৫৫ কেজি স্বর্ণ চুরি: দায় স্বীকার করছেন না কাস্টমসের কেউ
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কাস্টম হাউজের গুদাম থেকে ৫৫ দশমিক ৫১ কেজি স্বর্ণ চুরির দায় স্বীকার করছেন না কেউ। এ ঘটনায় গ্রেফতার কাস্টমসের চার সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা ও চার সিপাহির কেউই চুরির সঙ্গে জড়িত নন বলে ডিবিকে জানিয়েছেন।
রোববার গ্রেফতার আটজনের পাঁচ দিনের রিমান্ড শেষ হয়েছে। সোমবার তাদের আদালতে হাজির করে ফের রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন জানানো হতে পারে।
এর আগে ১৩ সেপ্টেম্বর তাদের ১০ দিনের রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন জানিয়েছিলেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) উত্তরা জোনাল টিমের পরিদর্শক রাশেদুল ইসলাম।
শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসানের আদালত তাদের পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। আসামিরা হলেন সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম, শাহিদুল ইসলাম সাহেদ, আকরাম শেখ, মাসুম রানা, সিপাহি মোজাম্মেল হক, নিয়ামত হাওলাদার, রেজাউল করিম ও আফজাল হোসেন।
স্বর্ণ চুরি মামলার তদন্তের অগ্রগতি সম্পর্কে ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) মোহাম্মদ হারুন-অর-রশীদ যুগান্তরকে বলেন, আমার কাছে বলার মতো কোনো অগ্রগতি নেই।
ডিবি উত্তরা বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) আকরামুল হোসেন যুগান্তরকে বলেন, যাদের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে, তাদের কেউই ঘটনার দায় স্বীকার করছেন না। চুরির ঘটনা তারা শুনলেও ঘটনাটি কারা ঘটিয়েছে, সে বিষয়ে তারা কোনো তথ্য দিতে পারেনি। তদন্তে কোনো অগ্রগতি থাকলে মিডিয়াকে বিষয়টি জানানো হবে।
গুদামের লকার ভেঙে স্বর্ণ চুরির ঘটনা বিমানবন্দর শুল্ক বিভাগের নজরে আসে ২ সেপ্টেম্বর। পরদিন ৩ সেপ্টেম্বর ঘটনাটি বাইরে জানাজানি হয়। ওই রাতে বিমানবন্দর প্রিভেন্টিভ টিমের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন বিমানবন্দর থানায় মামলা করেন।
এছাড়া কাস্টমসের যুগ্ম-কমিশনার মিনহাজ উদ্দীনকে প্রধান করে পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি করা হয়। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) পক্ষ থেকে পাঁচ সদস্যের পৃথক কমিটি গঠন করা হয়।
৫৫ কেজি স্বর্ণ চুরি: দায় স্বীকার করছেন না কাস্টমসের কেউ
যুগান্তর প্রতিবেদন
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ২২:১১:৩৩ | অনলাইন সংস্করণ
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কাস্টম হাউজের গুদাম থেকে ৫৫ দশমিক ৫১ কেজি স্বর্ণ চুরির দায় স্বীকার করছেন না কেউ। এ ঘটনায় গ্রেফতার কাস্টমসের চার সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা ও চার সিপাহির কেউই চুরির সঙ্গে জড়িত নন বলে ডিবিকে জানিয়েছেন।
রোববার গ্রেফতার আটজনের পাঁচ দিনের রিমান্ড শেষ হয়েছে। সোমবার তাদের আদালতে হাজির করে ফের রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন জানানো হতে পারে।
এর আগে ১৩ সেপ্টেম্বর তাদের ১০ দিনের রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন জানিয়েছিলেন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) উত্তরা জোনাল টিমের পরিদর্শক রাশেদুল ইসলাম।
শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মেহেদী হাসানের আদালত তাদের পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। আসামিরা হলেন সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম, শাহিদুল ইসলাম সাহেদ, আকরাম শেখ, মাসুম রানা, সিপাহি মোজাম্মেল হক, নিয়ামত হাওলাদার, রেজাউল করিম ও আফজাল হোসেন।
স্বর্ণ চুরি মামলার তদন্তের অগ্রগতি সম্পর্কে ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি) মোহাম্মদ হারুন-অর-রশীদ যুগান্তরকে বলেন, আমার কাছে বলার মতো কোনো অগ্রগতি নেই।
ডিবি উত্তরা বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) আকরামুল হোসেন যুগান্তরকে বলেন, যাদের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে, তাদের কেউই ঘটনার দায় স্বীকার করছেন না। চুরির ঘটনা তারা শুনলেও ঘটনাটি কারা ঘটিয়েছে, সে বিষয়ে তারা কোনো তথ্য দিতে পারেনি। তদন্তে কোনো অগ্রগতি থাকলে মিডিয়াকে বিষয়টি জানানো হবে।
গুদামের লকার ভেঙে স্বর্ণ চুরির ঘটনা বিমানবন্দর শুল্ক বিভাগের নজরে আসে ২ সেপ্টেম্বর। পরদিন ৩ সেপ্টেম্বর ঘটনাটি বাইরে জানাজানি হয়। ওই রাতে বিমানবন্দর প্রিভেন্টিভ টিমের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন বিমানবন্দর থানায় মামলা করেন।
এছাড়া কাস্টমসের যুগ্ম-কমিশনার মিনহাজ উদ্দীনকে প্রধান করে পাঁচ সদস্যের তদন্ত কমিটি করা হয়। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) পক্ষ থেকে পাঁচ সদস্যের পৃথক কমিটি গঠন করা হয়।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, অডিও, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।
Developed by The Daily Jugantor © 2023