পাই না। আমরা যাতে দেশে সক্ষমতা বাড়াতে পারি সেজন্য উদ্যোক্তা, আমদানিকারক ও সংশ্লিষ্টদের আহ্বান জানিয়েছি। বিশেষজ্ঞদেরও বলেছি। যারা এসব সামগ্রী ব্যবহার করে তাদের চাহিদা জানার জন্য। কীভাবে ডিভাইসগুলোর (যন্ত্র) উৎপাদন বাড়াতে পারি, তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আমাদের দেশে সব কিছু উৎপাদন সম্ভব। আমরা টেকনিক্যালি অনেক অগ্রসর। দেশে মেডিকেল ডিভাইসের সংকট আছে কীনা, জানতে চাইলে তিনি বলেন, এই মুহূর্তে ডিভাইসের সংকট নেই। ডলারের দাম বেশি হলেও আমদানিকারকরা ডিভাইস নিয়ে আসছেন।

নতুন কী সিদ্ধান্ত হয়েছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমাদের তিনটি সিদ্ধান্ত হয়েছে। সরকার যাতে কম মূল্যে উৎপাদকদের ভূমি (জমি) দেয়। সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে। সরকারের কাছে আমরা আবেদন জানাব যাতে বেজা, বেপজা এসব এলাকায় স্বল্পমূল্যে তাদের ভূমির ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়।

দেশে চিকিৎসা সরঞ্জামের বাজার চার হাজার কোটি টাকার

 যুগান্তর প্রতিবেদন 
২৮ মার্চ ২০২৩, ১২:০০ এএম  |  প্রিন্ট সংস্করণ

ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ ইউসুফ বলেছেন, দেশে মেডিকেল সরঞ্জামের (চিকিৎসা যন্ত্রপাতি) চার হাজার কোটি টাকার মার্কেট (বাজার) বিদ্যমান। এই মার্কেটের মাত্র ৬ থেকে ৮ শতাংশ দেশে উৎপাদন হয়। বাকি সম্পূর্ণটাই আমদানি-নির্ভর। সোমবার রাজধানীর মহাখালী ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরে মেডিকেল সরঞ্জাম উৎপাদক ও আমদানিকারকদের সঙ্গে আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। আলোচনা শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

মেজর জেনারেল মো. ইউসুফ বলেন, ডিভাইস আমদানি-নির্ভর হওয়ার ফলে আমাদের অনেক বৈদেশিক মুদ্রা খরচ হয়। আবার প্রয়োজনের সময় পাই না। আমরা যাতে দেশে সক্ষমতা বাড়াতে পারি সেজন্য উদ্যোক্তা, আমদানিকারক ও সংশ্লিষ্টদের আহ্বান জানিয়েছি। বিশেষজ্ঞদেরও বলেছি। যারা এসব সামগ্রী ব্যবহার করে তাদের চাহিদা জানার জন্য। কীভাবে ডিভাইসগুলোর (যন্ত্র) উৎপাদন বাড়াতে পারি, তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আমাদের দেশে সব কিছু উৎপাদন সম্ভব। আমরা টেকনিক্যালি অনেক অগ্রসর। দেশে মেডিকেল ডিভাইসের সংকট আছে কীনা, জানতে চাইলে তিনি বলেন, এই মুহূর্তে ডিভাইসের সংকট নেই। ডলারের দাম বেশি হলেও আমদানিকারকরা ডিভাইস নিয়ে আসছেন।

নতুন কী সিদ্ধান্ত হয়েছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমাদের তিনটি সিদ্ধান্ত হয়েছে। সরকার যাতে কম মূল্যে উৎপাদকদের ভূমি (জমি) দেয়। সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে। সরকারের কাছে আমরা আবেদন জানাব যাতে বেজা, বেপজা এসব এলাকায় স্বল্পমূল্যে তাদের ভূমির ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়।

যুগান্তর ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন