আসামের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী তরুণ গগৈর মৃত্যু
আসামের টানা তিনবারের মুখ্যমন্ত্রী, প্রভাবশালী কংগ্রেস নেতা তরুণ গগৈ মারা গেছেন। সোমবার বিকালে গুয়াহাটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৮৬ বছর বয়সী এ রাজনীতিকের মৃত্যু হয় বলে আনন্দবাজারের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে। আসামের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি দিন মুখ্যমন্ত্রী থাকা গগৈ আগস্টে কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হওয়ার পর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। চিকিৎসা শেষে অক্টোবরের শেষ সপ্তাহে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরলেও কয়েকদিন পরই শ্বাসকষ্টের সমস্যা নিয়ে ফের হাসপাতালে ভর্তি হন জোরহাট ও কালিয়াবর থেকে ছয়বার লোকসভায় যাওয়া এ সাংসদ। তিতাবর থেকে চারবার বিধায়ক নির্বাচিত হওয়া গগৈ ২০০১ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত টানা তিন দফা আসামের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন। ২০১৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনে ওই রাজ্যে কংগ্রেস হেরে গেলেও তাই-অহম জনগোষ্ঠী থেকে উঠে আসা গগৈ নিজের আসনে বিপুল ভোটে জিতেছিলেন।
আসামের জোরহাট জেলায় ১৯৩৪ সালে জন্ম নেয়া গগৈর বাবা ছিলেন স্থানীয় চা-বাগানের চিকিৎসক। ছাত্র থাকার সময়ই তিনি কংগ্রেসের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হয়ে পড়েন। স্নাতক পাস করার পর গগৈ ১৯৬৮ সালে জোরহাট পৌরসভা নির্বাচনে জয়ী হয়েছিলেন।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ছোট খবর
আসামের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী তরুণ গগৈর মৃত্যু
আসামের টানা তিনবারের মুখ্যমন্ত্রী, প্রভাবশালী কংগ্রেস নেতা তরুণ গগৈ মারা গেছেন। সোমবার বিকালে গুয়াহাটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৮৬ বছর বয়সী এ রাজনীতিকের মৃত্যু হয় বলে আনন্দবাজারের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে। আসামের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি দিন মুখ্যমন্ত্রী থাকা গগৈ আগস্টে কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হওয়ার পর হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। চিকিৎসা শেষে অক্টোবরের শেষ সপ্তাহে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরলেও কয়েকদিন পরই শ্বাসকষ্টের সমস্যা নিয়ে ফের হাসপাতালে ভর্তি হন জোরহাট ও কালিয়াবর থেকে ছয়বার লোকসভায় যাওয়া এ সাংসদ। তিতাবর থেকে চারবার বিধায়ক নির্বাচিত হওয়া গগৈ ২০০১ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত টানা তিন দফা আসামের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন। ২০১৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনে ওই রাজ্যে কংগ্রেস হেরে গেলেও তাই-অহম জনগোষ্ঠী থেকে উঠে আসা গগৈ নিজের আসনে বিপুল ভোটে জিতেছিলেন।
আসামের জোরহাট জেলায় ১৯৩৪ সালে জন্ম নেয়া গগৈর বাবা ছিলেন স্থানীয় চা-বাগানের চিকিৎসক। ছাত্র থাকার সময়ই তিনি কংগ্রেসের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত হয়ে পড়েন। স্নাতক পাস করার পর গগৈ ১৯৬৮ সালে জোরহাট পৌরসভা নির্বাচনে জয়ী হয়েছিলেন।