মাইনাস ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে এই শহরের তাপমাত্রা
যুগান্তর ডেস্ক
১৭ জানুয়ারি ২০২৩, ১৭:৪৩:২৩ | অনলাইন সংস্করণ
বিশ্বের অন্যতম শীতলতম স্থান হিসেবে পরিচিত রাশিয়ার পূর্ব সাইবেরিয়ার ইয়াকুৎস্ক শহর। বর্তমানে শহরটির তাপমাত্রা মাইনাস ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমে গেছে।
সিএনএনের খবরে বলা হয়, শহরের তাপমাত্রা মাইনাস ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমে যাওয়ায় প্রত্যন্ত এলাকার বাসিন্দারা নিজেদের উষ্ণ রাখতে বাড়তি ব্যবস্থা নিচ্ছেন।
শহরটির ক্ষেত্রে জানুয়ারি সবচেয়ে ঠান্ডা মাস। অন্যতম শীতলতম স্থান হওয়ায় শহরের বাসিন্দারা এমনিতেই হিমাঙ্কের নিচের তাপমাত্রায় বসবাস করতে অভ্যস্ত।
শহরটির এক বাসিন্দা রয়টার্সের সঙ্গে কথা বলার সময় তার পরনে ছিল দুটি চাদর, একাধিক স্তরের হাতমোজা, টুপি ও হুড।
ইয়াকুৎস্ক শহরের ওই বাসিন্দা বলেন, আপনি এই ঠান্ডার সঙ্গে লড়াই করতে পারবেন না। তাই হয় আপনি মানিয়ে নিন, সে অনুযায়ী পোশাক পরুন, নয়তো আপনি কষ্ট ভোগ করুন।
২০১৮ সালে শহরটিতে প্রচণ্ড ঠান্ডা পড়েছিল। তখন চোখের পাপড়ি পর্যন্ত ঠান্ডায় জমে গিয়েছিল বলে জানিয়েছেন শহরটির বাসিন্দারা।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
মাইনাস ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে এই শহরের তাপমাত্রা
বিশ্বের অন্যতম শীতলতম স্থান হিসেবে পরিচিত রাশিয়ার পূর্ব সাইবেরিয়ার ইয়াকুৎস্ক শহর। বর্তমানে শহরটির তাপমাত্রা মাইনাস ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমে গেছে।
সিএনএনের খবরে বলা হয়, শহরের তাপমাত্রা মাইনাস ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমে যাওয়ায় প্রত্যন্ত এলাকার বাসিন্দারা নিজেদের উষ্ণ রাখতে বাড়তি ব্যবস্থা নিচ্ছেন।
শহরটির ক্ষেত্রে জানুয়ারি সবচেয়ে ঠান্ডা মাস। অন্যতম শীতলতম স্থান হওয়ায় শহরের বাসিন্দারা এমনিতেই হিমাঙ্কের নিচের তাপমাত্রায় বসবাস করতে অভ্যস্ত।
শহরটির এক বাসিন্দা রয়টার্সের সঙ্গে কথা বলার সময় তার পরনে ছিল দুটি চাদর, একাধিক স্তরের হাতমোজা, টুপি ও হুড।
ইয়াকুৎস্ক শহরের ওই বাসিন্দা বলেন, আপনি এই ঠান্ডার সঙ্গে লড়াই করতে পারবেন না। তাই হয় আপনি মানিয়ে নিন, সে অনুযায়ী পোশাক পরুন, নয়তো আপনি কষ্ট ভোগ করুন।
২০১৮ সালে শহরটিতে প্রচণ্ড ঠান্ডা পড়েছিল। তখন চোখের পাপড়ি পর্যন্ত ঠান্ডায় জমে গিয়েছিল বলে জানিয়েছেন শহরটির বাসিন্দারা।