মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় কিভাবে সাফল্য পেয়েছেন, জানালেন রাফসান
jugantor
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় কিভাবে সাফল্য পেয়েছেন, জানালেন রাফসান

  যুগান্তর ডেস্ক  

১২ মার্চ ২০২৩, ২২:২৮:৪১  |  অনলাইন সংস্করণ

রাফসান জামান

দেশের সরকারি-বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএস প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় মেধা তালিকায় প্রথম হয়েছেন রাফসান জামান। এক ঘণ্টা সময়ের ১০০ নম্বরের এমসিকিউ পরীক্ষায় পেয়েছেন সর্বোচ্চ ৯৪ দশমিক ২৫ নম্বর। মেরিট স্কোর ২৯৪ দশমিক ২৫। মেধাতালিকায় প্রথম হিসেবে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজে সুযোগ পেয়েছেন।

এ সাফল্যের জন্য রাফসান তার বাবা–মা ও নিজের চেষ্টাকে কৃতিত্ব দিয়েছেন। কিভাবে তিনি সাফল্য পেয়েছেন সে বিষয়েও তিনি কথা বলেছেন।

রাফসান গণমাধ্যমকে বলেন, বাবা–মা অনেক কষ্ট করেছেন আমার জন্য। আমিও চেষ্টার কোনো ত্রুটি করিনি। আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করি।

ভালো ফলাফলের বিষয়ে রাফসান বলেন, আমি কখনো ঘড়ি ধরে পড়ি নাই। কখনো ৬ ঘণ্টা, কখনো ৭ ঘণ্টা পড়েছি। সকাল ও বিকালে নিয়ম করে পড়তাম। শুধু মেডিকেলের জন্য চেষ্টা করে গেছি। নিয়মিত অধ্যবসায় এবং সর্বোচ্চ চেষ্টা আমার এ সাফল্য এনেছে বলে মনে করি।

নিউরোসার্জারি নিয়ে পড়তে চান রাফসান। ডাক্তার হয়ে মানুষের সেবা করতে চান তিনি।

রাফসানের বাবা শামসুজ্জামান বলেন, ছেলের সাফল্যে অনেক খুশি। সে এতটা ভালো করবে ভাবিনি। সে বইয়ের বাইরে পড়ালেখা করত। রেফারেন্স বই বেশি পড়ত। একটা বিষয়ের শেষপর্যন্ত বোঝার চেষ্টা করত। অত বেশি পড়ত না। ১০টা-১১টার মধ্যে ঘুমিয়ে যেত।

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় কিভাবে সাফল্য পেয়েছেন, জানালেন রাফসান

 যুগান্তর ডেস্ক 
১২ মার্চ ২০২৩, ১০:২৮ পিএম  |  অনলাইন সংস্করণ
রাফসান জামান
রাফসান জামান। ছবি-সংগৃহীত

দেশের সরকারি-বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের এমবিবিএস প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষায় মেধা তালিকায় প্রথম হয়েছেন রাফসান জামান।  এক ঘণ্টা সময়ের ১০০ নম্বরের এমসিকিউ পরীক্ষায় পেয়েছেন সর্বোচ্চ ৯৪ দশমিক ২৫ নম্বর। মেরিট স্কোর ২৯৪ দশমিক ২৫। মেধাতালিকায় প্রথম হিসেবে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজে সুযোগ পেয়েছেন। 

এ সাফল্যের জন্য রাফসান তার বাবা–মা ও নিজের চেষ্টাকে কৃতিত্ব দিয়েছেন। কিভাবে তিনি সাফল্য পেয়েছেন সে বিষয়েও তিনি কথা বলেছেন। 

রাফসান গণমাধ্যমকে বলেন, বাবা–মা অনেক কষ্ট করেছেন আমার জন্য। আমিও চেষ্টার কোনো ত্রুটি করিনি। আল্লাহর কাছে শুকরিয়া আদায় করি। 

ভালো ফলাফলের বিষয়ে রাফসান বলেন, আমি কখনো ঘড়ি ধরে পড়ি নাই। কখনো ৬ ঘণ্টা, কখনো ৭ ঘণ্টা পড়েছি। সকাল ও বিকালে নিয়ম করে পড়তাম। শুধু মেডিকেলের জন্য চেষ্টা করে গেছি। নিয়মিত অধ্যবসায় এবং সর্বোচ্চ চেষ্টা আমার এ সাফল্য এনেছে বলে মনে করি।  

নিউরোসার্জারি নিয়ে পড়তে চান রাফসান। ডাক্তার হয়ে মানুষের সেবা করতে চান তিনি।

রাফসানের বাবা শামসুজ্জামান বলেন, ছেলের সাফল্যে অনেক খুশি। সে এতটা ভালো করবে ভাবিনি। সে বইয়ের বাইরে পড়ালেখা করত। রেফারেন্স বই বেশি পড়ত। একটা বিষয়ের শেষপর্যন্ত বোঝার চেষ্টা করত। অত বেশি পড়ত না। ১০টা-১১টার মধ্যে ঘুমিয়ে যেত।
 

যুগান্তর ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন
আরও খবর