বোনের সঙ্গে প্রেম করায় ভাইয়ের হাতে কলেজছাত্র খুন
টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
০৮ মে ২০২০, ১৯:৫৩:৩৬ | অনলাইন সংস্করণ
টাঙ্গাইলে বোনের সঙ্গে প্রেম করায় কলেজছাত্র আব্দুল্লাহ আল মামুন আশিককে নিজ বাড়িতে ডেকে নিয়ে হত্যা করে মাহিম।
হত্যার পর আশিকের লাশ বাড়ির পাশে লৌহজং নদীতে কচুরিপানার নিচে ফেলে দেয়। টাঙ্গাইল জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে মাহিম (১৯) এ কথা জানায়।
বৃহস্পতিবার বিকালে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রুপম কুমার দাশ মাহিমের জবানবন্দি লিপিবদ্ধ করেন। পরে সন্ধ্যায় তাকে টাঙ্গাইল কারাগারে পাঠানো হয়।
পুলিশ জানায়, শহরের কাগমারী এলাকার বাসিন্দা ও ঢাকায় পুলিশে কর্মরত রাশেদুল ইসলামের ছেলে আব্দুল্লাহ আল মামুন (১৮) গত ৩০ এপ্রিল সন্ধ্যার পর নিখোঁজ হন।
তার পারিবারিক সূত্র জানায়, কয়েক মাস তাদের প্রতিবেশী মাহিমের বোনের সঙ্গে মামুনের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। মামুন তার প্রেমিকাকে একটি মোবাইল ফোন সেট কিনে দেয়। এটা জানতে পেরে প্রেমিকার ভাই মাহিম ক্ষুব্ধ হয়। নিখোঁজের দিন মোবাইল ফোনটি ফেরত নেয়ার জন্য মাহিম তাদের বাড়িতে মামুনকে ডেকে পাঠায়।
ওইদিন ফোন ফেরত আনতে গিয়েই মামুন নিখোঁজ হন। পরে গত ৫ মে সন্ধ্যায় লৌহজং নদী থেকে মামুনের লাশ ভেসে উঠে। খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা লাশ উদ্ধার করে।
টাঙ্গাইল সদর থানার ওসি মীর মোশারফ হোসেন জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে মাহিম মামুনকে হত্যা করে লাশ নদীতে ফেলার কথা স্বীকার করেছে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
বোনের সঙ্গে প্রেম করায় ভাইয়ের হাতে কলেজছাত্র খুন
টাঙ্গাইলে বোনের সঙ্গে প্রেম করায় কলেজছাত্র আব্দুল্লাহ আল মামুন আশিককে নিজ বাড়িতে ডেকে নিয়ে হত্যা করে মাহিম।
হত্যার পর আশিকের লাশ বাড়ির পাশে লৌহজং নদীতে কচুরিপানার নিচে ফেলে দেয়। টাঙ্গাইল জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে মাহিম (১৯) এ কথা জানায়।
বৃহস্পতিবার বিকালে সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট রুপম কুমার দাশ মাহিমের জবানবন্দি লিপিবদ্ধ করেন। পরে সন্ধ্যায় তাকে টাঙ্গাইল কারাগারে পাঠানো হয়।
পুলিশ জানায়, শহরের কাগমারী এলাকার বাসিন্দা ও ঢাকায় পুলিশে কর্মরত রাশেদুল ইসলামের ছেলে আব্দুল্লাহ আল মামুন (১৮) গত ৩০ এপ্রিল সন্ধ্যার পর নিখোঁজ হন।
তার পারিবারিক সূত্র জানায়, কয়েক মাস তাদের প্রতিবেশী মাহিমের বোনের সঙ্গে মামুনের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। মামুন তার প্রেমিকাকে একটি মোবাইল ফোন সেট কিনে দেয়। এটা জানতে পেরে প্রেমিকার ভাই মাহিম ক্ষুব্ধ হয়। নিখোঁজের দিন মোবাইল ফোনটি ফেরত নেয়ার জন্য মাহিম তাদের বাড়িতে মামুনকে ডেকে পাঠায়।
ওইদিন ফোন ফেরত আনতে গিয়েই মামুন নিখোঁজ হন। পরে গত ৫ মে সন্ধ্যায় লৌহজং নদী থেকে মামুনের লাশ ভেসে উঠে। খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা লাশ উদ্ধার করে।
টাঙ্গাইল সদর থানার ওসি মীর মোশারফ হোসেন জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে মাহিম মামুনকে হত্যা করে লাশ নদীতে ফেলার কথা স্বীকার করেছে।