Logo
Logo
×

যুগান্তরের বিশেষ আয়োজন

সাক্ষাৎকার

প্রাইম ব্যাংকে লক্ষ্যভিত্তিক আমানত স্কিম

এম. নাজিম এ. চৌধুরী, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর প্রাইম ব্যাংক পিএলসি

Icon

যুগান্তর প্রতিবেদন

প্রকাশ: ৩১ জুলাই ২০২৫, ১২:০০ এএম

প্রিন্ট সংস্করণ

প্রাইম ব্যাংকে লক্ষ্যভিত্তিক আমানত স্কিম

এম. নাজিম এ. চৌধুরী, ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর প্রাইম ব্যাংক পিএলসি

প্রাইম ব্যাংক ব্যক্তি ও প্রাতিষ্ঠানিক গ্রাহকদের বহুমাত্রিক চাহিদা পূরণে বিভিন্ন ধরনের লক্ষ্যভিত্তিক আমানত স্কিম চালু করেছে। ব্যাংকটি করপোরেট, ইনস্টিটিউশনাল, কমার্শিয়াল, রিটেইল ও এসএমই ব্যাংকিং খাতে গ্রাহকের ব্যবসায়িক প্রয়োজন ও নিয়ন্ত্রক কাঠামোর সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণভাবে বিশেষায়িত সঞ্চয়ী ও আমানত পণ্য চালু করেছে। একাডেমিয়ার মাধ্যমে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের টিউশন ফি অনলাইনে সংগ্রহের ব্যবস্থা করেছে। নারীকেন্দ্রিক প্ল্যাটফর্ম ‘নীরা’তে রয়েছে আর্থিক শিক্ষা ও স্বয়ংক্রিয় সঞ্চয়ের সমন্বিত সমাধান। প্রাইম ব্যাংকের আমানত সংগ্রহের বিভিন্ন দিক যুগান্তরের কাছে তুলে ধরেছেন ব্যাংকটির ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর এম. নাজিম এ. চৌধুরী।

যুগান্তর : দেশে ব্যাংক আমানতের বর্তমান অবস্থা ও প্রবণতা সম্পর্কে জানতে চাই?

এম. নাজিম এ. চৌধুরী : বাংলাদেশে ব্যাংক আমানতের চিত্র বৈশ্বিক অনিশ্চয়তা, দেশীয় মুদ্রাস্ফীতি ও পরিবর্তিত গ্রাহক প্রত্যাশার প্রেক্ষাপটে পরিবর্তিত হচ্ছে। এসব চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও দেশের ব্যাংকিং খাত একপ্রকার স্থিতিশীল অবস্থানে রয়েছে, যেখানে প্রাইম ব্যাংক উদ্ভাবনী ও লক্ষ্যভিত্তিক আর্থিক সল্যুশনের মাধ্যমে আমানত বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। বর্তমান গ্রাহকরা শুধু প্রচলিত ব্যাংকিং সার্ভিস নয়, বরং ভ্যালু ড্রিভেন, এথিক্যাল ও কাস্টমাইজ ব্যাংকিং সার্ভিস প্রত্যাশা করেন। এসব চাহিদার প্রতি সাড়া দিয়ে প্রাইম ব্যাংক করপোরেট, ইনস্টিটিউশনাল, কমার্শিয়াল, রিটেইল ও এসএমই ব্যাংকিং খাতে গ্রাহকের ব্যবসায়িক প্রয়োজন ও নিয়ন্ত্রক কাঠামোর সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণভাবে বিশেষায়িত সঞ্চয়ী ও আমানত পণ্য চালু করেছে।

বিশেষ করে শিক্ষা খাতকে পূর্ণাঙ্গ আর্থিক অন্তর্ভুক্তির আওতায় আনতে প্রাইম ব্যাংকের একাডেমিক উদ্যোগ ‘প্রাইম একাডেমিয়া’ গুরুত্বপূর্ণ ভ‚মিকা রাখছে, যার মাধ্যমে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর প্রয়োজনীয় আর্থিক চাহিদা পূরণ ও নানাবিধ বিনিয়োগ সুবিধার পাশাপাশি অনলাইনে টিউশন ফি সংগ্রহ করা, শিক্ষকদের জন্য জীবনবিমাসহ সঞ্চয়ী হিসাব খোলা এবং তরুণদের জন্য আকর্ষণীয় রেটে আর্থিক সাক্ষরতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে সঞ্চয়ী অ্যাকাউন্ট খোলার সুবিধা চালু করা হয়েছে।

এছাড়াও প্রাইম ব্যাংকের হাসানাহ ইসলামি ব্যাংকিং কার্যক্রমের একটি শরিয়াহসম্মত আমানত, যেমন ‘হালাল সেভিংস’ যেটি বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। এ ধরনের উদ্যোগ কারও পছন্দসই ধর্মভিত্তিক ব্যাংকিংয়ের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ আর্থিক সেবা নিশ্চিত করার পাশাপাশি স্বচ্ছতা ও সামাজিক মূল্যবোধকে উৎসাহিত করছে। এসব বিভিন্ন জুতসই পদক্ষেপের মাধ্যমে প্রাইম ব্যাংক টেকসই আমানত প্রবৃদ্ধি অব্যাহত রেখেছে এবং গ্রাহক আস্থাকে নিরন্তর আরও শক্তিশালী করছে।

যুগান্তর : প্রাইম ব্যাংক গ্রাহকদের জন্য বর্তমানে কোন কোন আমানত স্কিম অফার করছে?

এম. নাজিম এ. চৌধুরী : প্রাইম ব্যাংক ব্যক্তি ও প্রাতিষ্ঠানিক গ্রাহকদের বহুমাত্রিক চাহিদা পূরণে বিভিন্ন ধরনের লক্ষ্যভিত্তিক আমানত স্কিম চালু করেছে। করপোরেট ও প্রাতিষ্ঠানিক গ্রাহকদের জন্য রয়েছে ‘প্রাইমপে’-এর মাধ্যমে উন্নত ক্যাশ ম্যানেজমেন্ট সল্যুশন, যা নিরাপদ ও কার্যকর লেনদেন নিশ্চিত করে। এসএমই উদ্যোক্তারা ঋণ সুবিধা ও বাজারভিত্তিক সুদ হারে সুবিধামতো ডিপোজিট স্কিম সুবিধা উপভোগ করতে পারেন। প্রায়োরিটি ব্যাংকিং সেবার আওতায় নিয়মিত সেবা গ্রহণকারী সম্পদশালী ও সচ্ছল গ্রাহকদের জন্য রয়েছে এক্সক্লুসিভ ব্যাংকিং সেবা। এছাড়া চাকরিজীবীদের রয়েছে উচ্চ মুনাফা প্রদানকারী পেরোল সেভিংস স্কিম। প্রবীণ নাগরিকদের জন্য প্রাইম ফিফটি অ্যান্ড প্লাস সেভিংস স্কিম চালু রয়েছে, যা উচ্চ মুনাফা ও স্বাস্থ্যসেবা সুবিধা প্রদান করে। নারীকেন্দ্রিক প্ল্যাটফর্ম নীরা-এর আওতায় রয়েছে বিশেষ আমানত স্কিম ও বিমা সুবিধা, যা নারীর আর্থিক অন্তর্ভুক্তিকে উৎসাহিত করে।

শরিয়াহভিত্তিক ইসলামি ব্যাংকিং সেবা হাসানাহ-এর অধীনে আমরা গ্রাহকদের শরিয়াহসম্মত সেভিংস, মুদারাবা টার্ম ডিপোজিট এবং মুনাফাভিত্তিক ব্যাংকিং সুবিধা প্রদান করছি। ছাত্রছাত্রী ও তরুণদের জন্য প্রাইম একাডেমিয়া প্ল্যাটফর্মে রয়েছে ফ্রি ইয়ুথ অ্যাকাউন্ট, শিক্ষকদের জন্য রয়েছে বাজারভিত্তিক তুলনামূলক উচ্চহারে মুনাফা, বিমা ও ঋণ সুবিধা। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য রয়েছে পে-রোল ও টিউশন ফি ব্যবস্থাপনার জন্য বিশেষ অ্যাকাউন্ট। প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য রয়েছে এনএফসিডি, এনআরবিপিএল, হোম লোন এবং প্রাইম পরিজন অ্যাকাউন্ট সেবা। এছাড়াও তাদের জন্য রয়েছে মুনাফাভিত্তিক স্কিম ও রেমিট্যান্সের মাধ্যমে সঞ্চয়ী হিসাব সুবিধা। অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যাংকিং ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠায় এসব স্কিম আমাদের প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন, যার মাধ্যমে ছাত্র, তরুণ ও পেশাজীবীরা বিশ্বব্যাপী সেবা গ্রহণ করছেন।

যুগান্তর : গ্রাহকদের আমানতের নিরাপত্তা নিশ্চিতে আপনারা কী কী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন?

