গভীর সমুদ্রে ৫ হাজার নতুন প্রজাতির সন্ধান
বিজ্ঞানীরা প্রশান্ত মহাসাগরের একটি অঞ্চলে পাঁচ হাজারেরও বেশি নতুন প্রজাতির সন্ধান পেয়েছেন, যা গভীর সমুদ্র খনির জন্য ভবিষত্যের ‘হটস্পট’ হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
সম্প্রতি কারেন্ট বায়োলজি জার্নালে প্রকাশিত এক জরিপের মাধ্যমে এই তথ্যটি উঠে আসে। এখানে বলোসোমিনিয়া নামের এক নতুন প্রজাতির স্পঞ্জ পাওয়া গেছে। গভীর সমুদ্রে পাওয়া আরও কিছু প্রাণীকে ‘আঠালো কাঠবিড়ালি’ নাম দেওয়া হয়েছে। প্রাণীটি প্রায় ৬০ সেন্টিমিটার লম্বা লেজবিশিষ্ট। সঙ্গে কোবাল্ট, ম্যাঙ্গানিজ ও নিকেলসহ দামি খনিজ পাওয়া যাওয়ার কথা জানা গেছে। এমনই যেন সহস্রাধিক অজানা জীবের সন্ধান পওয়া যায় এই মহাসাগরের গভীরে।
এলাকাটিকে ক্ল্যারিয়ন এবং ক্লিপারটন জোন নামে অভিহিত করা হয়েছে, যা মহাসাগরটির হাওয়াই ও মেক্সিকো অঞ্চলের ১৭ লাখ বর্গমাইলজুড়ে অবস্থিত। অঞ্চলটিতে গবেষকদের দ্বারা চিহ্নিত বেশিরভাগ প্রাণীই বিজ্ঞানীদের জন্য নতুন ছিল। সিসিজেড-এ খনির অনুসন্ধানের জন্য সাত লাখ পঁয়তাল্লিশ হাজার বর্গমাইল এলাকাজুড়ে ১৭টি গভীর সমুদ্র খনির ঠিকাদারকে চুক্তি দেওয়া হয়েছে।
এরই মধ্যে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র এবং চীন এই খনিজগুলো আহরণের জন্য প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত হয়েছে। এ ব্যাপারে গবেষকরা বলেছেন, ‘এই গ্রহে বসবাসকারী প্রত্যেকেরই এটিকে টেকসই উপায়ে ব্যবহার করার বিষয়ে উদ্বিগ্ন হওয়া উচিত।’ গার্ডিয়ান।
গভীর সমুদ্রে ৫ হাজার নতুন প্রজাতির সন্ধান
অনলাইন ডেস্ক
২৬ মে ২০২৩, ২১:২৮:৩৭ | অনলাইন সংস্করণ
বিজ্ঞানীরা প্রশান্ত মহাসাগরের একটি অঞ্চলে পাঁচ হাজারেরও বেশি নতুন প্রজাতির সন্ধান পেয়েছেন, যা গভীর সমুদ্র খনির জন্য ভবিষত্যের ‘হটস্পট’ হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
সম্প্রতি কারেন্ট বায়োলজি জার্নালে প্রকাশিত এক জরিপের মাধ্যমে এই তথ্যটি উঠে আসে। এখানে বলোসোমিনিয়া নামের এক নতুন প্রজাতির স্পঞ্জ পাওয়া গেছে। গভীর সমুদ্রে পাওয়া আরও কিছু প্রাণীকে ‘আঠালো কাঠবিড়ালি’ নাম দেওয়া হয়েছে। প্রাণীটি প্রায় ৬০ সেন্টিমিটার লম্বা লেজবিশিষ্ট। সঙ্গে কোবাল্ট, ম্যাঙ্গানিজ ও নিকেলসহ দামি খনিজ পাওয়া যাওয়ার কথা জানা গেছে। এমনই যেন সহস্রাধিক অজানা জীবের সন্ধান পওয়া যায় এই মহাসাগরের গভীরে।
এলাকাটিকে ক্ল্যারিয়ন এবং ক্লিপারটন জোন নামে অভিহিত করা হয়েছে, যা মহাসাগরটির হাওয়াই ও মেক্সিকো অঞ্চলের ১৭ লাখ বর্গমাইলজুড়ে অবস্থিত। অঞ্চলটিতে গবেষকদের দ্বারা চিহ্নিত বেশিরভাগ প্রাণীই বিজ্ঞানীদের জন্য নতুন ছিল। সিসিজেড-এ খনির অনুসন্ধানের জন্য সাত লাখ পঁয়তাল্লিশ হাজার বর্গমাইল এলাকাজুড়ে ১৭টি গভীর সমুদ্র খনির ঠিকাদারকে চুক্তি দেওয়া হয়েছে।
এরই মধ্যে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র এবং চীন এই খনিজগুলো আহরণের জন্য প্রাথমিকভাবে নির্বাচিত হয়েছে। এ ব্যাপারে গবেষকরা বলেছেন, ‘এই গ্রহে বসবাসকারী প্রত্যেকেরই এটিকে টেকসই উপায়ে ব্যবহার করার বিষয়ে উদ্বিগ্ন হওয়া উচিত।’ গার্ডিয়ান।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed by The Daily Jugantor © 2023