মেডিকেলে প্রথম হয়ে যা বললেন রাফসান
jugantor
মেডিকেলে প্রথম হয়ে যা বললেন রাফসান

  যুগান্তর ডেস্ক  

১২ মার্চ ২০২৩, ২১:৫৭:৩১  |  অনলাইন সংস্করণ

রাফসান জামান

দেশের সরকারি-বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএস প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে মেধা তালিকায় প্রথম হয়েছেন রাফসান জামান।

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ কেন্দ্র থেকে পরীক্ষায় অংশ নেওয়া রাফসান এক ঘণ্টা সময়ের ১০০ নম্বরের এমসিকিউ পরীক্ষায় পেয়েছেন সর্বোচ্চ ৯৪ দশমিক ২৫ নম্বর। মেরিট স্কোর ২৯৪ দশমিক ২৫। মেধাতালিকায় প্রথম হিসেবে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজে সুযোগ পেয়েছেন।

রোববার পরীক্ষার ফল ঘোষণার পর বিস্মিত হন রাফসান জামান। কারণ সারা দেশের মধ্যে তিনি প্রথম হবেন, তা ভাবতে পারেননি।

রাফসানের ভাষ্য, ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে ততটা খুশি হতে পারেননি তিনি। তাই মন কিছুটা খারাপ ছিল। তবে তিনি মোটামুটি নিশ্চিত ছিলেন, মেডিকেলে টিকবেন। কিন্তু প্রথম হবেন, তা ভাবেননি।

রাফসান জামানের গ্রামের বাড়ি রংপুর জেলায়। জন্মের পর তার পুরো পরিবার চট্টগ্রাম চলে আসে। বাবা শামসুজ্জামান একটি কোম্পানির উপমহাব্যবস্থাপক। এক বোন এক ভাইয়ের মধ্যে রাফসান ছোট। বড় বোন সাদীয়া ইবনে রাইসা এবার চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করেছেন।

রাফসান ছোটবেলায় চট্টগ্রাম গ্রামার স্কুলে পড়েছেন। রাজশাহী ক্যাডেট কলেজ থেকে এসএসএসি ও এইচএসসিতে গোল্ডেন জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হন। এইচএসসির পর চট্টগ্রামের বাসায় এসে মেডিকেলের জন্য পড়ালেখা শুরু করেন। একটি কোচিং সেন্টারে ভর্তি হন।

ফলাফলের বিষয়ে রাফসান গণমাধ্যমকে বলেন, আমি টিকব তা আশা করেছিলাম। কিন্তু এত ভালো ফল ভাবতে পারিনি। এখন খুব ভালো লাগছে।

মেডিকেলে প্রথম হয়ে যা বললেন রাফসান

 যুগান্তর ডেস্ক 
১২ মার্চ ২০২৩, ০৯:৫৭ পিএম  |  অনলাইন সংস্করণ
রাফসান জামান
রাফসান জামান। ছবি-সংগৃহীত

দেশের সরকারি-বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএস প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে মেধা তালিকায় প্রথম হয়েছেন রাফসান জামান।  

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ কেন্দ্র থেকে পরীক্ষায় অংশ নেওয়া রাফসান এক ঘণ্টা সময়ের ১০০ নম্বরের এমসিকিউ পরীক্ষায় পেয়েছেন সর্বোচ্চ ৯৪ দশমিক ২৫ নম্বর। মেরিট স্কোর ২৯৪ দশমিক ২৫। মেধাতালিকায় প্রথম হিসেবে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজে সুযোগ পেয়েছেন। 

রোববার পরীক্ষার ফল ঘোষণার পর বিস্মিত হন রাফসান জামান। কারণ সারা দেশের মধ্যে তিনি প্রথম হবেন, তা ভাবতে পারেননি। 

রাফসানের ভাষ্য, ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে ততটা খুশি হতে পারেননি তিনি। তাই মন কিছুটা খারাপ ছিল। তবে তিনি মোটামুটি নিশ্চিত ছিলেন, মেডিকেলে টিকবেন। কিন্তু প্রথম হবেন, তা ভাবেননি। 

রাফসান জামানের গ্রামের বাড়ি রংপুর জেলায়। জন্মের পর তার পুরো পরিবার চট্টগ্রাম চলে আসে। বাবা শামসুজ্জামান একটি কোম্পানির উপমহাব্যবস্থাপক। এক বোন এক ভাইয়ের মধ্যে রাফসান ছোট। বড় বোন সাদীয়া ইবনে রাইসা এবার চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করেছেন।

রাফসান ছোটবেলায় চট্টগ্রাম গ্রামার স্কুলে পড়েছেন। রাজশাহী ক্যাডেট কলেজ থেকে এসএসএসি ও এইচএসসিতে গোল্ডেন জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হন। এইচএসসির পর চট্টগ্রামের বাসায় এসে মেডিকেলের জন্য পড়ালেখা শুরু করেন। একটি কোচিং সেন্টারে ভর্তি হন।

ফলাফলের বিষয়ে রাফসান গণমাধ্যমকে বলেন, আমি টিকব তা আশা করেছিলাম। কিন্তু এত ভালো ফল ভাবতে পারিনি। এখন খুব ভালো লাগছে।

যুগান্তর ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
আরও খবর