ত্রাণের সারিতে ইউক্রেনের কৃষকরা
সমৃদ্ধ কালো মাটির জন্য বিখ্যাত ইউক্রেন। উচ্চফলনশীল এ মাটির গুণেই বিশ্বে খাদ্য সরবরাহের ক্ষেত্রে অগ্রবর্তী তারা। আর এ কারণেই ‘রুটির ঝুড়ি’ নাম নিয়েছে পূর্ব ইউরোপের দেশটি। কিন্তু গত সাত মাসের যুদ্ধে ব্যাপকভাবে ধ্বংস হয়েছে তাদের কৃষিজমি। দিনের পর দিন ফসল উৎপাদনে ব্যর্থ কৃষকদের দিন কাটছে অনাহারে-অর্ধাহারে। বস্তুতপক্ষে, তারই পরিপ্রেক্ষিতে জাতিসংঘের দেওয়া ত্রাণের সারিতে দাঁড়াতে বাধ্য হয়েছে ‘রুটির ঝুড়ি’র কারিগররা। এমন দৃশ্যই এখন চোখে পড়ছে যুদ্ধবিধ্বস্ত খারকিভের ছোট্ট গ্রাম লেবিয়ানিজে। এএফপি। কোথাও ফাঁকা শেলের বিশাল গর্ত, কোথাও তৈরি হয়েছে বিস্তৃত খাঁড়ি- এই হচ্ছে বর্তমান লেবিয়ানিজের সূর্যমুখীর ক্ষেত। কোনো ফসল নয়-সেখানে এখন চরে বেড়ায় গবাদিপশু আর হাঁসমুরগির দল। বারুদময় অস্ত্রের আঘাতে ফলনক্ষমতা হারিয়েছে জমিগুলো। স্থানীয় কৃষক সম্প্রদায়ের নেতা আলেক্সান্ডার নেসমিয়ান বৃহষ্পতিবার তদারকি করছিলেন খাবারের প্যাকেট বিতরণ কার্যক্রম। প্রতিটি বাক্সে রয়েছে জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির লোগো। চাল, তেল, পাস্তা, মটরশুঁটি ও মাংস মিলিয়ে বাক্সটির ওজন ১২ কেজি। বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনা নিয়েই কৃষকরা এই ত্রাণের লাইনে দাঁড়িয়েছেন। আরেকটি সমস্যার কথা জানিয়েছেন ৬৫ বছর বয়সি কৃষক লুবভ পলুশকিনা।
ত্রাণের সারিতে ইউক্রেনের কৃষকরা
যুগান্তর ডেস্ক
২৭ সেপ্টেম্বর ২০২২, ০০:০০:০০ | প্রিন্ট সংস্করণ
সমৃদ্ধ কালো মাটির জন্য বিখ্যাত ইউক্রেন। উচ্চফলনশীল এ মাটির গুণেই বিশ্বে খাদ্য সরবরাহের ক্ষেত্রে অগ্রবর্তী তারা। আর এ কারণেই ‘রুটির ঝুড়ি’ নাম নিয়েছে পূর্ব ইউরোপের দেশটি। কিন্তু গত সাত মাসের যুদ্ধে ব্যাপকভাবে ধ্বংস হয়েছে তাদের কৃষিজমি। দিনের পর দিন ফসল উৎপাদনে ব্যর্থ কৃষকদের দিন কাটছে অনাহারে-অর্ধাহারে। বস্তুতপক্ষে, তারই পরিপ্রেক্ষিতে জাতিসংঘের দেওয়া ত্রাণের সারিতে দাঁড়াতে বাধ্য হয়েছে ‘রুটির ঝুড়ি’র কারিগররা। এমন দৃশ্যই এখন চোখে পড়ছে যুদ্ধবিধ্বস্ত খারকিভের ছোট্ট গ্রাম লেবিয়ানিজে। এএফপি। কোথাও ফাঁকা শেলের বিশাল গর্ত, কোথাও তৈরি হয়েছে বিস্তৃত খাঁড়ি- এই হচ্ছে বর্তমান লেবিয়ানিজের সূর্যমুখীর ক্ষেত। কোনো ফসল নয়-সেখানে এখন চরে বেড়ায় গবাদিপশু আর হাঁসমুরগির দল। বারুদময় অস্ত্রের আঘাতে ফলনক্ষমতা হারিয়েছে জমিগুলো। স্থানীয় কৃষক সম্প্রদায়ের নেতা আলেক্সান্ডার নেসমিয়ান বৃহষ্পতিবার তদারকি করছিলেন খাবারের প্যাকেট বিতরণ কার্যক্রম। প্রতিটি বাক্সে রয়েছে জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির লোগো। চাল, তেল, পাস্তা, মটরশুঁটি ও মাংস মিলিয়ে বাক্সটির ওজন ১২ কেজি। বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনা নিয়েই কৃষকরা এই ত্রাণের লাইনে দাঁড়িয়েছেন। আরেকটি সমস্যার কথা জানিয়েছেন ৬৫ বছর বয়সি কৃষক লুবভ পলুশকিনা।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed by The Daily Jugantor © 2023