নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হতে ভারতের সমর্থন বাড়ছে: জয়শংকর
যুগান্তর ডেস্ক
২২ সেপ্টেম্বর ২০২২, ২০:১৩:৫৪ | অনলাইন সংস্করণ
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হওয়ার জন্য ভারতের সমর্থন বাড়ছে বলে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শংকর জানিয়েছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এএনআই এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
নিরাপত্তা পরিষদের সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে ব্যাপকভাবে বৈশ্বিক ঐক্যমত সৃষ্টি হয়েছে উল্লেখ করেন তিনি। এছাড়া ভারতের নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য হতে দিন দিন বৈশ্বিক সমর্থন বাড়ছে বলেও জানিয়েছেন জয়শংকর।
তিনি বলেন, নিরাপত্তা পরিষদের পরিধি বাড়ানোর সঙ্গে শুধুমাত্র ভারতের সুবিধাই জড়িত নয়, বরং এই সম্প্রসারণের ফলে অন্য অনেক অপ্রীতিকর বিষয়েরও সুরাহা হতে পারে।
প্রসঙ্গত,জাতিসংঘের সাংগঠনিক কাঠামো ও কার্যপ্রণালী সংস্কারের জন্য অনেক দিন ধরেই দাবি উঠছে। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রকে এ নিয়ে বেশ সক্রিয় ভূমিকায় দেখা যাচ্ছে। বিশ্লেষকরা মনে করছেন, রাশিয়া ও চীনকে চাপে রাখতে ওয়াশিংটন এ প্রসঙ্গ তুলছে। তাদের লক্ষ্য বিশেষ করে রাশিয়া।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হতে ভারতের সমর্থন বাড়ছে: জয়শংকর
জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হওয়ার জন্য ভারতের সমর্থন বাড়ছে বলে দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শংকর জানিয়েছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এএনআই এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
নিরাপত্তা পরিষদের সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে ব্যাপকভাবে বৈশ্বিক ঐক্যমত সৃষ্টি হয়েছে উল্লেখ করেন তিনি। এছাড়া ভারতের নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য হতে দিন দিন বৈশ্বিক সমর্থন বাড়ছে বলেও জানিয়েছেন জয়শংকর।
তিনি বলেন, নিরাপত্তা পরিষদের পরিধি বাড়ানোর সঙ্গে শুধুমাত্র ভারতের সুবিধাই জড়িত নয়, বরং এই সম্প্রসারণের ফলে অন্য অনেক অপ্রীতিকর বিষয়েরও সুরাহা হতে পারে।
প্রসঙ্গত,জাতিসংঘের সাংগঠনিক কাঠামো ও কার্যপ্রণালী সংস্কারের জন্য অনেক দিন ধরেই দাবি উঠছে। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রকে এ নিয়ে বেশ সক্রিয় ভূমিকায় দেখা যাচ্ছে। বিশ্লেষকরা মনে করছেন, রাশিয়া ও চীনকে চাপে রাখতে ওয়াশিংটন এ প্রসঙ্গ তুলছে। তাদের লক্ষ্য বিশেষ করে রাশিয়া।