এখনো ধ্বংসস্তূপের নিচে শত শত মানুষ
সিরিয়ার সীমান্তের কাছে তুরস্কের দক্ষিণ-পূর্বের গাজিয়ানতেপ ও কাহরামানামারাসে এক শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। ভূমিকম্পে ভবনগুলোর ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনো আটকা পড়ে আছে শত শত মানুষ।
উদ্ধারকারীরা সেখানে জীবিতদের খোঁজ চালাচ্ছেন। স্বজনরাও হন্যে হয়ে খুঁজছেন আপনজনদের। জারি করা হয়েছে জরুরি অবস্থা। খবর আলজাজিররা।
তুর্কি টেলিভিশনের ছবিতে দেখা গেছে, উদ্ধারকারীরা সিরিয়ার সীমান্ত বরাবর প্রায় সব বড় শহরের কেন্দ্র ও আবাসিক এলাকাগুলোতে ধ্বংসস্তূপ খনন করছেন।
ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থলের কাছে কাহরামানামারাস ও গাজিয়ানতেপের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ধ্বংসযজ্ঞ হয়েছে। যেখানে পুরো শহরের ব্লকগুলো তুষারপাতের নিচে ধ্বংসস্তূপে পড়ে আছে। সেখানে বহু মানুষ আটকে রয়েছেন।
এদিকে কাহরামানামারাসের গভর্নর ওমর ফারুক কসকুন বলেছেন, এখনই মৃত ও আহতদের প্রকৃত সংখ্যা বলা সম্ভব নয়। কারণ, অনেক ভবন ধ্বংস হয়ে গেছে এবং ক্ষতি অনেক বেশি। ধ্বংসস্তূপে চাপাপড়াদের উদ্ধার করতে আপ্রাণ চেষ্টা করছে কর্তৃপক্ষ।
দিয়ারবাকির শহরের একটি সমতল ভবনের সামনে এনটিভি টেলিভিশনের একজন উদ্ধারকর্মীকে বলতে শোনা গিয়েছিল-আমরা এখানে কণ্ঠস্বর শুনতে পাচ্ছি এবং সেখানে ধ্বংসস্তূপের নিচে প্রায় ২০০ জন লোক থাকতে পারেন। মালতায়া প্রদেশের ১৩শ শতাব্দীর একটি বিখ্যাত মসজিদ আংশিক ধসে পড়েছে। যেখানে ২৮টি অ্যাপার্টমেন্টসহ ১৪ তলা ভবনে ৯২ জনের থাকার ব্যবস্থাও ধসে পড়ে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
এখনো ধ্বংসস্তূপের নিচে শত শত মানুষ
সিরিয়ার সীমান্তের কাছে তুরস্কের দক্ষিণ-পূর্বের গাজিয়ানতেপ ও কাহরামানামারাসে এক শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে। ভূমিকম্পে ভবনগুলোর ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনো আটকা পড়ে আছে শত শত মানুষ।
উদ্ধারকারীরা সেখানে জীবিতদের খোঁজ চালাচ্ছেন। স্বজনরাও হন্যে হয়ে খুঁজছেন আপনজনদের। জারি করা হয়েছে জরুরি অবস্থা। খবর আলজাজিররা।
তুর্কি টেলিভিশনের ছবিতে দেখা গেছে, উদ্ধারকারীরা সিরিয়ার সীমান্ত বরাবর প্রায় সব বড় শহরের কেন্দ্র ও আবাসিক এলাকাগুলোতে ধ্বংসস্তূপ খনন করছেন।
ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থলের কাছে কাহরামানামারাস ও গাজিয়ানতেপের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ধ্বংসযজ্ঞ হয়েছে। যেখানে পুরো শহরের ব্লকগুলো তুষারপাতের নিচে ধ্বংসস্তূপে পড়ে আছে। সেখানে বহু মানুষ আটকে রয়েছেন।
এদিকে কাহরামানামারাসের গভর্নর ওমর ফারুক কসকুন বলেছেন, এখনই মৃত ও আহতদের প্রকৃত সংখ্যা বলা সম্ভব নয়। কারণ, অনেক ভবন ধ্বংস হয়ে গেছে এবং ক্ষতি অনেক বেশি। ধ্বংসস্তূপে চাপাপড়াদের উদ্ধার করতে আপ্রাণ চেষ্টা করছে কর্তৃপক্ষ।
দিয়ারবাকির শহরের একটি সমতল ভবনের সামনে এনটিভি টেলিভিশনের একজন উদ্ধারকর্মীকে বলতে শোনা গিয়েছিল-আমরা এখানে কণ্ঠস্বর শুনতে পাচ্ছি এবং সেখানে ধ্বংসস্তূপের নিচে প্রায় ২০০ জন লোক থাকতে পারেন। মালতায়া প্রদেশের ১৩শ শতাব্দীর একটি বিখ্যাত মসজিদ আংশিক ধসে পড়েছে। যেখানে ২৮টি অ্যাপার্টমেন্টসহ ১৪ তলা ভবনে ৯২ জনের থাকার ব্যবস্থাও ধসে পড়ে।