|
ফলো করুন |
|
|---|---|
আসন্ন ঈদুল আজহায় ফরিদপুর জেলায় কয়েক হাজার পশু রয়েছে। খামারি ও পশু ব্যবসায়ীরা এবার কুরবানির বাজারে পশুর ভালো দাম পাওয়ার আশায় রয়েছেন। একটি গরু সবার নজর কেড়েছে। তার নাম দেওয়া হয়েছে ‘বাদশা’। গরুটির দাম চাওয়া হচ্ছে ১৫ লাখ টাকা। প্রতিদিনই আশপাশ এলাকা থেকে গরুটি দেখতে আসছেন ক্রেতারা।
ফরিদপুর শহরতলীর বিল মাহমুদপুর এলাকায় মাইশা ডেইরি ফার্মের মালিক রফিকুল ইসলাম সবুজ বলেন, আমার ফার্মে একটি গরুর নাম দেওয়া হয়েছে ‘বাদশা’। তার ওজন প্রায় ৩০ মণ। বাদশার বয়স সাড়ে তিন বছর। প্রতিদিনই আশপাশের এলাকা থেকে গরুটিকে দেখতে আসছেন ক্রেতারা। বাদশার দাম চাওয়া হচ্ছে ১৫ লাখ টাকা।
জেলা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, ফরিদপুরে কুরবানির জন্য পশুর চাহিদা রয়েছে ১ লাখ ৮ হাজার ১১টি। এর মধ্যে পশু প্রস্তুত রয়েছে ১ লাখ ১০ হাজার ৮৯১টি। সেই হিসেবে প্রায় ৩ হাজার পশু দেশের বিভিন্ন বাজারে নেওয়া হবে। খামারি ও পশু ব্যবসায়ীরা এবার কুরবানির বাজারে পশুর ভালো দাম পাওয়ার আশায় রয়েছেন।
ফরিদপুর জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. সঞ্জীব কুমার বিশ্বাস বলেন, ফরিদপুরের খামারিরা আশা করছে এ বছর পশুর ভালো দাম পাবেন। যতটুকু জানতে পেরেছি এ বছর দেশের বাইরে থেকে কোনো পশু আমদানি হচ্ছে না। এ জেলায় কুরবানির জন্য চাহিদার চেয়ে প্রায় ৩ হাজার পশু বেশি রয়েছে। জেলার ৪০টি হাটে খামারি ও ব্যবসায়ীদের পশুর সুবিধার্থে ১৮টি চিকিৎসক টিম প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
