যুগান্তরের কাছে প্রত্যাশা অনেক
jugantor
যুগান্তরের কাছে প্রত্যাশা অনেক

  এম হুমায়ুন কবির  

০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ০০:০০:০০  |  প্রিন্ট সংস্করণ

নতুন প্রজন্মের পাঠকের কাছে কাঙ্ক্ষিত গ্রহণযোগ্যতা পেতে হলে প্রতিটি গণমাধ্যমকে বেশকিছু বিষয়ে বিশেষভাবে দৃষ্টি দিতে হয়। যেসব গণমাধ্যম তরুণদের স্বপ্ন, তাদের কর্মসংস্থান, তাদের শিক্ষা-স্বাস্থ্য-বিনোদন-দক্ষতা অর্জন-এসব বিষয়ে যথাযথ গুরুত্ব প্রদান করবে; সেসব প্রতিষ্ঠানের প্রতি তরুণদের বাড়তি আগ্রহ সৃষ্টি হবে, এটাই স্বাভাবিক। যেহেতু আমরা নতুন বিশ্ব প্রেক্ষাপটে প্রবেশ করেছি, সেহেতু আমাদের নতুন নতুন চ্যালঞ্জ মোকাবিলার জন্য প্রস্তুত হতে হবে। এসব নতুন বিষয় সম্পর্কে অনেক পাঠকেরই অস্পষ্টতা থাকতে পারে। তারা তাদের সেসব অস্পষ্টতা বা দুর্বলতা কীভাবে কাটিয়ে উঠবে, এ বিষয়ে যুগান্তর জোরালো ভূমিকা পালন করবে, এটাই প্রত্যাশা। আমরা এখন বিশ্বসমাজের সঙ্গে আগের তুলনায় আরও বেশি ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত হচ্ছি; এতে নতুন নতুন সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে। সেসব সুযোগ কাজে লাগাতে দক্ষতা অর্জন করা দরকার; দৃষ্টিভঙ্গিগত সাবলীলতাও দরকার। এক্ষেত্রে আমাদের, বিশেষত তরুণদের সীমাবদ্ধতা দূর করতে মিডিয়ারও একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। আন্তর্জাতিক অঙ্গনের খবরাখবর যাতে তরুণরা বিস্তারিত জানতে পারে, এ বিষয়েও মিডিয়ার গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব রয়েছে। যুগান্তর এ ভূমিকা যথাযথভাবে পালন করবে, এটাই প্রত্যাশা করছি। বিশেষ করে আন্তর্জাতিক বিষয়াদি নিয়ে দেশের যেসব গুণিজন গবেষণা করেন, চিন্তা করেন, তাদের চিন্তার সঙ্গে পাঠক যাতে বিস্তারিতভাবে পরিচিত হতে পারে, সে বিষয়ে যুগান্তরের অব্যাহতভাবে কাজ করার সুযোগ রয়েছে। গবেষক ও গুণিজনদের চিন্তার সঙ্গে তরুণরা যাতে বিস্তারিতভাবে পরিচিত হতে পারে, সেসব বিষয়ে যুগান্তর অব্যাহতভাবে কাজ করলে তরুণদের কাছে পত্রিকাটির গ্রহণযোগ্যতা ও জনপ্রিয়তা আরও বাড়বে। বস্তুত এ ধরনের নতুন বিষয়ে গুরুত্ব প্রদান করেই অতীতে যুগান্তর সুনাম অর্জন করেছে। যুগান্তরের সেই ভূমিকা অব্যাহত থাকলে তরুণরা দায়িত্বসচেতন হতে উদ্বুদ্ধ হবে।

এম হুমায়ুন কবির : সাবেক রাষ্ট্রদূত

যুগান্তরের কাছে প্রত্যাশা অনেক

 এম হুমায়ুন কবির 
০৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ১২:০০ এএম  |  প্রিন্ট সংস্করণ

নতুন প্রজন্মের পাঠকের কাছে কাঙ্ক্ষিত গ্রহণযোগ্যতা পেতে হলে প্রতিটি গণমাধ্যমকে বেশকিছু বিষয়ে বিশেষভাবে দৃষ্টি দিতে হয়। যেসব গণমাধ্যম তরুণদের স্বপ্ন, তাদের কর্মসংস্থান, তাদের শিক্ষা-স্বাস্থ্য-বিনোদন-দক্ষতা অর্জন-এসব বিষয়ে যথাযথ গুরুত্ব প্রদান করবে; সেসব প্রতিষ্ঠানের প্রতি তরুণদের বাড়তি আগ্রহ সৃষ্টি হবে, এটাই স্বাভাবিক। যেহেতু আমরা নতুন বিশ্ব প্রেক্ষাপটে প্রবেশ করেছি, সেহেতু আমাদের নতুন নতুন চ্যালঞ্জ মোকাবিলার জন্য প্রস্তুত হতে হবে। এসব নতুন বিষয় সম্পর্কে অনেক পাঠকেরই অস্পষ্টতা থাকতে পারে। তারা তাদের সেসব অস্পষ্টতা বা দুর্বলতা কীভাবে কাটিয়ে উঠবে, এ বিষয়ে যুগান্তর জোরালো ভূমিকা পালন করবে, এটাই প্রত্যাশা। আমরা এখন বিশ্বসমাজের সঙ্গে আগের তুলনায় আরও বেশি ঘনিষ্ঠভাবে যুক্ত হচ্ছি; এতে নতুন নতুন সুযোগ সৃষ্টি হচ্ছে। সেসব সুযোগ কাজে লাগাতে দক্ষতা অর্জন করা দরকার; দৃষ্টিভঙ্গিগত সাবলীলতাও দরকার। এক্ষেত্রে আমাদের, বিশেষত তরুণদের সীমাবদ্ধতা দূর করতে মিডিয়ারও একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। আন্তর্জাতিক অঙ্গনের খবরাখবর যাতে তরুণরা বিস্তারিত জানতে পারে, এ বিষয়েও মিডিয়ার গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব রয়েছে। যুগান্তর এ ভূমিকা যথাযথভাবে পালন করবে, এটাই প্রত্যাশা করছি। বিশেষ করে আন্তর্জাতিক বিষয়াদি নিয়ে দেশের যেসব গুণিজন গবেষণা করেন, চিন্তা করেন, তাদের চিন্তার সঙ্গে পাঠক যাতে বিস্তারিতভাবে পরিচিত হতে পারে, সে বিষয়ে যুগান্তরের অব্যাহতভাবে কাজ করার সুযোগ রয়েছে। গবেষক ও গুণিজনদের চিন্তার সঙ্গে তরুণরা যাতে বিস্তারিতভাবে পরিচিত হতে পারে, সেসব বিষয়ে যুগান্তর অব্যাহতভাবে কাজ করলে তরুণদের কাছে পত্রিকাটির গ্রহণযোগ্যতা ও জনপ্রিয়তা আরও বাড়বে। বস্তুত এ ধরনের নতুন বিষয়ে গুরুত্ব প্রদান করেই অতীতে যুগান্তর সুনাম অর্জন করেছে। যুগান্তরের সেই ভূমিকা অব্যাহত থাকলে তরুণরা দায়িত্বসচেতন হতে উদ্বুদ্ধ হবে।

এম হুমায়ুন কবির : সাবেক রাষ্ট্রদূত

যুগান্তর ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন