বিকেএসপিতে ফিরেই ভালোবাসায় সিক্ত বিশ্বজয়ীরা
স্পোর্টস রিপোর্টার
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২০, ০০:০০:০০ | প্রিন্ট সংস্করণ
যুব বিশ্বকাপজয়ী দলের আট ক্রিকেটার বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের (বিকেএসপি) ছাত্র। অনেকদিন বিকেএসপিতে যাওয়া হয় না তাদের। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দু’দিনের প্রস্তুতি ম্যাচ খেলতে মঙ্গলবার বিকেএসপিতে যান আকবর আলীরা। সেখানে ভালোবাসায় সিক্ত হলেন বিশ্বকাপজয়ীরা। আকবররা বিকেএসপিতে কোচ মাসুদ হাসানের অধীনে ছিলেন। শিষ্যরা তাকে গর্বিত করায় তিনি আনন্দিত।
নিজেকেও বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভাবছেন মাসুদ। বিকেএসপির কোচ বলেন, ‘ওরা এবার এসেছে অন্যরূপে। সারা দেশের চোখ এখন তাদের ওপর। তিনি বলেন, ‘সত্যিই দারুণ লাগছে। এতদিন তাদের নিয়ে যে কষ্ট করেছি তা সার্থক হয়েছে। ওরা চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশে ফিরেছে। সার্থক হওয়ায় নিজের কাজের মূল্যায়ন নিজে করতে পারছি।’
এদিকে বড় দলের সঙ্গে প্রথম মাঠে নেমে অভিজ্ঞতা ভালোই হল আকবর, শাহাদাত হোসেন, শরিফুল ইসলামদের। দুটি দারুণ স্টাম্পিং করেছেন আকবর। অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে বোলিংয়ে সুযোগ পাননি শাহাদাত। বিকেএসপিতে সুযোগ পেয়েই নিয়েছেন তিন উইকেট।
দু’দিনের ম্যাচের প্রথমদিন শেষে শাহাদাত বলেন, ‘বিশ্বকাপে আমাদের অনেক বোলিং অপশন ছিল। চারজন মূল বোলারের সঙ্গে দু’জন অলরাউন্ডার ছিল। ছয় বোলারকে দিয়ে বোলিং করানো হতো। এর আগে দল কখনও খারাপ করতে থাকলে আমাকে বোলিংয়ে ডাকা হতো। এবার বিশ্বকাপে দলের মূল বোলাররা খারাপ করেনি। তাই আমাকে ডাকা হয়নি।’
তিনি বলেন, ‘জিম্বাবুয়ে পেস বোলিং ভালো খেলেনি। দু’দিক থেকেই তারা সমস্যায় পড়েছে। উইকেট ছিল কিছুটা ব্যাটসম্যানদের পক্ষে। বাংলাদেশের তো যে কোনো উইকেটেই স্পিনাররা কিছুটা সুবিধা পায়। এখানেও পেয়েছে। এখানে বোলিং করে উইকেট পেয়েছি। আত্মবিশ্বাস বাড়বে।’
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাউন্স ও গতিতে নজরকাড়া শরিফুল বিকেএসপিতে নিয়েছেন একটি উইকেট।প্রথমদিন শেষে তিনি বলেন, ‘দক্ষিণ আফ্রিকার কন্ডিশনের সঙ্গে আমাদের অনেক পার্থক্য।’
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: [email protected]
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
বিকেএসপিতে ফিরেই ভালোবাসায় সিক্ত বিশ্বজয়ীরা
যুব বিশ্বকাপজয়ী দলের আট ক্রিকেটার বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের (বিকেএসপি) ছাত্র। অনেকদিন বিকেএসপিতে যাওয়া হয় না তাদের। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দু’দিনের প্রস্তুতি ম্যাচ খেলতে মঙ্গলবার বিকেএসপিতে যান আকবর আলীরা। সেখানে ভালোবাসায় সিক্ত হলেন বিশ্বকাপজয়ীরা। আকবররা বিকেএসপিতে কোচ মাসুদ হাসানের অধীনে ছিলেন। শিষ্যরা তাকে গর্বিত করায় তিনি আনন্দিত।
নিজেকেও বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভাবছেন মাসুদ। বিকেএসপির কোচ বলেন, ‘ওরা এবার এসেছে অন্যরূপে। সারা দেশের চোখ এখন তাদের ওপর। তিনি বলেন, ‘সত্যিই দারুণ লাগছে। এতদিন তাদের নিয়ে যে কষ্ট করেছি তা সার্থক হয়েছে। ওরা চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশে ফিরেছে। সার্থক হওয়ায় নিজের কাজের মূল্যায়ন নিজে করতে পারছি।’
এদিকে বড় দলের সঙ্গে প্রথম মাঠে নেমে অভিজ্ঞতা ভালোই হল আকবর, শাহাদাত হোসেন, শরিফুল ইসলামদের। দুটি দারুণ স্টাম্পিং করেছেন আকবর। অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে বোলিংয়ে সুযোগ পাননি শাহাদাত। বিকেএসপিতে সুযোগ পেয়েই নিয়েছেন তিন উইকেট।
দু’দিনের ম্যাচের প্রথমদিন শেষে শাহাদাত বলেন, ‘বিশ্বকাপে আমাদের অনেক বোলিং অপশন ছিল। চারজন মূল বোলারের সঙ্গে দু’জন অলরাউন্ডার ছিল। ছয় বোলারকে দিয়ে বোলিং করানো হতো। এর আগে দল কখনও খারাপ করতে থাকলে আমাকে বোলিংয়ে ডাকা হতো। এবার বিশ্বকাপে দলের মূল বোলাররা খারাপ করেনি। তাই আমাকে ডাকা হয়নি।’
তিনি বলেন, ‘জিম্বাবুয়ে পেস বোলিং ভালো খেলেনি। দু’দিক থেকেই তারা সমস্যায় পড়েছে। উইকেট ছিল কিছুটা ব্যাটসম্যানদের পক্ষে। বাংলাদেশের তো যে কোনো উইকেটেই স্পিনাররা কিছুটা সুবিধা পায়। এখানেও পেয়েছে। এখানে বোলিং করে উইকেট পেয়েছি। আত্মবিশ্বাস বাড়বে।’
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাউন্স ও গতিতে নজরকাড়া শরিফুল বিকেএসপিতে নিয়েছেন একটি উইকেট।প্রথমদিন শেষে তিনি বলেন, ‘দক্ষিণ আফ্রিকার কন্ডিশনের সঙ্গে আমাদের অনেক পার্থক্য।’