ভিডিও করার জেরে বাকৃবিতে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ
ফলের ভিডিও করার জেরে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি) আবাসিক দুই হলের ছাত্রলীগ সদস্যের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। সোমবার রাত সাটে ৮টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কে আর মার্কেটের সামনে পশুপালন অনুষদের প্রধান ফটকে ওই ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, রাত আটটার দিকে হুট করে হট্টগোল শোনা যায়। পরবর্তীতে সেটি মারামারিতে রূপ নেয়। মারামারির সময় একজনের হাতে গুরুতর আঘাত পায়।
ঘটনার বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. আজহারুল ইসলাম বলেন, ফলের ভিডিও করাকে কেন্দ্র করে বিকালের দিকে আশরাফুল হক হলের এক আবাসিক শিক্ষার্থীর সাথে জামাল হোসেন হলের শিক্ষার্থীদের কথা কাটাকাটি হয়। আমরা গিয়ে তখন বিষয়টি মীমাংসা করি। পরবর্তীতে রাত সাড়ে ৮টার দিকে ওই ঘটনার জেরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওই দুই হলের ছাত্রলীগ সদস্যদের মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটে। পরবর্তীতে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক বিষয়টি মীমাংসা করেন।
বাকৃবি শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. মেহেদী হাসান বলেন, বিষয়টি সম্পূর্ণ তাদের নিজেদের। এখানে দলীয় কোনো বিষয় নেই। শিক্ষার্থীরা এক সময় কেআর মার্কেটে আসলে বিষয়টি হাতাহাতির পর্যায়ে যায়। পরে বিষয়টি সমাধান করা হয়েছে।
ভিডিও করার জেরে বাকৃবিতে ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ
বাকৃবি প্রতিনিধি
১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০৩:৫৭:৩৫ | অনলাইন সংস্করণ
ফলের ভিডিও করার জেরে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি) আবাসিক দুই হলের ছাত্রলীগ সদস্যের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। সোমবার রাত সাটে ৮টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কে আর মার্কেটের সামনে পশুপালন অনুষদের প্রধান ফটকে ওই ঘটনা ঘটে।
প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, রাত আটটার দিকে হুট করে হট্টগোল শোনা যায়। পরবর্তীতে সেটি মারামারিতে রূপ নেয়। মারামারির সময় একজনের হাতে গুরুতর আঘাত পায়।
ঘটনার বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. আজহারুল ইসলাম বলেন, ফলের ভিডিও করাকে কেন্দ্র করে বিকালের দিকে আশরাফুল হক হলের এক আবাসিক শিক্ষার্থীর সাথে জামাল হোসেন হলের শিক্ষার্থীদের কথা কাটাকাটি হয়। আমরা গিয়ে তখন বিষয়টি মীমাংসা করি। পরবর্তীতে রাত সাড়ে ৮টার দিকে ওই ঘটনার জেরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওই দুই হলের ছাত্রলীগ সদস্যদের মধ্যে মারামারির ঘটনা ঘটে। পরবর্তীতে ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক বিষয়টি মীমাংসা করেন।
বাকৃবি শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. মেহেদী হাসান বলেন, বিষয়টি সম্পূর্ণ তাদের নিজেদের। এখানে দলীয় কোনো বিষয় নেই। শিক্ষার্থীরা এক সময় কেআর মার্কেটে আসলে বিষয়টি হাতাহাতির পর্যায়ে যায়। পরে বিষয়টি সমাধান করা হয়েছে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed by The Daily Jugantor © 2023