অবশেষে লাদাখ নিয়ে ঐকমত্যে চীন-ভারত
লাদাখের প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় উত্তেজনা কমাতে দ্রুত মুখোমুখি অবস্থান থেকে সেনা পেছানোর বিষয়ে একমত হয়েছে দিল্লি ও বেইজিং।
নবম দফার সামরিক স্তরের বৈঠকের পর সোমবার যৌথ বিবৃতিতে বিষয়টি তুলে ধরা হয়। খবর আনন্দবাজার পত্রিকার।
সিকিমের নাকুলা সীমান্তে ভারত ও চীনা সেনাদের মধ্যে সংঘর্ষের পরও শান্তির পক্ষের এই অবস্থান তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, উত্তেজনা কমানোর লক্ষ্যে ধারাবাহিক আলোচনার পাশাপাশি দু’পক্ষই মুখোমুখি অবস্থানকারী বাহিনীকে সংযত রাখার বিষয়ে একমত হয়েছে। সেনা সংখ্যা কমানোর বিষয়টি দশম দফার বৈঠকে আলোচনা হবে।
এক্ষেত্রে উভয় দেশ একমত হলে সেনা কমানোর সিদ্ধান্ত আসতে পারে।
ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ গত শনিবার বলেছিলেন, এলএসিতে মোতায়েন চীনা সেনার সংখ্যা কমানো না হলে ভারতও একতরফাভাবে সেনা কমাবে না।
গত বছরের ১৫ জুন পূর্ব লাদাখের গালওয়ানে সংঘর্ষের পরে দুই দেশের কোর কমান্ডার স্তরের বৈঠকে মুখোমুখি অবস্থান থেকে সেনা পেছনোর পদক্ষেপের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছিল। কিন্তু সেটি এখনও বাস্তবায়ন হয়নি।
এরই মধ্যে উত্তর সিকিমের নাকু লায় গত ২০ জানুয়ারি অনুপ্রবেশ ইস্যুতে সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে ভারত ও চীনের সেনারা।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
অবশেষে লাদাখ নিয়ে ঐকমত্যে চীন-ভারত
লাদাখের প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় উত্তেজনা কমাতে দ্রুত মুখোমুখি অবস্থান থেকে সেনা পেছানোর বিষয়ে একমত হয়েছে দিল্লি ও বেইজিং।
নবম দফার সামরিক স্তরের বৈঠকের পর সোমবার যৌথ বিবৃতিতে বিষয়টি তুলে ধরা হয়। খবর আনন্দবাজার পত্রিকার।
সিকিমের নাকুলা সীমান্তে ভারত ও চীনা সেনাদের মধ্যে সংঘর্ষের পরও শান্তির পক্ষের এই অবস্থান তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, উত্তেজনা কমানোর লক্ষ্যে ধারাবাহিক আলোচনার পাশাপাশি দু’পক্ষই মুখোমুখি অবস্থানকারী বাহিনীকে সংযত রাখার বিষয়ে একমত হয়েছে। সেনা সংখ্যা কমানোর বিষয়টি দশম দফার বৈঠকে আলোচনা হবে।
এক্ষেত্রে উভয় দেশ একমত হলে সেনা কমানোর সিদ্ধান্ত আসতে পারে।
ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিংহ গত শনিবার বলেছিলেন, এলএসিতে মোতায়েন চীনা সেনার সংখ্যা কমানো না হলে ভারতও একতরফাভাবে সেনা কমাবে না।
গত বছরের ১৫ জুন পূর্ব লাদাখের গালওয়ানে সংঘর্ষের পরে দুই দেশের কোর কমান্ডার স্তরের বৈঠকে মুখোমুখি অবস্থান থেকে সেনা পেছনোর পদক্ষেপের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছিল। কিন্তু সেটি এখনও বাস্তবায়ন হয়নি।
এরই মধ্যে উত্তর সিকিমের নাকু লায় গত ২০ জানুয়ারি অনুপ্রবেশ ইস্যুতে সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে ভারত ও চীনের সেনারা।