প্লাস্টিক বর্জ্যে বৈশ্বিক চুক্তির আহ্বান
এনভায়রনমেন্টাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি (ইআইএ) একটি প্রতিবেদনে বলেছে, প্লাস্টিক দূষণ বর্তমানে একটি বৈশ্বিক জরুরি অবস্থা যা জলবায়ু পরিবর্তনজনিত হুমকির সমতুল্য। এটি প্রতিরোধে একটি শক্তিশালী জাতিসংঘ চুক্তির প্রয়োজন। বিবিসি।
মঙ্গলবার প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, প্লাস্টিক থেকে ক্ষতির স্পষ্ট প্রমাণ মিলেছে। আমরা এখন যে বাতাসে শ্বাস নিই তাতে মাইক্রো প্লাস্টিকের কনা রয়েছে, আর্কটিকের তুষারে, মাটিতে এবং আমাদের খাবারে প্লাস্টিক রয়েছে। সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, থাইল্যান্ডে প্রায় ২০টি হাতি আবর্জনার স্তূপ থেকে প্লাস্টিক বর্জ্য খেয়ে মারা গেছে। প্রতিবেদনের লেখকরা দেশগুলোকে প্লাস্টিক উৎপাদন এবং বর্জ্য হ্রাসে বাধ্যতামূলক লক্ষ্যমাত্রাসহ জাতিসংঘের একটি চুক্তিতে সম্মত হওয়ার আহ্বান জানান। ইআইএ-এর টম গ্যামেজ বলেছেন, ‘যদি দূষণের এই উত্তাল তরঙ্গ নিয়ন্ত্রণ না করা হয়, তাহলে ২০৪০ সালের মধ্যে সমুদ্রে প্লাস্টিকের পরিমাণ মাছের সমষ্টিগত ওজনকে ছাড়িয়ে যেতে পারে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
প্লাস্টিক বর্জ্যে বৈশ্বিক চুক্তির আহ্বান
এনভায়রনমেন্টাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি (ইআইএ) একটি প্রতিবেদনে বলেছে, প্লাস্টিক দূষণ বর্তমানে একটি বৈশ্বিক জরুরি অবস্থা যা জলবায়ু পরিবর্তনজনিত হুমকির সমতুল্য। এটি প্রতিরোধে একটি শক্তিশালী জাতিসংঘ চুক্তির প্রয়োজন। বিবিসি।
মঙ্গলবার প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, প্লাস্টিক থেকে ক্ষতির স্পষ্ট প্রমাণ মিলেছে। আমরা এখন যে বাতাসে শ্বাস নিই তাতে মাইক্রো প্লাস্টিকের কনা রয়েছে, আর্কটিকের তুষারে, মাটিতে এবং আমাদের খাবারে প্লাস্টিক রয়েছে। সম্প্রতি এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে, থাইল্যান্ডে প্রায় ২০টি হাতি আবর্জনার স্তূপ থেকে প্লাস্টিক বর্জ্য খেয়ে মারা গেছে। প্রতিবেদনের লেখকরা দেশগুলোকে প্লাস্টিক উৎপাদন এবং বর্জ্য হ্রাসে বাধ্যতামূলক লক্ষ্যমাত্রাসহ জাতিসংঘের একটি চুক্তিতে সম্মত হওয়ার আহ্বান জানান। ইআইএ-এর টম গ্যামেজ বলেছেন, ‘যদি দূষণের এই উত্তাল তরঙ্গ নিয়ন্ত্রণ না করা হয়, তাহলে ২০৪০ সালের মধ্যে সমুদ্রে প্লাস্টিকের পরিমাণ মাছের সমষ্টিগত ওজনকে ছাড়িয়ে যেতে পারে।