প্রিয় দৈনিকটি আরও সমৃদ্ধশালী হোক
jugantor
প্রিয় দৈনিকটি আরও সমৃদ্ধশালী হোক

  ভেন. প্রজ্ঞানন্দ মহাথেরো  

০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ০০:০০:০০  |  প্রিন্ট সংস্করণ

বৌদ্ধ মনীষী

প্রতিষ্ঠাতা-বনফুল আদিবাসী গ্রিনহার্ট কলেজ

মিরপুর, ঢাকা

দৈনিক যুগান্তর, সত্যের সন্ধানে নির্ভীক একটি দৈনিক পত্রিকা। ২৩ পেরিয়ে ২৪ বছরে পদার্পণ করল দৈনিক যুগান্তর। ঘটনাবহুল দীর্ঘ অভিযাত্রায় আরেকটা নতুন জন্মদিন। শুভকামনা এবং প্রাণঢালা অভিনন্দন জানাই প্রিয় দৈনিকটির জন্য। আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাব দৈনিক যুগান্তরের প্রকাশক, সম্পাদক এবং সংশ্লিষ্ট সাবইকে। বহুদিন আগে থেকেই আমি নিয়মিত যুগান্তর পড়ি যা আমার প্রাত্যহিক কর্মব্যস্ত জীবনযাপনকে কিছুটা হলেও বৈচিত্র্যময় করে তোলে। আমি মনে করি-স্বাধীনতা, মুক্তিযুদ্ধ, অসাম্প্রদায়িকতা এবং গণমানুষের চাওয়া পাওয়ার কথা বলা দৈনিক পত্রিকাগুলোর মধ্যে যুগান্তর অন্যতম একটি। পেশাদারিত্ব, সৎ সাংবাদিকতা এবং নির্ভরযোগ্য তথ্য বহন করে যা ইতোমধ্যেই আমার মতো অনেকের মনে নিজের অবস্থান তৈরি করেছে। সঠিক সংবাদটি পরিবেশনের মাধ্যমে এ প্রাণবন্ত পথচলা অব্যাহত থাকবে। মূলত ছাপা এবং অনলাইন সংস্করণের মাধ্যমে পাঠকের তথ্য চাহিদা পূরণে এর ভূমিকা প্রশংসনীয় তা বলতেই হবে তবে সৃজনশীল এবং শিক্ষামূলক বিষয়গুলোতে যুগান্তরের ভূমিকা আরও জোরালে হবে এমনটাই আশা করি।

আমি আদিবাসী জনগোষ্ঠীর একজন। সবার পিছে, সবার নিচে, সব হারাদের মাঝে আমার বিচরণ বিধায় তাবৎ আদিবাসীদের বিষয়ে দৈনিক যুগান্তরের শ্রদ্ধাগত ও আস্থাসহ গত দিকনির্দেশনাপূর্ণ মূল্যায়ন প্রত্যাশা করি। যুগান্তরের নিয়মিত আয়োজন বাতায়ন, উপসম্পাদকীয়, টিউটোরিয়াল, রাজনীতি, অর্থনীতি এবং আন্তর্জাতিক বিষয়াদি নিয়ে বিশ্লেষণের পাতাগুলো আমাকে মুগ্ধ করে। বিশেষত নানাবিধ মত প্রকাশের বিস্তৃত সুযোগ নিয়ে প্রকাশিত উপসম্পাদকীয়গুলো এর পাঠক গ্রহণযোগ্যতাকে আরও জনপ্রিয় করেছে বলে আমি মনে করি। ‘যুগান্তর’ নামের স্বার্থকতা বজায় রেখে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ ইতিহাস নির্মাণে ভূমিকা রাখবে। আমার প্রিয় দৈনিক পত্রিকাটি আরও সমৃদ্ধশালী হোক, পাঠকের গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করে সামনে এগিয়ে চলুক এমনটাই প্রত্যাশা করি।

প্রিয় দৈনিকটি আরও সমৃদ্ধশালী হোক

 ভেন. প্রজ্ঞানন্দ মহাথেরো 
০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ১২:০০ এএম  |  প্রিন্ট সংস্করণ

বৌদ্ধ মনীষী

প্রতিষ্ঠাতা-বনফুল আদিবাসী গ্রিনহার্ট কলেজ

মিরপুর, ঢাকা

দৈনিক যুগান্তর, সত্যের সন্ধানে নির্ভীক একটি দৈনিক পত্রিকা। ২৩ পেরিয়ে ২৪ বছরে পদার্পণ করল দৈনিক যুগান্তর। ঘটনাবহুল দীর্ঘ অভিযাত্রায় আরেকটা নতুন জন্মদিন। শুভকামনা এবং প্রাণঢালা অভিনন্দন জানাই প্রিয় দৈনিকটির জন্য। আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাব দৈনিক যুগান্তরের প্রকাশক, সম্পাদক এবং সংশ্লিষ্ট সাবইকে। বহুদিন আগে থেকেই আমি নিয়মিত যুগান্তর পড়ি যা আমার প্রাত্যহিক কর্মব্যস্ত জীবনযাপনকে কিছুটা হলেও বৈচিত্র্যময় করে তোলে। আমি মনে করি-স্বাধীনতা, মুক্তিযুদ্ধ, অসাম্প্রদায়িকতা এবং গণমানুষের চাওয়া পাওয়ার কথা বলা দৈনিক পত্রিকাগুলোর মধ্যে যুগান্তর অন্যতম একটি। পেশাদারিত্ব, সৎ সাংবাদিকতা এবং নির্ভরযোগ্য তথ্য বহন করে যা ইতোমধ্যেই আমার মতো অনেকের মনে নিজের অবস্থান তৈরি করেছে। সঠিক সংবাদটি পরিবেশনের মাধ্যমে এ প্রাণবন্ত পথচলা অব্যাহত থাকবে। মূলত ছাপা এবং অনলাইন সংস্করণের মাধ্যমে পাঠকের তথ্য চাহিদা পূরণে এর ভূমিকা প্রশংসনীয় তা বলতেই হবে তবে সৃজনশীল এবং শিক্ষামূলক বিষয়গুলোতে যুগান্তরের ভূমিকা আরও জোরালে হবে এমনটাই আশা করি।

আমি আদিবাসী জনগোষ্ঠীর একজন। সবার পিছে, সবার নিচে, সব হারাদের মাঝে আমার বিচরণ বিধায় তাবৎ আদিবাসীদের বিষয়ে দৈনিক যুগান্তরের শ্রদ্ধাগত ও আস্থাসহ গত দিকনির্দেশনাপূর্ণ মূল্যায়ন প্রত্যাশা করি। যুগান্তরের নিয়মিত আয়োজন বাতায়ন, উপসম্পাদকীয়, টিউটোরিয়াল, রাজনীতি, অর্থনীতি এবং আন্তর্জাতিক বিষয়াদি নিয়ে বিশ্লেষণের পাতাগুলো আমাকে মুগ্ধ করে। বিশেষত নানাবিধ মত প্রকাশের বিস্তৃত সুযোগ নিয়ে প্রকাশিত উপসম্পাদকীয়গুলো এর পাঠক গ্রহণযোগ্যতাকে আরও জনপ্রিয় করেছে বলে আমি মনে করি। ‘যুগান্তর’ নামের স্বার্থকতা বজায় রেখে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ ইতিহাস নির্মাণে ভূমিকা রাখবে। আমার প্রিয় দৈনিক পত্রিকাটি আরও সমৃদ্ধশালী হোক, পাঠকের গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করে সামনে এগিয়ে চলুক এমনটাই প্রত্যাশা করি।

যুগান্তর ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন