টালিউডের বনি সেনগুপ্তকে হিরো আলমের সঙ্গে তুলনা!
jugantor
টালিউডের বনি সেনগুপ্তকে হিরো আলমের সঙ্গে তুলনা!

  বিনোদন ডেস্ক  

১৭ মার্চ ২০২৩, ০৯:৫১:৪৪  |  অনলাইন সংস্করণ

আমি যে পারশ্রিমিক পাই সেটি মেনে নিতে পারি, আমি ইন্ডাস্ট্রির লিডিং হিরো। অনেক বছর কাজ করে অনেক সঞ্চয় জমা করেছি আমি। সেটা নিয়ে কেউ কথা বলতে পারে না। এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের (ইডি) দপ্তর থেকে বের হয়েই আত্মবিশ্বাসী স্বরে এসব কথা বলেন টালিউড অভিনেতা বনি সেনগুপ্ত। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সেই ভিডিওর কিছু অংশ ভাইরাল হতেই সমালোচনার মুখে পড়েন বনি।

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের খবর সূত্র জানায়, গত ১৪ মার্চ ফের সিজিও কমপ্লেক্সে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় বনিকে। ২০১৪ সালে ‘বরবাদ’ সিনেমার মাধ্যমে ফিল্মি ক্যারিয়ার শুরু করেন তিনি। গত ১০ বছরে ইন্ডাস্ট্রি থেকে কত অর্থ আয় করেছেন, সেসবের হিসাব-নিকাশের কাগজপত্র জমা দিতে হয় ইডি দপ্তরে।

এ অভিনেতার সিনেমার সংখ্যা কয়েকটি। সেই উপার্জনেই বিদেশভ্রমণ থেকে বিলাসবহুল গাড়ি ও জীবনযাপন করছেন তিনি, যা নিয়ে চর্চা হচ্ছে নানা মাধ্যমে। কেউ কেউ আবার রাজ্যের আর্থিক কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত কুন্তল ঘোষের সঙ্গে টালি তারকার ৪০ লাখ রুপির লেনদেনের কথা শুনে প্রশ্ন তুলতেও ছাড়ছেন না।

বনিকে দ্বিতীয় দফায় ইডির জেরা এবং তার আত্মবিশ্বাসী বক্তব্যের পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনুরাগীরা মন্তব্য করে বলছেন, ‘এসব বাতেলাবাজি। কেউ আবার ‘হিরো আলম, ঠকবাজ, নোবেলজয়ী অভিনেতা’ বলেও সম্বোধন করছেন তাকে।

এমনকি অভিনেতা অরিত্র দত্ত বণিকও কটাক্ষ করলেন বনিকে। অরিত্রের ভাষ্যমতে, সাধগুরু কিংবা সন্দীপ মাহেশ্বরীকে মোটিভেশনাল স্পিকার হিসেবে আমি আর গুরুত্ব দেব না। আত্মবিশ্বাস কাকে বলে তা দেখে নিন। এভাবেই আত্মবিশ্বাস গড়ে তুলতে হবে আমাদের। তা হলে আপনার দোরগড়ায় সাফল্য।

টালিউডের বনি সেনগুপ্তকে হিরো আলমের সঙ্গে তুলনা!

 বিনোদন ডেস্ক 
১৭ মার্চ ২০২৩, ০৯:৫১ এএম  |  অনলাইন সংস্করণ

আমি যে পারশ্রিমিক পাই সেটি মেনে নিতে পারি, আমি ইন্ডাস্ট্রির লিডিং হিরো। অনেক বছর কাজ করে অনেক সঞ্চয় জমা করেছি আমি। সেটা নিয়ে কেউ কথা বলতে পারে না। এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের (ইডি) দপ্তর থেকে বের হয়েই আত্মবিশ্বাসী স্বরে এসব কথা বলেন টালিউড অভিনেতা বনি সেনগুপ্ত। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সেই ভিডিওর কিছু অংশ ভাইরাল হতেই সমালোচনার মুখে পড়েন বনি। 

ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের খবর সূত্র জানায়, গত ১৪ মার্চ ফের সিজিও কমপ্লেক্সে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় বনিকে। ২০১৪ সালে ‘বরবাদ’ সিনেমার মাধ্যমে ফিল্মি ক্যারিয়ার শুরু করেন তিনি। গত ১০ বছরে ইন্ডাস্ট্রি থেকে কত অর্থ আয় করেছেন, সেসবের হিসাব-নিকাশের কাগজপত্র জমা দিতে হয় ইডি দপ্তরে।

এ অভিনেতার সিনেমার সংখ্যা কয়েকটি। সেই উপার্জনেই বিদেশভ্রমণ থেকে বিলাসবহুল গাড়ি ও জীবনযাপন করছেন তিনি, যা নিয়ে চর্চা হচ্ছে নানা মাধ্যমে। কেউ কেউ আবার রাজ্যের আর্থিক কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত কুন্তল ঘোষের সঙ্গে টালি তারকার ৪০ লাখ রুপির লেনদেনের কথা শুনে প্রশ্ন তুলতেও ছাড়ছেন না।

বনিকে দ্বিতীয় দফায় ইডির জেরা এবং তার আত্মবিশ্বাসী বক্তব্যের পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনুরাগীরা মন্তব্য করে বলছেন, ‘এসব বাতেলাবাজি। কেউ আবার ‘হিরো আলম, ঠকবাজ, নোবেলজয়ী অভিনেতা’ বলেও সম্বোধন করছেন তাকে।

এমনকি অভিনেতা অরিত্র দত্ত বণিকও কটাক্ষ করলেন বনিকে। অরিত্রের ভাষ্যমতে, সাধগুরু কিংবা সন্দীপ মাহেশ্বরীকে মোটিভেশনাল স্পিকার হিসেবে আমি আর গুরুত্ব দেব না। আত্মবিশ্বাস কাকে বলে তা দেখে নিন। এভাবেই আত্মবিশ্বাস গড়ে তুলতে হবে আমাদের। তা হলে আপনার দোরগড়ায় সাফল্য।

যুগান্তর ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন