মুখে মোবাইল গুঁজে গণধর্ষণ, গৃহবধূর মৃত্যু
jugantor
মুখে মোবাইল গুঁজে গণধর্ষণ, গৃহবধূর মৃত্যু

  অনলাইন ডেস্ক  

১৮ মার্চ ২০২৩, ১১:০৫:১০  |  অনলাইন সংস্করণ

স্বামী চলাফেরা করতে পারেন না। তাকে বাড়িতে রেখে কাছেই এক আত্মীয়ের বিয়ের অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন আদিবাসী গৃহবধূ।

সেই গ্রামে তিনি গণধর্ষণের শিকার হন বলে দাবি পুলিশের। পরিবারের লোকের অভিযোগ— বছর চল্লিশের মহিলাকে ভুট্টা ক্ষেতে তুলে নিয়ে গিয়ে যৌন নির্যাতন করা হয়।

তার চিৎকার আটকাতে প্রথমে মুখে রুমাল গুঁজে দেওয়া হয়। তাতেও গোঙানি বন্ধ না হওয়ায় মুখের মধ্যে ঢুকিয়ে দেওয়া হয় একটি মোবাইল ফোন।

বর্বর এ নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে ভারতের দক্ষিণ দিনাজপুরের গঙ্গারামপুর মহকুমায়। খবর আনন্দবাজার পত্রিকার।

পুলিশের দাবি, শুক্রবার মৃত্যুর আগে অভিযুক্তদের মধ্যে দুই ‘পরিচিতের’ কথা তাদের জানিয়ে যেতে পেরেছেন ওই নির্যাতিতা। এই তথ্য তার মৃত্যুকালীন জবানবন্দি হিসেবে ব্যবহার করা হতে পারে বলে দাবি পুলিশ সূত্রে।

দক্ষিণ দিনাজপুরের গঙ্গারামপুর মহকুমায় সোমবার ওই ঘটনার পরে গুরুতর আহতাবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন গৃহবধূ। শুক্রবার ভোরে তিনি মারা যান।

এ ঘটনায় দুই অভিযুক্তের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছিল পরিবার। জেলা পুলিশ সুপার রাহুল দে জানান, প্রথমে মারধর ও যৌন নিগ্রহের মামলা রুজু করা হয়। এ দিন গণধর্ষণ এবং খুনের ধারাও জোড়া হয়। অভিযুক্তদের খোঁজে তল্লাশি চালানো হচ্ছে।

মুখে মোবাইল গুঁজে গণধর্ষণ, গৃহবধূর মৃত্যু

 অনলাইন ডেস্ক 
১৮ মার্চ ২০২৩, ১১:০৫ এএম  |  অনলাইন সংস্করণ

স্বামী চলাফেরা করতে পারেন না। তাকে বাড়িতে রেখে কাছেই এক আত্মীয়ের বিয়ের অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন আদিবাসী গৃহবধূ।

সেই গ্রামে তিনি গণধর্ষণের শিকার হন বলে দাবি পুলিশের। পরিবারের লোকের অভিযোগ— বছর চল্লিশের মহিলাকে ভুট্টা ক্ষেতে তুলে নিয়ে গিয়ে যৌন নির্যাতন করা হয়।

তার চিৎকার আটকাতে প্রথমে মুখে রুমাল গুঁজে দেওয়া হয়। তাতেও গোঙানি বন্ধ না হওয়ায় মুখের মধ্যে ঢুকিয়ে দেওয়া হয় একটি মোবাইল ফোন।

বর্বর এ নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে ভারতের দক্ষিণ দিনাজপুরের গঙ্গারামপুর মহকুমায়। খবর আনন্দবাজার পত্রিকার।

পুলিশের দাবি, শুক্রবার মৃত্যুর আগে অভিযুক্তদের মধ্যে দুই ‘পরিচিতের’ কথা তাদের জানিয়ে যেতে পেরেছেন ওই নির্যাতিতা। এই তথ্য তার মৃত্যুকালীন জবানবন্দি হিসেবে ব্যবহার করা হতে পারে বলে দাবি পুলিশ সূত্রে।

দক্ষিণ দিনাজপুরের গঙ্গারামপুর মহকুমায় সোমবার ওই ঘটনার পরে গুরুতর আহতাবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন গৃহবধূ। শুক্রবার ভোরে তিনি মারা যান।

এ ঘটনায় দুই অভিযুক্তের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছিল পরিবার। জেলা পুলিশ সুপার রাহুল দে জানান, প্রথমে মারধর ও যৌন নিগ্রহের মামলা রুজু করা হয়। এ দিন গণধর্ষণ এবং খুনের ধারাও জোড়া হয়। অভিযুক্তদের খোঁজে তল্লাশি চালানো হচ্ছে।

যুগান্তর ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন