|
ফলো করুন |
|
|---|---|
মঞ্চ নাটক, সিনেমা কিংবা টিভি নাটক ও ওয়েব সিরিজে বর্তমান সময়ের নির্ভরযোগ্য একজন অভিনেতা এ কে আজাদ সেতু।
১৯৯৭ সালে কামাল উদ্দিন নীলুর হাত ধরে ‘সেন্টার ফর এশিয়ান থিয়েটার’-এর সঙ্গে নিজের সম্পৃক্ততার মধ্য দিয়ে অভিনয়ে অভিষেক হয় তার। তখন থেকেই অভিনয়কে পেশা হিসেবে নিয়েছেন।
সেতু এখন সিনেমা এবং ওয়েবে কাজ করা নিয়ে বেশি ব্যস্ত সময় পার করছেন। ‘সেন্টার ফর এশিয়ান থিয়েটার’ নাট্য দলের সদস্য হিসেবে এখনো মঞ্চে নিয়মিত কাজ করেন সেতু।
এই দলের হয়ে তিনি ‘ভেলুয়া সুন্দরী’, ‘বুনোহাঁস’, ‘ মিশন’, ‘রাজা’, ‘মেটামরফসিস’, ‘এম্পিটিউসন’সহ বেশ কিছু মঞ্চ নাটকে অভিনয় করে প্রশংসা কুড়িয়েছেন।
টিভিতে তার অভিনীত প্রথম নাটক ছিল আলভী আহমেদের পরিচালনায় একটি নাটক। পরবর্তীতে বহু টিভি নাটকে অভিনয় করেছেন তিনি। সেতু অভিনীত প্রথম সিনেমা ছিল সামিয়া জামান পরিচালিত ‘আকাশ কতো দূরে’।
পরবর্তীতে তিনি সৈকত নাসিরের ‘দেশা দ্য লিডার’, রাজ চক্রবর্তী’র ‘নূরজাহান’, গাজী রাকায়েতের ‘গোর’, তৌকীর আহমেদের ‘ফাগুন হাওয়ায়’, ‘স্ফুলিঙ্গ’ এবং রায়হান রাফির ‘দহন’ সিনেমায় অভিনয় করেন।
বর্তমানে রায়হান রাফির ‘দামাল’ ও ‘স্বপ্নবাজি’ সিনেমাতেও যুক্ত আছেন তিনি। এরই মধ্যে মুক্তির অপেক্ষায় আছে তার অভিনীত ফজলে রাব্বি পরিচালিত ‘ট্রি অব নলেজ’ সিনেমাটি। সম্প্রতি সেতু প্রশংসা কুড়িয়েছেন শিহাব শাহীনের ‘মরীচিকা’, গৌতম কৈরীর ‘বাঘের বাচ্চা’ ও সিদ্দিক আহমেদের ‘সুন্দরী’ ওয়েব সিরিজে কাজ করে।
সুমন আনোয়ারের একটি ওয়েব সিরিজও প্রচারে আসবে শিগগিরই। বর্তমান সময়ের অভিনয় ব্যস্ততা প্রসঙ্গে সেতু বলেন, ‘একজন অভিনেতা হিসেবে পরিচয় দিতেই স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। অভিনয় করতে গিয়ে অনেক সংগ্রাম করতে হয়েছে। কিন্তু যখন ক্যামেরার সামনে অভিনয় শুরু করি তখন অভিনয়ই ভীষণ উপভোগ করি। এটা এক অন্যরকম ভালোলাগা, ভালোবাসা। আমি একজন অভিনেতা হিসেবে গর্বিত।’