এম. নাজিম এ. চৌধুরী : গত ত্রিশ বছরের অধিককাল গ্রাহক হ্যান্ডলিংয়ের বৈচিত্র্যময় অভিজ্ঞতা, উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখা, চলি­শটির বেশি জেলায় আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিস্তার ঘটানো, দেশের গণ্ডি পেরিয়ে বিদেশের মাটিতে ব্যাংকটির সাবসিডিয়ারিগুলো সফলভাবে পরিচালনা করা এবং গ্রাহকের নিরাপদ ব্যাংকিং সার্ভিস নিশ্চিত করতে প্রাইম ব্যাংক বিভিন্ন ধরনের কৌশল গ্রহণ করে, যার মধ্যে নতুন নতুন উদ্ভাবনকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়। আমাদের ইনডিভিজুয়াল ব্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে অমনি-চ্যানেল প্ল্যাটফর্ম ‘মাইপ্রাইম’-এর মাধ্যমে গ্রাহক যে কোন সময় (২৪/৭) সেভিংস অ্যাক্সেস, ফান্ড ট্রান্সফার ও ইউটিলিটি বিল পরিশোধ করতে পারেন। আমরা ই-কেওয়াইসি-এর মাধ্যমে সম্পূর্ণ ডিজিটাল হিসাব খোলার সুবিধা চালু করেছি, যা শিক্ষার্থী ও বঞ্চিত প্রান্তিক নারীদের মূলধারার ব্যাংকিং কার্যক্রমে যুক্ত হওয়া নিশ্চিত করছে।

এছাড়াও প্রাইম ব্যাংক কিউআর পেমেন্ট, মোবাইল ওয়ালেট ইন্টিগ্রেশন এবং আরটিজিএস ও বিইএফটিএন-এর সঙ্গে ইন্টার-অপারেবিলিটি চালু করেছে, যাতে গ্রাহকদের সামগ্রিক সেবায় তাৎক্ষণিক ও নিরবচ্ছিন্ন লেনদেন নিশ্চিত করা যায়।

আমরা শ্রমজীবীদের জন্য মাইক্রোডিপোজিট চালু করেছি, যার মাধ্যমে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা মূলধারার ব্যাংকিং ব্যবস্থায় অন্তর্ভুক্ত হচ্ছেন। আমাদের সিস্টেমে রয়েছে এআইভিত্তিক প্রতারণা শনাক্তকরণ প্রযুক্তি, টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন এবং রিয়েল-টাইম রিস্ক স্কোরিং, যা আমানতকারীদের নিরাপদ রাখে। হাই ভ্যালু গ্রাহকদের জন্য আমরা উন্নত ট্রেজারি পোর্টাল ও লিকুইডিটি ড্যাশবোর্ড চালু করছি, যা তাদের রিয়েল-টাইমে আর্থিক লেনদেন নিশ্চিত করবে। এছাড়াও আমাদের শাখাগুলোয় প্রতিবন্ধীবান্ধব অবকাঠামো, ইশারা ভাষায় প্রশিক্ষিত সার্ভিস অ্যাম্বাসেডর, ব্রেইল পদ্ধতিতে ফাইন্যান্সিয়াল লিটারেসি বইয়ের পর্যাপ্ততা নিশ্চিত করা হয়েছে, যা ভবিষ্যৎমুখী ও সবাইকে ব্যাংকিং সেবার আওতায় আনার প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন।

যুগান্তর : আমানতকারীদের জন্য নতুন স্কিম চালু ও সেবার উন্নয়নে আপনার ব্যাংকের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?

এম. নাজিম এ. চৌধুরী : প্রাইম ব্যাংকের আমানত কৌশলের মূল লক্ষ্য হলো, আর্থিক অন্তর্ভুক্তি, পারসোনালাইজেশন ও ডিজিটাল উদ্ভাবন, যাতে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে গ্রাহক চাহিদার সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে সেবা প্রদান করা যায়। আমরা সেভিংস প্ল্যানার চালু করতে যাচ্ছি, যা গ্রাহকের আয়, লক্ষ্য ও লেনদেন আচরণের ওপর ভিত্তি করে পারসোনালাইজড সঞ্চয় পরামর্শ প্রদান করবে।

