‘যুগান্তর’ আমাদের দৈনন্দিন জীবনের বাস্তব রূপায়ণ
jugantor
‘যুগান্তর’ আমাদের দৈনন্দিন জীবনের বাস্তব রূপায়ণ

  মোহাম্মদ জিয়াউল আলম  

০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ০০:০০:০০  |  প্রিন্ট সংস্করণ

উপাধ্যক্ষ-মাইলস্টোন কলেজ

উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা

ছাপা পত্রিকা, রেডিও, টেলিভিশন সবশেষ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম খবর সংগ্রহের ক্ষেত্রে এক বৈপ্লবিক পরিবর্তন নিয়ে আসে। নাগরিক সাংবাদিকতা প্রতিষ্ঠা লাভ করে খবর সংগ্রহের এক অনন্য মাধ্যম হিসাবে। এত কিছুর মাঝেও একটি মুদ্রিত পত্রিকার কদর আজও এতটুকু কমেছে বলে আমার মনে হয় না। বিশেষত দৈনিক যুগান্তরের মতো একটি পাঠকপ্রিয় পত্রিকার কথাত বলাই বাহুল্য। ছাপা সংস্করণের পাশাপাশি অনলাইন সংস্করণ শুরু হলে এ বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রদানের ক্ষেত্রে যুগান্তর তার দীর্ঘদিনের পাঠক-প্রিয়তাকে আরও একধাপ এগিয়ে রাখতে পেরেছে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস। এটা ভেবে খুবই ভালো লেগেছে যে-প্রিয় দৈনিক পত্রিকাটি দিন, মাস, বছর পেরিয়ে পা রাখবে ২৪ বছরে। দুই যুগ; অনেক সময় যখন আমাদের বহু কথা, সুঃখ দুঃখ আর পাওয়া-না পাওয়ার অনেক কিছুকে ছাপার অক্ষরে নিজের বুকে ধারণ করেছে দৈনিক যুগান্ত। অনুসন্ধানী চোখে তুলে এনেছে আমাদের সমাজ ও জাতীয় জীবনের জন্য সঠিক নির্দেশনা এবং আগামীতে এগিয়ে থাকার নানা তথ্য উপাত্ত। দিনে দিনে একটি পত্রিকা কীভাবে মানুষের দৈনন্দিন জীবনের সাবলিল রূপায়ণ হয়ে উঠতে পারে দৈনিক যুগান্তর তারই উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। কারণ যুগান্তর প্রতিদিন নিজেকে প্রকাশ করছে আমাদের প্রাত্যহিক জীবনের বিরামহীন প্রবাহকে। যেখানে থাকছে রাজনীতি, অর্থনীতি, শিক্ষা, আলোচনা, সমালোচনা, সাহিত্য এবং বৈশ্বয়িক চলমান ঘটনাগুলোর বিস্তারিত বিশ্লেষণ যা মানুষ জানতে ও পড়তে চায়। ব্যক্তিগতভাবে আমি নিজেও যুগান্তরের একজন পাঠক যা আমাকে জানায়, উৎসাহ দেয় এবং প্রতিটি ঘটনাকে সঠিকভাবে জানতে সহায়তা করে। ২৪ বছরে পা রাখার এ অনন্য ক্ষণে মনেপ্রাণে স্মরণ করি এর রূপকার মরহুম নুরুল ইসলাম সাহেবকে। আমার প্রাণঢালা অভিনন্দন জানাই যুগান্তরের প্রকাশক, সম্পাদক, সাংবাদিকসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে যারা শ্রম ও সাধনা দিয়ে দৈনিক যুগান্তরের ছাপা ও অনলাইন সংস্করণকে দিন দিন সমৃদ্ধ করে চলছে।

‘যুগান্তর’ আমাদের দৈনন্দিন জীবনের বাস্তব রূপায়ণ

 মোহাম্মদ জিয়াউল আলম 
০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ১২:০০ এএম  |  প্রিন্ট সংস্করণ

উপাধ্যক্ষ-মাইলস্টোন কলেজ

উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা

ছাপা পত্রিকা, রেডিও, টেলিভিশন সবশেষ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম খবর সংগ্রহের ক্ষেত্রে এক বৈপ্লবিক পরিবর্তন নিয়ে আসে। নাগরিক সাংবাদিকতা প্রতিষ্ঠা লাভ করে খবর সংগ্রহের এক অনন্য মাধ্যম হিসাবে। এত কিছুর মাঝেও একটি মুদ্রিত পত্রিকার কদর আজও এতটুকু কমেছে বলে আমার মনে হয় না। বিশেষত দৈনিক যুগান্তরের মতো একটি পাঠকপ্রিয় পত্রিকার কথাত বলাই বাহুল্য। ছাপা সংস্করণের পাশাপাশি অনলাইন সংস্করণ শুরু হলে এ বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ প্রদানের ক্ষেত্রে যুগান্তর তার দীর্ঘদিনের পাঠক-প্রিয়তাকে আরও একধাপ এগিয়ে রাখতে পেরেছে বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস। এটা ভেবে খুবই ভালো লেগেছে যে-প্রিয় দৈনিক পত্রিকাটি দিন, মাস, বছর পেরিয়ে পা রাখবে ২৪ বছরে। দুই যুগ; অনেক সময় যখন আমাদের বহু কথা, সুঃখ দুঃখ আর পাওয়া-না পাওয়ার অনেক কিছুকে ছাপার অক্ষরে নিজের বুকে ধারণ করেছে দৈনিক যুগান্ত। অনুসন্ধানী চোখে তুলে এনেছে আমাদের সমাজ ও জাতীয় জীবনের জন্য সঠিক নির্দেশনা এবং আগামীতে এগিয়ে থাকার নানা তথ্য উপাত্ত। দিনে দিনে একটি পত্রিকা কীভাবে মানুষের দৈনন্দিন জীবনের সাবলিল রূপায়ণ হয়ে উঠতে পারে দৈনিক যুগান্তর তারই উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। কারণ যুগান্তর প্রতিদিন নিজেকে প্রকাশ করছে আমাদের প্রাত্যহিক জীবনের বিরামহীন প্রবাহকে। যেখানে থাকছে রাজনীতি, অর্থনীতি, শিক্ষা, আলোচনা, সমালোচনা, সাহিত্য এবং বৈশ্বয়িক চলমান ঘটনাগুলোর বিস্তারিত বিশ্লেষণ যা মানুষ জানতে ও পড়তে চায়। ব্যক্তিগতভাবে আমি নিজেও যুগান্তরের একজন পাঠক যা আমাকে জানায়, উৎসাহ দেয় এবং প্রতিটি ঘটনাকে সঠিকভাবে জানতে সহায়তা করে। ২৪ বছরে পা রাখার এ অনন্য ক্ষণে মনেপ্রাণে স্মরণ করি এর রূপকার মরহুম নুরুল ইসলাম সাহেবকে। আমার প্রাণঢালা অভিনন্দন জানাই যুগান্তরের প্রকাশক, সম্পাদক, সাংবাদিকসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে যারা শ্রম ও সাধনা দিয়ে দৈনিক যুগান্তরের ছাপা ও অনলাইন সংস্করণকে দিন দিন সমৃদ্ধ করে চলছে।

যুগান্তর ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন