‘ইউক্রেন যুদ্ধে সুবিধা নিতে রাশিয়া বিশ্বব্যাপী ক্ষুধাকে ব্যবহার করছে’
যুদ্ধে সুবিধার জন্য বৈশ্বিক ক্ষুধাকে কাজে লাগানোর অভিযোগ করে যুক্তরাষ্ট্র এবং ব্রিটেন মঙ্গলবার রাশিয়াকে ইউক্রেনীয় শস্য রপ্তানির চুক্তি আবারো নবায়নের চাপ দিয়েছে।
জাতিসংঘ এবং তুরস্কের কূটনীতির পর গত জুলাই থেকে ব্ল্যাক সি গ্রেইন ইনিশিয়েটিভের অধীনে ইউক্রেনীয় শস্য বন্দর দিয়ে রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হয়। বিশ্বে খাদ্য ঘাটতি কমাতে এবং মূল্য হ্রাসে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়।
বিশ্ব খাদ্য উৎপাদনের অন্যতম শীর্ষ এ দেশটিতে রুশ আগ্রাসনের পর বিশ্বব্যাপী খাদ্যশস্যের মূল্য বৃদ্ধি পায়। তবে রাশিয়া ১৮ মে চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে তৃতীয় মেয়াদে এ চুক্তি নবায়নে এখনো প্রতিশ্রুতি দেয়নি।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন সাংবাদিকদের বলেছেন, সাম্প্রতিক দিনগুলোতে রাশিয়া আবার শস্য তুলতে ইউক্রেনের বন্দরগুলোতে যাত্রা করা জাহাজগুলোকে বাধা দিতে ফিরে এসেছে। এটি নিষ্ঠুর পদক্ষেপ, যার ফলে সরাসরি বিশ্ববাজারে এবং আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য এবং বিশ্বব্যাপী খাদ্য সরবরাহ কমে যাচ্ছে।
তিনি পুনরায় খাদ্যশস্য রফতানি বন্ধ করার মাধ্যমে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রাশিয়ার যুদ্ধে মানুষের ক্ষুধাকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করার কথা বিশ্বকে স্মরণ করিয়ে দেন।
ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী জেমস ক্লেভারলি ব্লিঙ্কেনের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে বলেছেন, রাশিয়ার ‘ব্ল্যাক সি গ্রিন ইনিশিয়েটিভ’ পুনরায় স্বাক্ষর করা উচিত এবং অবিলম্বে তা করা উচিত।
ক্লেভারলি বলেন, এ সংঘাতের সময় সুবিধা নিতে বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র কিছু মানুষের ক্ষুধাকে ব্যবহার করা রাশিয়ার সম্পূর্ণ ভুল সিদ্ধান্ত।
রুশ কর্মকর্তারা বলছেন, তারা এ উদ্যোগের সমান্তরাল অংশে অগ্রগতি দেখেননি, যা রাশিয়ার খাদ্য ও সার রপ্তানিকে বাধাহীন করার সুযোগ তৈরি করে।
‘ইউক্রেন যুদ্ধে সুবিধা নিতে রাশিয়া বিশ্বব্যাপী ক্ষুধাকে ব্যবহার করছে’
অনলাইন ডেস্ক
১০ মে ২০২৩, ১৮:০৪:৩৪ | অনলাইন সংস্করণ
যুদ্ধে সুবিধার জন্য বৈশ্বিক ক্ষুধাকে কাজে লাগানোর অভিযোগ করে যুক্তরাষ্ট্র এবং ব্রিটেন মঙ্গলবার রাশিয়াকে ইউক্রেনীয় শস্য রপ্তানির চুক্তি আবারো নবায়নের চাপ দিয়েছে।
জাতিসংঘ এবং তুরস্কের কূটনীতির পর গত জুলাই থেকে ব্ল্যাক সি গ্রেইন ইনিশিয়েটিভের অধীনে ইউক্রেনীয় শস্য বন্দর দিয়ে রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হয়। বিশ্বে খাদ্য ঘাটতি কমাতে এবং মূল্য হ্রাসে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়।
বিশ্ব খাদ্য উৎপাদনের অন্যতম শীর্ষ এ দেশটিতে রুশ আগ্রাসনের পর বিশ্বব্যাপী খাদ্যশস্যের মূল্য বৃদ্ধি পায়। তবে রাশিয়া ১৮ মে চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে তৃতীয় মেয়াদে এ চুক্তি নবায়নে এখনো প্রতিশ্রুতি দেয়নি।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন সাংবাদিকদের বলেছেন, সাম্প্রতিক দিনগুলোতে রাশিয়া আবার শস্য তুলতে ইউক্রেনের বন্দরগুলোতে যাত্রা করা জাহাজগুলোকে বাধা দিতে ফিরে এসেছে। এটি নিষ্ঠুর পদক্ষেপ, যার ফলে সরাসরি বিশ্ববাজারে এবং আফ্রিকা, মধ্যপ্রাচ্য এবং বিশ্বব্যাপী খাদ্য সরবরাহ কমে যাচ্ছে।
তিনি পুনরায় খাদ্যশস্য রফতানি বন্ধ করার মাধ্যমে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে রাশিয়ার যুদ্ধে মানুষের ক্ষুধাকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করার কথা বিশ্বকে স্মরণ করিয়ে দেন।
ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী জেমস ক্লেভারলি ব্লিঙ্কেনের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে বলেছেন, রাশিয়ার ‘ব্ল্যাক সি গ্রিন ইনিশিয়েটিভ’ পুনরায় স্বাক্ষর করা উচিত এবং অবিলম্বে তা করা উচিত।
ক্লেভারলি বলেন, এ সংঘাতের সময় সুবিধা নিতে বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র কিছু মানুষের ক্ষুধাকে ব্যবহার করা রাশিয়ার সম্পূর্ণ ভুল সিদ্ধান্ত।
রুশ কর্মকর্তারা বলছেন, তারা এ উদ্যোগের সমান্তরাল অংশে অগ্রগতি দেখেননি, যা রাশিয়ার খাদ্য ও সার রপ্তানিকে বাধাহীন করার সুযোগ তৈরি করে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed by The Daily Jugantor © 2023