প্রাইম একাডেমিয়ার সেবার আওতায় আরও বাড়ানো হবে, যার মাধ্যমে শিক্ষকরা তাদের নির্ধারিত পছন্দের সময়ে কিস্তি জমা দিতে পারবেন, পেনশনের টাকায় সঞ্চয়ী হিসাব পরিচালনা করতে পারবেন এবং শিক্ষার্থীরা ডিজিটাল ঋণ গ্রহণ করতে পারবেন। নারীদের জন্য ব্যাংকিং সেবা বাড়াতে মাতৃত্বকালীন সেভিংস স্কিম এবং গ্রামীণ নারী উদ্যোক্তাদের জন্য আর্থিক প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে, যা নারীর ক্ষমতায়ন ও আর্থিক স্থিতিশীলতা বাড়াবে।

প্রকৃতি ও পরিবেশসচেতন গ্রাহকদের জন্য আমরা গ্রিন ডিপোজিট প্রোডাক্ট চালুর পরিকল্পনা করছি। একই সঙ্গে হাসানাহ ইসলামী ব্যাংকিং সেবার আওতায় ভবিষ্যৎ তরুণদের উপযোগী হালাল সেভিংস ও জাকাত সম্পর্কিত আমানত স্কিম চালু করা হবে। প্রবীণ ও দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী গ্রাহকদের সুবিধার্থে আমরা ভয়েস অ্যাসিস্টেড ব্যাংকিং ও বায়োমেট্রিক অথেনটিকেশন চালুর প্রস্তুতি নিচ্ছি। এসএমই আমানতব্যবস্থাকে আরও শক্তিশালী করতে আমরা অ্যাকাউন্টিং টুল, ইনভয়েসিং এবং ডিজিটাল পেমেন্ট সল্যুশনের ইন্টিগ্রেশন করছি। এজেন্ট ব্যাংকিং-এর মাধ্যমে আমরা আরও বেশি সুবিধাবঞ্চিত অঞ্চলে পৌঁছাতে চাই, যাতে ব্যাংকিং সেবার বাইরে থাকা জনগোষ্ঠীকে আনুষ্ঠানিক ব্যাংকিং ব্যবস্থার আওতায় আনা যায়। হাই ভ্যালু গ্রাহকদের জন্য প্রায়োরিটি ব্যাংকিং-এ আসছে লয়ালেটি প্রোগ্রাম, যা ডিপোজিটের পরিমাণ অনুযায়ী উন্নত লাইফ স্টাইলকেন্দ্রিক বিভিন্ন সেবা ও পরামর্শ প্রদান করবে।

যুগান্তর : ব্যাংকিং খাতে গ্রাহকের আস্থা বাড়াতে ও আমানতের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সরকারের কী ভূমিকা থাকা উচিত বলে আপনি মনে করেন?

এম. নাজিম এ. চৌধুরী : একটি স্থিতিশীল ও অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যাংকিং খাত গড়ে তুলতে গ্রাহকদের আস্থা বজায় রাখা খুবই জরুরি এবং ব্যাংক খাতের ওপর গ্রাহকদের এই আস্থা প্রতিষ্ঠায় সরকার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

আমানতের নিরাপত্তা ও আর্থিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে ক্ষুদ্র সঞ্চয়কারীদের সুরক্ষায় ডিপোজিট ইন্স্যুরেন্স স্কিম আরও শক্তিশালী করা জরুরি। এছাড়া ব্যাংকের কর্মদক্ষতা ও সুশাসন সম্পর্কিত স্বচ্ছ তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক করা উচিত, যাতে গ্রাহক আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে আমানত রাখার সিদ্ধান্ত নিতে পারেন।

সরকার স্কুল, গ্রামীণ জনপদ ও নারীকেন্দ্রিক গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে আর্থিক সাক্ষরতা বাড়াতে উদ্যাগ গ্রহণ করতে পারে, যা আমাদের প্রাইম একাডেমিয়া ও নীরা প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ, কারণ প্রাইম ব্যাংকের এ সেবাগুলো ইতোমধ্যেই আর্থিক জ্ঞান বৃদ্ধি ও ক্ষমতায়নের জন্য কাজ করে চলেছে।

এছাড়া শক্তিশালী কমপ্লায়েন্স কাঠামো, নৈতিক সুশাসন এবং শরিয়াহসম্মত ব্যাংকিং অনুশীলনের মাধ্যমে একটি প্রতিযোগিতামূলক ও ভ্যালু ড্রিভেন ব্যাংক খাত গড়ে তোলা সম্ভব।

Logo

সম্পাদক : আবদুল হাই শিকদার

প্রকাশক : সালমা ইসলাম