মানবাধিকার লঙ্ঘনকারীরা এখন ‘প্রেসক্রিপশন’ দেয়: তথ্যমন্ত্রী
যুগান্তর প্রতিবেদন
প্রকাশ: ১০ ডিসেম্বর ২০২৩, ১০:২৩ পিএম
|
ফলো করুন |
|
|---|---|
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, যারা প্রতিনিয়ত মানবাধিকার লঙ্ঘন করে তারা এখন মানবাধিকারের ‘প্রেসক্রিপশন’ দেয়।
জাতীয় প্রেস ক্লাবের জহুর হোসেন হলে চট্টগ্রাম জার্নালিস্ট ফোরাম ঢাকার স্মরণসভায় তিনি এসব কথা বলেন। দুই সাবেক সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা ও বরেণ্য সাংবাদিক দৈনিক আজাদীর ঢাকা ব্যুরো প্রধান এম ওয়াহিদ উল্লাহ এবং দৈনিক ইত্তেফাকের সহযোগী সম্পাদক শীলব্রত বড়ুয়ার স্মরণে এ স্মরণসভার আয়োজন করা হয়।
চট্টগ্রাম জার্নালিস্ট ফোরাম, ঢাকার সভাপতি ও ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভির হেড অব নিউজ মামুন আবদুল্লাহর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভাটি উপস্থাপনা করেন সিজেএফডির সাধারণ সম্পাদক তৌহিদুর রহমান।
এ সময় দুই প্রয়াত সাংবাদিকের জীবন ও কর্ম নিয়ে আলোচনা করেন, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও দৈনিক ভোরের কাগজের সম্পাদক শ্যামল দত্ত।
চট্টগ্রাম জার্নালিস্ট ফোরাম ঢাকার প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও ডেইলি সানের সম্পাদক এনামুল হক চৌধুরী, প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক শাহিন উল ইসলাম চৌধুরী, সিজেএফডির সাবেক সভাপতি মেজবাহ উদ্দিন, মোস্তফা কামাল, একুশের টিভির ডেপুটি হেড আর নিউজ সাইফ ইসলাম দিলাল, বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার বিশেষ প্রতিনিধি অনুপ খাস্তগীর, বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা বাসসের নগর সম্পাদক কানাই চক্রবর্তী, সিজেএফডির সাবেক সাধারণ সম্পাদক এনামুল হক, সাবেক সাধারণ সম্পাদক শামীম জাহাঙ্গীর ও সহসভাপতি শিবুকান্তি দাশ।
এম ওয়াহিদ উল্লাহর স্ত্রী মিসেস ওয়াহিদ ও ছেলে আসিব ওয়াহিদ এবং শীলব্রত বড়ুয়ার পরিবারের পক্ষে সমীরণ বড়ুয়া বক্তৃতা করেন।
ড. হাছান মাহমুদ বলেন, নির্বাচনে প্রার্থিতা বাতিল হওয়া অনেক প্রার্থী পুনরায় আপিল করে প্রার্থিতা ফিরে পাচ্ছেন। এতে নির্বাচন প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ হবে। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে আগুনসন্ত্রাস করে মানুষকে যারা পুড়িয়ে মারে। দিনের পর দিন অবরোধের নামে মানুষকে অবরুদ্ধ করে রাখে। মানুষ যখন অবরোধকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করে, তখন মানুষের ওপর চেরাগোপ্তা হামলা চালিয়ে মানুষ মারে, তারা আবার প্রেস ক্লাবের সামনে দাঁড়িয়ে মানবাধিকারের কথা বলে।
তিনি বলেন, সাংবাদিক এম ওয়াহিদ উল্লাহ ও শীলব্রত বড়ুয়া ছিলেন ব্যক্তি জীবনে বিনয়ী ও সত্যের সঙ্গে আপসহীন।
