এনামুল হক কাশেমী, বান্দরবান থেকে
বান্দরবান জেলা স্টেডিয়াম পূর্ণতা পেতে যাচ্ছে শিগগিরই। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় থেকে কোটি টাকা অর্থ বরাদ্দ দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে স্টেডিয়ামের অবশিষ্ট গ্যালারি নির্মাণ ও মাঠ উন্নয়নের জন্য। ১৯৮২ সালের সেপ্টেম্বরে বান্দরবান জেলা স্টেডিয়াম নির্মিত হয়। পর্যায়ক্রমে জাতীয় স্টেডিয়ামের আদলে গ্যালারি নির্মিত হয়েছে। জেলা ক্রীড়া সংস্থার বর্তমান কমিটির কর্মকর্তা-সদস্যদের প্রচেষ্টা, পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর এমপি, পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এবং ডিএসএ’র সভাপতি ও জেলা প্রশাসক কেএম তারিকুল ইসলামের সহায়তায় ২৫ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতাসম্পন্ন বান্দরবান জেলা স্টেডিয়াম একটি আধুনিক স্টেডিয়ামে রূপ নিতে যাচ্ছে। বান্দরবান জেলা ক্রীড়া সংস্থার যুগ্ম সম্পাদক লক্ষ্মীপদ দাশ এবং নির্বাহী সদস্য সাংবাদিক মনিরুল ইসলাম মনু জানান, এ স্টেডিয়ামে গত ১০ বছর ধরেই জাতীয় ও আঞ্চলিক পর্যায়ের ফুটবলসহ বিভিন্ন খেলাধুলা হয়ে আসছে। চলমান রয়েছে পার্বত্য চট্টগ্রাম মন্ত্রণালয় ফুটবল লীগ এবং এরপর মহিলা হ্যান্ডবল, ক্রিকেট লীগ এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ জেলা-আঞ্চলিক ও জাতীয় পর্যায়ের খেলার ভেন্যু হিসেবে এ স্টেডিয়ামকে ব্যবহারের উপযোগী করে তোলার কাজ চলছে। সম্প্রতি পার্বত্য মন্ত্রণালয়ের সচিব নবকুমার কিশোর ত্রিপুরা স্টেডিয়াম পরিদর্শনকালে ডিএসএ’র কর্মকর্তাদের জানান, জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ স্টেডিয়ামের অবশিষ্ট গ্যালারি নির্মাণসহ মাঠ উন্নয়নে প্রায় ৮০ লাখ টাকা এবং ক্রীড়া মন্ত্রণালয় থেকে আরও প্রায় ৫০ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়ার কথা রয়েছে। আগামী ২ ডিসেম্বর এ স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে মাসব্যাপী পার্বত্য চট্টগ্রাম মন্ত্রণালয় ফুটবল লীগের চূড়ান্ত খেলা। অনুষ্ঠানে ক্রীড়ামন্ত্রী বীরেন শিকদার এমপি প্রধান অতিথি এবং পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর এমপি বিশেষ অতিথি হিসেবে থাকার কথা রয়েছে।
বান্দরবান জেলা স্টেডিয়াম পূর্ণতা পেতে যাচ্ছে শিগগিরই। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় থেকে কোটি টাকা অর্থ বরাদ্দ দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে স্টেডিয়ামের অবশিষ্ট গ্যালারি নির্মাণ ও মাঠ উন্নয়নের জন্য। ১৯৮২ সালের সেপ্টেম্বরে বান্দরবান জেলা স্টেডিয়াম নির্মিত হয়। পর্যায়ক্রমে জাতীয় স্টেডিয়ামের আদলে গ্যালারি নির্মিত হয়েছে। জেলা ক্রীড়া সংস্থার বর্তমান কমিটির কর্মকর্তা-সদস্যদের প্রচেষ্টা, পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর এমপি, পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এবং ডিএসএ’র সভাপতি ও জেলা প্রশাসক কেএম তারিকুল ইসলামের সহায়তায় ২৫ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতাসম্পন্ন