যুক্তরাজ্যে সড়কে বাংলাদেশি পরিবারের ৩ সদস্য নিহত, অন্তঃসত্ত্বার গর্ভপাত
যুক্তরাজ্যে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় একটি বাংলাাদেশি পরিবারের তিন সদস্য নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় এক অন্তঃসত্ত্বা নারী গুরুতর আহত হয়েছে, তার গর্ভপাত হয়েছে।
নিহত তিনজন হলেন আলমগীর হোসেন ওরফে সাজু (৩৬), তার ৯ বছর বয়সি ছেলে জাকির হোসেন ও ৪ বছর বয়সি মেয়ে মাইরা হোসেন। ৮ সেপ্টেম্বর বিকালে লেস্টারশায়ারে এ দুর্ঘটনা ঘটে। আলমগীর যুক্তরাজ্যের বার্মিংহামের কাছের ওয়ালসালের বাসিন্দা ছিলেন।
একই দুর্ঘটনায় আলমগীরের স্ত্রী গুরুতর আহত হয়েছেন। তিনি এখন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তিনি ৫ মাসের অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন। দুর্ঘটনায় তার গর্ভপাত হয়েছে।
একটি প্রাইভেটকারের সঙ্গে মালবাহী লরির সংঘর্ষে এই হতাহতের ঘটনা ঘটে। আলমগীর গাড়িটি চালাচ্ছিলেন। লরির সঙ্গে গাড়ির ধাক্কা লাগার পর ঘটনাস্থলেই আলমগীর ও তার ছেলে জাকির নিহত হন। হাসপাতালে নেওয়ার পর মারা যায় মেয়ে মাইরা।
আলমগীরের বাবার নাম আবদুল কালাম। বাড়ি বাংলাদেশের হবিগঞ্জ জেলার নবীগঞ্জ উপজেলায়।
আলমগীরের চাচা আহমদ মুসা বলেন, আলমগীর সপরিবার অবকাশ কাটাতে গিয়েছিলেন। কীভাবে এই দুর্ঘটনা ঘটল, তা এখনো তাদের জানায়নি পুলিশ। লাশ তিনটি এখনো পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেনি পুলিশ।
যুক্তরাজ্যে সড়কে বাংলাদেশি পরিবারের ৩ সদস্য নিহত, অন্তঃসত্ত্বার গর্ভপাত
যুগান্তর ডেস্ক
১১ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১৪:৩৬:৩৯ | অনলাইন সংস্করণ
যুক্তরাজ্যে ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় একটি বাংলাাদেশি পরিবারের তিন সদস্য নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় এক অন্তঃসত্ত্বা নারী গুরুতর আহত হয়েছে, তার গর্ভপাত হয়েছে।
নিহত তিনজন হলেন আলমগীর হোসেন ওরফে সাজু (৩৬), তার ৯ বছর বয়সি ছেলে জাকির হোসেন ও ৪ বছর বয়সি মেয়ে মাইরা হোসেন। ৮ সেপ্টেম্বর বিকালে লেস্টারশায়ারে এ দুর্ঘটনা ঘটে। আলমগীর যুক্তরাজ্যের বার্মিংহামের কাছের ওয়ালসালের বাসিন্দা ছিলেন।
একই দুর্ঘটনায় আলমগীরের স্ত্রী গুরুতর আহত হয়েছেন। তিনি এখন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তিনি ৫ মাসের অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন। দুর্ঘটনায় তার গর্ভপাত হয়েছে।
একটি প্রাইভেটকারের সঙ্গে মালবাহী লরির সংঘর্ষে এই হতাহতের ঘটনা ঘটে। আলমগীর গাড়িটি চালাচ্ছিলেন। লরির সঙ্গে গাড়ির ধাক্কা লাগার পর ঘটনাস্থলেই আলমগীর ও তার ছেলে জাকির নিহত হন। হাসপাতালে নেওয়ার পর মারা যায় মেয়ে মাইরা।
আলমগীরের বাবার নাম আবদুল কালাম। বাড়ি বাংলাদেশের হবিগঞ্জ জেলার নবীগঞ্জ উপজেলায়।
আলমগীরের চাচা আহমদ মুসা বলেন, আলমগীর সপরিবার অবকাশ কাটাতে গিয়েছিলেন। কীভাবে এই দুর্ঘটনা ঘটল, তা এখনো তাদের জানায়নি পুলিশ। লাশ তিনটি এখনো পরিবারের কাছে হস্তান্তর করেনি পুলিশ।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed by The Daily Jugantor © 2023