তিন তরুণ তুর্কির স্বপ্নপূরণ
বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট সিরিজ ২০২১
ক্রীড়া প্রতিবেদক
১৮ জানুয়ারি ২০২১, ০০:০০:০০ | প্রিন্ট সংস্করণ
হাসান মাহমুদ ও মেহেদী হাসানের আন্তর্জাতিক অভিষেক হয়েছে টি ২০ দিয়ে। এই প্রথম তারা ওয়ানডে দলে সুযোগ পেলেন। তবে প্রথমবারের মতো জাতীয় দলের কোনো ফরম্যাটে ডাক পেলেন বাঁ-হাতি পেসার শরিফুল ইসলাম।
এই তিন তরুণ তুর্কির স্বপ্নপূরণ হয়েছে। সেরা একাদশে সুযোগ পেলে তা কাজে লাগানোর জন্য মুখিয়ে তারা। জাতীয় দলে সুযোগ পাওয়ার পর তিনজন জানালেন নিজেদের লক্ষ্য-
শরিফুল ইসলাম
প্রথমবারের মতো জাতীয় দলে সুযোগ পাওয়ার পর ভালো লাগছে। ভালো করার চেষ্টা করব। অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের পর বঙ্গবন্ধু টি ২০ কাপ, প্রেসিডেন্টস কাপে ভালো খেলেছি। সেরা একাদশে যদি জায়গা পাই, ভালো খেলে জায়গাটা ধরে রাখার চেষ্টা করব।
ভালো লাগছে জাতীয় দলের পরিবেশ। যখন ক্রিকেট খেলা শুরু করেছি তখন থেকেই ভাবতাম সাকিব, মুশফিক, রিয়াদ, তামিম, মোস্তাফিজ ভাইদের সঙ্গে যদি খেলতে পারি। স্বপ্ন পূরণ হচ্ছে। তারা আমার ভুল ধরিয়ে দিচ্ছেন, নিজের সেরাটা দেওয়ার জন্য যেটা করা দরকার, শেখাচ্ছেন। যুব বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পেছনে আমাদের শক্তি ছিল একতা। সেই একতা নিয়ে আমরা যদি লড়াই করতে পারি, তাহলে চ্যাম্পিয়নও হব জাতীয় দলের হয়েও।
হাসান মাহমুদ
যেদিন খেলা শুরু করেছি, সেদিন থেকে জাতীয় দলে খেলার স্বপ্ন ছিল। সুযোগ পেয়েছি। সিনিয়রদের অনুপ্রেরণা পাচ্ছি। সিনিয়রদের দেখে এখন আরও অনুপ্রাণিত হই। লক্ষ্য ভালো করার। নিজের সেরাটা দেওয়ার। সব ফরম্যাটেই এগোনোর চেষ্টা করব। এই পর্যন্ত আসার পেছনে সবাই সাহায্য করেছেন। ধারাবাহিকতা ধরে রাখাটা গুরুত্বপূর্ণ। সুযোগ কাজে লাগানো দরকার।
মেহেদী হাসান
পরিশ্রম করেছি। টি ২০-তে অভিষেক হয়েছে। ওয়ানডে দলে সুযোগ পেলাম। দারুণ ব্যাপার। ক্রিকেটার হিসেবে চাপ নেওয়ার কিছু দেখছি না। সেরা একাদশে যদি সুযোগ পাই, সর্বোচ্চটা দেওয়ার চেষ্টা করব। আমি একজন অলরাউন্ডার। সেভাবেই খেলতে হবে। ওয়েস্ট ইন্ডিজ পুরো শক্তির দল নিয়ে এলেও সমস্যা হতো না। আমরা মানসিকভাবে এখন অনেক শক্তিশালী। প্রতিপক্ষকে কখনো ছোট করে দেখতে নেই। বড় দল আর ছোট দল বলে কিছু নেই। দিনশেষে যে ভালো করবে সে জিতবে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট সিরিজ ২০২১
তিন তরুণ তুর্কির স্বপ্নপূরণ
হাসান মাহমুদ ও মেহেদী হাসানের আন্তর্জাতিক অভিষেক হয়েছে টি ২০ দিয়ে। এই প্রথম তারা ওয়ানডে দলে সুযোগ পেলেন। তবে প্রথমবারের মতো জাতীয় দলের কোনো ফরম্যাটে ডাক পেলেন বাঁ-হাতি পেসার শরিফুল ইসলাম।
এই তিন তরুণ তুর্কির স্বপ্নপূরণ হয়েছে। সেরা একাদশে সুযোগ পেলে তা কাজে লাগানোর জন্য মুখিয়ে তারা। জাতীয় দলে সুযোগ পাওয়ার পর তিনজন জানালেন নিজেদের লক্ষ্য-
শরিফুল ইসলাম
প্রথমবারের মতো জাতীয় দলে সুযোগ পাওয়ার পর ভালো লাগছে। ভালো করার চেষ্টা করব। অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপের পর বঙ্গবন্ধু টি ২০ কাপ, প্রেসিডেন্টস কাপে ভালো খেলেছি। সেরা একাদশে যদি জায়গা পাই, ভালো খেলে জায়গাটা ধরে রাখার চেষ্টা করব।
ভালো লাগছে জাতীয় দলের পরিবেশ। যখন ক্রিকেট খেলা শুরু করেছি তখন থেকেই ভাবতাম সাকিব, মুশফিক, রিয়াদ, তামিম, মোস্তাফিজ ভাইদের সঙ্গে যদি খেলতে পারি। স্বপ্ন পূরণ হচ্ছে। তারা আমার ভুল ধরিয়ে দিচ্ছেন, নিজের সেরাটা দেওয়ার জন্য যেটা করা দরকার, শেখাচ্ছেন। যুব বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পেছনে আমাদের শক্তি ছিল একতা। সেই একতা নিয়ে আমরা যদি লড়াই করতে পারি, তাহলে চ্যাম্পিয়নও হব জাতীয় দলের হয়েও।
হাসান মাহমুদ
যেদিন খেলা শুরু করেছি, সেদিন থেকে জাতীয় দলে খেলার স্বপ্ন ছিল। সুযোগ পেয়েছি। সিনিয়রদের অনুপ্রেরণা পাচ্ছি। সিনিয়রদের দেখে এখন আরও অনুপ্রাণিত হই। লক্ষ্য ভালো করার। নিজের সেরাটা দেওয়ার। সব ফরম্যাটেই এগোনোর চেষ্টা করব। এই পর্যন্ত আসার পেছনে সবাই সাহায্য করেছেন। ধারাবাহিকতা ধরে রাখাটা গুরুত্বপূর্ণ। সুযোগ কাজে লাগানো দরকার।
মেহেদী হাসান
পরিশ্রম করেছি। টি ২০-তে অভিষেক হয়েছে। ওয়ানডে দলে সুযোগ পেলাম। দারুণ ব্যাপার। ক্রিকেটার হিসেবে চাপ নেওয়ার কিছু দেখছি না। সেরা একাদশে যদি সুযোগ পাই, সর্বোচ্চটা দেওয়ার চেষ্টা করব। আমি একজন অলরাউন্ডার। সেভাবেই খেলতে হবে। ওয়েস্ট ইন্ডিজ পুরো শক্তির দল নিয়ে এলেও সমস্যা হতো না। আমরা মানসিকভাবে এখন অনেক শক্তিশালী। প্রতিপক্ষকে কখনো ছোট করে দেখতে নেই। বড় দল আর ছোট দল বলে কিছু নেই। দিনশেষে যে ভালো করবে সে জিতবে।