গভীর সমুদ্র থেকে উঠে এলো ‘ড্রাগন’!
গভীর সমুদ্রে মাছ ধরছিলেন রোমান ফেডোরস্টোভ (৩৯) নামে রাশিয়ার এক মৎস্যজীবী।
হঠাৎই জালের মধ্যে বড় বড় চোখ, ড্রাগনের মতো মুখ, অদ্ভুত এক প্রাণী দেখে ঘাবড়ে যান রোমান। খবর ডেইলি মেইলের।
গায়ের রঙ গোলালি, লম্বা লেজ, রয়েছে বড় কানের মতো পাখনাও। এক ঝলকে দেখেই মনে হবে সমুদ্র থেকে ড্রাগন উঠে এসেছে।
আসলে সেটি গভীর সমুদ্রের এক বিরল প্রজাতির মাছ। এটির নাম ‘কিমায়রা’। এই মাছকে আবার ‘গোস্ট শার্ক’ও বলা হয়। মাছটির ছবি ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করতেই শোরগোল পড়ে যায়।
অনেকে মন্তব্য করেছেন— ‘প্রথমে তো ভেবেছিলাম আবার ড্রাগন যুগ ফিরে আসছে। অদ্ভুতদর্শন এই মাছ সত্যিই চমকে দেওয়ার মতো!’
আরও এক ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারী বলেছেন, ‘ছবির প্রাণীটিকে দেখে মনে হচ্ছে সদ্য ডিম ফুটে ড্রাগনের বাচ্চার জন্ম হলো!’
এ ধরনের মাছ সাধারণত সমুদ্রের সাড়ে আট হাজার ফুট নিচে থাকে। কখনও কখনও সাড়ে ৬০০ ফুটের মধ্যেও দেখা যায়।
এই প্রজাতির মাছ দেখতে অদ্ভুত হয়ে থাকে। চোখগুলো বড় বড়, তুলতুলে দেহ, মাথাটা অনেকটা বড় হয়। যার ফলে এদের আকৃতি হয় বিদঘুটে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
গভীর সমুদ্র থেকে উঠে এলো ‘ড্রাগন’!
গভীর সমুদ্রে মাছ ধরছিলেন রোমান ফেডোরস্টোভ (৩৯) নামে রাশিয়ার এক মৎস্যজীবী।
হঠাৎই জালের মধ্যে বড় বড় চোখ, ড্রাগনের মতো মুখ, অদ্ভুত এক প্রাণী দেখে ঘাবড়ে যান রোমান। খবর ডেইলি মেইলের।
গায়ের রঙ গোলালি, লম্বা লেজ, রয়েছে বড় কানের মতো পাখনাও। এক ঝলকে দেখেই মনে হবে সমুদ্র থেকে ড্রাগন উঠে এসেছে।
আসলে সেটি গভীর সমুদ্রের এক বিরল প্রজাতির মাছ। এটির নাম ‘কিমায়রা’। এই মাছকে আবার ‘গোস্ট শার্ক’ও বলা হয়। মাছটির ছবি ইনস্টাগ্রামে শেয়ার করতেই শোরগোল পড়ে যায়।
অনেকে মন্তব্য করেছেন— ‘প্রথমে তো ভেবেছিলাম আবার ড্রাগন যুগ ফিরে আসছে। অদ্ভুতদর্শন এই মাছ সত্যিই চমকে দেওয়ার মতো!’
আরও এক ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারী বলেছেন, ‘ছবির প্রাণীটিকে দেখে মনে হচ্ছে সদ্য ডিম ফুটে ড্রাগনের বাচ্চার জন্ম হলো!’
এ ধরনের মাছ সাধারণত সমুদ্রের সাড়ে আট হাজার ফুট নিচে থাকে। কখনও কখনও সাড়ে ৬০০ ফুটের মধ্যেও দেখা যায়।
এই প্রজাতির মাছ দেখতে অদ্ভুত হয়ে থাকে। চোখগুলো বড় বড়, তুলতুলে দেহ, মাথাটা অনেকটা বড় হয়। যার ফলে এদের আকৃতি হয় বিদঘুটে।