রোজ ১২ কিমি পথ পাড়ি দিয়ে মেয়েদের স্কুলে নিয়ে যান নিরক্ষর বাবা!
jugantor
রোজ ১২ কিমি পথ পাড়ি দিয়ে মেয়েদের স্কুলে নিয়ে যান নিরক্ষর বাবা!

  অনলাইন ডেস্ক  

০৭ ডিসেম্বর ২০১৯, ২৩:০৬:১৯  |  অনলাইন সংস্করণ

রোজ ১২ কিমি পথ পাড়ি দিয়ে মেয়েদের স্কুলে নিয়ে যান এই আফগান বাবা!

দিনমজুরের কাজ করলেও মেয়েদের পড়াশোনার ব্যাপারে সজাগ তিনি। তাই রোজ বাইকে চড়ে ১২ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে মেয়েদের স্কুলে নিয়ে যান।

আর এ খবর সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়তেই নেটিজেনদের প্রশংসায় ভাসছেন আফিগানিস্তানের শারানা এলাকার বাসিন্দা মিয়া খান।

আনন্দবাজারের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আফগানিস্তানের পাকটিকা প্রদেশের শারানা অঞ্চল। পাকিস্তান সীমান্ত থেকে খুব বেশি দূর না। এলাকার মেয়েদের স্কুলে যাওয়া খুব একটা হয় না।

কিন্তু লেখাপড়ার গুরুত্ব বোঝেন পেশায় দিন মজুর মিয়া খান। কিন্তু বাড়ির কাছে নেই স্কুল। বাড়ি থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার দূরে স্কুল খুলেছে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা।

সেখানেই রোজ মেয়েদের নিয়ে যান তিনি। মেয়েদের পড়াশোনা শেষ না হওয়া অবধি অপেক্ষা করেন বাইরে। তার পর বাড়ি নিয়ে আসেন মেয়েদের।

এই ঘটনার কথা নিজেদের ফেসবুক পেজ থেকে শেয়ার করেছে সুইডিশ কমিটি ফর আফগানিস্তান। তার পরই মিয়া খানকে প্রশংসার বন্যায় ভাসিয়ে দিয়েছেন নেটিজেনরা।

যে এলাকায় মিয়া থাকেন, সেখানে কোনো নারী চিকিৎসক নেই। সে জন্যই মেয়েদের লেখাপড়া শেখাতে চান তিনি।

মিয়া বলেছেন , ‘আমি নিরক্ষর। দিনমজুরের কাজ করে দিন কাটায়। কিন্তু মেয়েদের পড়াশোনা করানো আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, আমাদের এলাকায় কোনো নারী চিকিৎসক নেই।’ ছেলেদের মতোই মেয়েদেরও পড়াতে চান বলে জানিয়েছেন তিনি।

রোজ ১২ কিমি পথ পাড়ি দিয়ে মেয়েদের স্কুলে নিয়ে যান নিরক্ষর বাবা!

 অনলাইন ডেস্ক 
০৭ ডিসেম্বর ২০১৯, ১১:০৬ পিএম  |  অনলাইন সংস্করণ
রোজ ১২ কিমি পথ পাড়ি দিয়ে মেয়েদের স্কুলে নিয়ে যান এই আফগান বাবা!
রোজ ১২ কিমি পথ পাড়ি দিয়ে মেয়েদের স্কুলে নিয়ে যান এই আফগান বাবা! ছবি-সংগৃহীত

দিনমজুরের কাজ করলেও মেয়েদের পড়াশোনার ব্যাপারে সজাগ তিনি। তাই রোজ বাইকে চড়ে ১২ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে মেয়েদের স্কুলে নিয়ে যান। 

আর এ খবর সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়তেই নেটিজেনদের প্রশংসায় ভাসছেন আফিগানিস্তানের শারানা এলাকার বাসিন্দা মিয়া খান।

আনন্দবাজারের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আফগানিস্তানের পাকটিকা প্রদেশের শারানা অঞ্চল। পাকিস্তান সীমান্ত থেকে খুব বেশি দূর না। এলাকার মেয়েদের স্কুলে যাওয়া খুব একটা হয় না। 

কিন্তু লেখাপড়ার গুরুত্ব বোঝেন পেশায় দিন মজুর মিয়া খান। কিন্তু বাড়ির কাছে নেই স্কুল। বাড়ি থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার দূরে স্কুল খুলেছে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা।

সেখানেই রোজ মেয়েদের নিয়ে যান তিনি। মেয়েদের পড়াশোনা শেষ না হওয়া অবধি অপেক্ষা করেন বাইরে। তার পর বাড়ি নিয়ে আসেন মেয়েদের।

এই ঘটনার কথা নিজেদের ফেসবুক পেজ থেকে শেয়ার করেছে সুইডিশ কমিটি ফর আফগানিস্তান। তার পরই মিয়া খানকে প্রশংসার বন্যায় ভাসিয়ে দিয়েছেন নেটিজেনরা। 

যে এলাকায় মিয়া থাকেন, সেখানে কোনো নারী চিকিৎসক নেই। সে জন্যই মেয়েদের লেখাপড়া শেখাতে চান তিনি। 

মিয়া বলেছেন , ‘আমি নিরক্ষর। দিনমজুরের কাজ করে দিন কাটায়। কিন্তু মেয়েদের পড়াশোনা করানো আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, আমাদের এলাকায় কোনো নারী চিকিৎসক নেই।’ ছেলেদের মতোই মেয়েদেরও পড়াতে চান বলে জানিয়েছেন তিনি।

যুগান্তর ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন