সিলেট সিটি নির্বাচন
কমিশনের কথা কেউ শোনে না
সিলেট সিটি করপোরেশন (সিসিক) নির্বাচনের তফশিল ঘোষণার আগে থেকে নির্বাচনি আচরণবিধি লঙ্ঘন করে মেয়র ও কাউন্সিলর পদের প্রার্থীরা প্রচার চালিয়ে আসছেন। নির্বাচন কমিশনের কথা এখানে কেউ শুনছে না। বিষয়টি নিয়ে নগরবাসীর মাঝে হতাশা ও ক্ষোভ বিরাজ করছে।
আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর বিরুদ্ধে জাতীয় পার্টির মেয়র প্রার্থী নজরুল ইসলাম বাবুল নির্বাচনি বিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ করেছেন। অভিযোগের পর তিন দিন পেরিয়ে গেলেও নির্বাচন কমিশন থেকে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। ২ জুন থেকে নির্বাচনি প্রচার শুরুর নিয়ম থাকলেও নগরীর সর্বত্রই প্রার্থীরা বীর দর্পে প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন। আইন-কানুনের কোনো তোয়াক্কা না করে আইন লঙ্ঘনের রীতিমতো প্রতিযোগিতা চলছে। আর নির্বাচন কমিশন নিশ্চুপ বসে আছে বলে অভিযোগ।
বৃহস্পতিবার প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র বাছাইয়ের দিন আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ও সিটি নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ফয়সল কাদের গণমাধ্যমকে জানান-ব্যানার, ফেস্টুন ও বিলবোর্ডগুলো নিজ উদ্যোগে অপসারণ করতে প্রার্থীদের বলা হয়েছে। মনোনয়নপত্র সংগ্রহের সময় প্রার্থীরা লিখিতভাবে অঙ্গীকার করেছেন তারা নিজ উদ্যোগে এগুলো সরাবেন। আমরা মাইকিং করে প্রার্থীদের সতর্ক করে দিয়েছি। এরপরও যারা সরাননি তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
২১ জুন ইভিএমে সিসিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। মেয়র পদে আওয়ামী লীগের আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী, জাতীয় পার্টির নজরুল ইসলাম বাবুল, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের হাফিজ মাওলানা মাহমুদুল হাসান ও জাকের পার্টির জহিরুল আলম, স্বতন্ত্র মোহাম্মদ আবদুল হানিফ কুটু ও ছালাহ উদ্দিন রিমন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
কমিশনের কথা কেউ শোনে না
সিলেট সিটি নির্বাচন
সিলেট ব্যুরো
২৮ মে ২০২৩, ১৩:১৪:১১ | অনলাইন সংস্করণ
সিলেট সিটি করপোরেশন (সিসিক) নির্বাচনের তফশিল ঘোষণার আগে থেকে নির্বাচনি আচরণবিধি লঙ্ঘন করে মেয়র ও কাউন্সিলর পদের প্রার্থীরা প্রচার চালিয়ে আসছেন। নির্বাচন কমিশনের কথা এখানে কেউ শুনছে না। বিষয়টি নিয়ে নগরবাসীর মাঝে হতাশা ও ক্ষোভ বিরাজ করছে।
আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর বিরুদ্ধে জাতীয় পার্টির মেয়র প্রার্থী নজরুল ইসলাম বাবুল নির্বাচনি বিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ করেছেন। অভিযোগের পর তিন দিন পেরিয়ে গেলেও নির্বাচন কমিশন থেকে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। ২ জুন থেকে নির্বাচনি প্রচার শুরুর নিয়ম থাকলেও নগরীর সর্বত্রই প্রার্থীরা বীর দর্পে প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন। আইন-কানুনের কোনো তোয়াক্কা না করে আইন লঙ্ঘনের রীতিমতো প্রতিযোগিতা চলছে। আর নির্বাচন কমিশন নিশ্চুপ বসে আছে বলে অভিযোগ।
বৃহস্পতিবার প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র বাছাইয়ের দিন আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ও সিটি নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ফয়সল কাদের গণমাধ্যমকে জানান-ব্যানার, ফেস্টুন ও বিলবোর্ডগুলো নিজ উদ্যোগে অপসারণ করতে প্রার্থীদের বলা হয়েছে। মনোনয়নপত্র সংগ্রহের সময় প্রার্থীরা লিখিতভাবে অঙ্গীকার করেছেন তারা নিজ উদ্যোগে এগুলো সরাবেন। আমরা মাইকিং করে প্রার্থীদের সতর্ক করে দিয়েছি। এরপরও যারা সরাননি তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
২১ জুন ইভিএমে সিসিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। মেয়র পদে আওয়ামী লীগের আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী, জাতীয় পার্টির নজরুল ইসলাম বাবুল, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের হাফিজ মাওলানা মাহমুদুল হাসান ও জাকের পার্টির জহিরুল আলম, স্বতন্ত্র মোহাম্মদ আবদুল হানিফ কুটু ও ছালাহ উদ্দিন রিমন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed by The Daily Jugantor © 2023