বান্দরবান জেলা স্টেডিয়াম একটি আধুনিক স্টেডিয়ামে রূপ নিতে যাচ্ছে। বান্দরবান জেলা ক্রীড়া সংস্থার যুগ্ম সম্পাদক লক্ষ্মীপদ দাশ এবং নির্বাহী সদস্য সাংবাদিক মনিরুল ইসলাম মনু জানান, এ স্টেডিয়ামে গত ১০ বছর ধরেই জাতীয় ও আঞ্চলিক পর্যায়ের ফুটবলসহ বিভিন্ন খেলাধুলা হয়ে আসছে। চলমান রয়েছে পার্বত্য চট্টগ্রাম মন্ত্রণালয় ফুটবল লীগ এবং এরপর মহিলা হ্যান্ডবল, ক্রিকেট লীগ এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ জেলা-আঞ্চলিক ও জাতীয় পর্যায়ের খেলার ভেন্যু হিসেবে এ স্টেডিয়ামকে ব্যবহারের উপযোগী করে তোলার কাজ চলছে। সম্প্রতি পার্বত্য মন্ত্রণালয়ের সচিব নবকুমার কিশোর ত্রিপুরা স্টেডিয়াম পরিদর্শনকালে ডিএসএ’র কর্মকর্তাদের জানান, জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ স্টেডিয়ামের অবশিষ্ট গ্যালারি নির্মাণসহ মাঠ উন্নয়নে প্রায় ৮০ লাখ টাকা এবং ক্রীড়া মন্ত্রণালয় থেকে আরও প্রায় ৫০ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়ার কথা রয়েছে। আগামী ২ ডিসেম্বর এ স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে মাসব্যাপী পার্বত্য চট্টগ্রাম মন্ত্রণালয় ফুটবল লীগের চূড়ান্ত খেলা। অনুষ্ঠানে ক্রীড়ামন্ত্রী বীরেন শিকদার এমপি প্রধান অতিথি এবং পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর এমপি বিশেষ অতিথি হিসেবে থাকার কথা রয়েছে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৪০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
বান্দরবান স্টেডিয়াম নতুন রূপে
২০ নভেম্বর ২০১৪, ১২:০০ এএম |
এনামুল হক কাশেমী, বান্দরবান থেকে
বান্দরবান জেলা স্টেডিয়াম পূর্ণতা পেতে যাচ্ছে শিগগিরই। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় থেকে কোটি টাকা অর্থ বরাদ্দ দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে স্টেডিয়ামের অবশিষ্ট গ্যালারি নির্মাণ ও মাঠ উন্নয়নের জন্য। ১৯৮২ সালের সেপ্টেম্বরে বান্দরবান জেলা স্টেডিয়াম নির্মিত হয়। পর্যায়ক্রমে জাতীয় স্টেডিয়ামের আদলে গ্যালারি নির্মিত হয়েছে। জেলা ক্রীড়া সংস্থার বর্তমান কমিটির কর্মকর্তা-সদস্যদের প্রচেষ্টা, পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর এমপি, পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এবং ডিএসএ’র সভাপতি ও জেলা প্রশাসক কেএম তারিকুল ইসলামের সহায়তায় ২৫ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতাসম্পন্ন বান্দরবান জেলা স্টেডিয়াম একটি আধুনিক স্টেডিয়ামে রূপ নিতে যাচ্ছে। বান্দরবান জেলা ক্রীড়া সংস্থার যুগ্ম সম্পাদক লক্ষ্মীপদ দাশ এবং নির্বাহী সদস্য সাংবাদিক মনিরুল ইসলাম মনু জানান, এ স্টেডিয়ামে গত ১০ বছর ধরেই জাতীয় ও আঞ্চলিক পর্যায়ের ফুটবলসহ বিভিন্ন খেলাধুলা হয়ে আসছে। চলমান রয়েছে পার্বত্য চট্টগ্রাম মন্ত্রণালয় ফুটবল লীগ এবং এরপর মহিলা হ্যান্ডবল, ক্রিকেট লীগ এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ জেলা-আঞ্চলিক ও জাতীয় পর্যায়ের খেলার ভেন্যু