ইসরাইলে পুলিশের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের দফায়-দফায় সংঘর্ষ
অনলাইন ডেস্ক
১৯ মার্চ ২০২৩, ১৩:৩৭:৪৫ | অনলাইন সংস্করণ
বিচার বিভাগীয় সংস্কারের বিরুদ্ধে আবারও উত্তাল ইসরাইল। শনিবার নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে দফায়-দফায় সংঘাতে জড়ান আন্দোলনকারীরা।
রাজধানী তেলআবিবের মূল চত্বর এবং গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলো অবরুদ্ধ করে রাখেন বিক্ষুব্ধ ইসরাইলিরা।
এ সময় প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর ছবিতে ‘ক্রাইম মিনিস্টার’ লেখা ব্যানার বহন করেন তারা। এ ছাড়া রাষ্ট্রীয় পেশিশক্তির সামনে কখনো নতজানু হবেন না এমন স্লোগানও ছিল।
গত বুধবার সরকারের প্রতি সুপ্রিমকোর্টের সংস্কারের ইস্যুটি খতিয়ে দেখার অনুরোধ জানান প্রেসিডেন্ট আইজ্যাক হারজগ।
তিনি বলেন, আন্দোলনকারীদের সঙ্গে বসে দফারফা করা উচিত। কিন্তু সেই প্রস্তাবনা নাকচ করেন প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। পার্লামেন্টে খসড়া বিলটি পাস হয়েছে। চূড়ান্ত অনুমোদন পেতে পারে এপ্রিলে।
ফলে বিচারপতি নিয়োগ ও আইন পাসে কমবে সর্বোচ্চ আদালতের ক্ষমতা। উল্টো আইনপ্রণেতারা পাবেন বাড়তি ক্ষমতা।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
ইসরাইলে পুলিশের সঙ্গে বিক্ষোভকারীদের দফায়-দফায় সংঘর্ষ
বিচার বিভাগীয় সংস্কারের বিরুদ্ধে আবারও উত্তাল ইসরাইল। শনিবার নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে দফায়-দফায় সংঘাতে জড়ান আন্দোলনকারীরা।
রাজধানী তেলআবিবের মূল চত্বর এবং গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলো অবরুদ্ধ করে রাখেন বিক্ষুব্ধ ইসরাইলিরা।
এ সময় প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর ছবিতে ‘ক্রাইম মিনিস্টার’ লেখা ব্যানার বহন করেন তারা। এ ছাড়া রাষ্ট্রীয় পেশিশক্তির সামনে কখনো নতজানু হবেন না এমন স্লোগানও ছিল।
গত বুধবার সরকারের প্রতি সুপ্রিমকোর্টের সংস্কারের ইস্যুটি খতিয়ে দেখার অনুরোধ জানান প্রেসিডেন্ট আইজ্যাক হারজগ।
তিনি বলেন, আন্দোলনকারীদের সঙ্গে বসে দফারফা করা উচিত। কিন্তু সেই প্রস্তাবনা নাকচ করেন প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। পার্লামেন্টে খসড়া বিলটি পাস হয়েছে। চূড়ান্ত অনুমোদন পেতে পারে এপ্রিলে।
ফলে বিচারপতি নিয়োগ ও আইন পাসে কমবে সর্বোচ্চ আদালতের ক্ষমতা। উল্টো আইনপ্রণেতারা পাবেন বাড়তি ক্ষমতা।