হিসেবে এ স্টেডিয়ামকে ব্যবহারের উপযোগী করে তোলার কাজ চলছে। সম্প্রতি পার্বত্য মন্ত্রণালয়ের সচিব নবকুমার কিশোর ত্রিপুরা স্টেডিয়াম পরিদর্শনকালে ডিএসএ’র কর্মকর্তাদের জানান, জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ স্টেডিয়ামের অবশিষ্ট গ্যালারি নির্মাণসহ মাঠ উন্নয়নে প্রায় ৮০ লাখ টাকা এবং ক্রীড়া মন্ত্রণালয় থেকে আরও প্রায় ৫০ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়ার কথা রয়েছে। আগামী ২ ডিসেম্বর এ স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে মাসব্যাপী পার্বত্য চট্টগ্রাম মন্ত্রণালয় ফুটবল লীগের চূড়ান্ত খেলা। অনুষ্ঠানে ক্রীড়ামন্ত্রী বীরেন শিকদার এমপি প্রধান অতিথি এবং পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর এমপি বিশেষ অতিথি হিসেবে থাকার কথা রয়েছে।
বান্দরবান জেলা স্টেডিয়াম পূর্ণতা পেতে যাচ্ছে শিগগিরই। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় থেকে কোটি টাকা অর্থ বরাদ্দ দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে স্টেডিয়ামের অবশিষ্ট গ্যালারি নির্মাণ ও মাঠ উন্নয়নের জন্য। ১৯৮২ সালের সেপ্টেম্বরে বান্দরবান জেলা স্টেডিয়াম নির্মিত হয়। পর্যায়ক্রমে জাতীয় স্টেডিয়ামের আদলে গ্যালারি নির্মিত হয়েছে। জেলা ক্রীড়া সংস্থার বর্তমান কমিটির কর্মকর্তা-সদস্যদের প্রচেষ্টা, পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর এমপি, পার্বত্য জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এবং ডিএসএ’র সভাপতি ও জেলা প্রশাসক কেএম তারিকুল ইসলামের সহায়তায় ২৫ হাজার দর্শক ধারণক্ষমতাসম্পন্ন বান্দরবান জেলা স্টেডিয়াম একটি আধুনিক স্টেডিয়ামে রূপ নিতে যাচ্ছে। বান্দরবান জেলা ক্রীড়া সংস্থার যুগ্ম সম্পাদক লক্ষ্মীপদ দাশ এবং নির্বাহী সদস্য সাংবাদিক মনিরুল ইসলাম মনু জানান, এ স্টেডিয়ামে গত ১০ বছর ধরেই জাতীয় ও আঞ্চলিক পর্যায়ের ফুটবলসহ বিভিন্ন খেলাধুলা হয়ে আসছে। চলমান রয়েছে পার্বত্য চট্টগ্রাম মন্ত্রণালয় ফুটবল লীগ এবং এরপর মহিলা হ্যান্ডবল, ক্রিকেট লীগ এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ জেলা-আঞ্চলিক ও জাতীয় পর্যায়ের খেলার ভেন্যু হিসেবে এ স্টেডিয়ামকে ব্যবহারের উপযোগী করে তোলার কাজ চলছে। সম্প্রতি পার্বত্য মন্ত্রণালয়ের সচিব নবকুমার কিশোর ত্রিপুরা স্টেডিয়াম পরিদর্শনকালে ডিএসএ’র কর্মকর্তাদের জানান, জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ স্টেডিয়ামের অবশিষ্ট গ্যালারি নির্মাণসহ মাঠ উন্নয়নে প্রায় ৮০ লাখ টাকা এবং ক্রীড়া মন্ত্রণালয় থেকে আরও প্রায় ৫০ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়ার কথা রয়েছে। আগামী ২ ডিসেম্বর এ স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হবে মাসব্যাপী পার্বত্য চট্টগ্রাম মন্ত্রণালয় ফুটবল লীগের চূড়ান্ত খেলা। অনুষ্ঠানে ক্রীড়ামন্ত্রী বীরেন শিকদার এমপি প্রধান অতিথি এবং পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর এমপি বিশেষ অতিথি হিসেবে থাকার কথা রয়েছে।