ইংল্যান্ডের সঙ্গে সিরিজ ড্র-ই বড় অর্জন হবে: গিল
স্পোর্টস ডেস্ক
প্রকাশ: ৩১ জুলাই ২০২৫, ১০:২৩ পিএম
|
ফলো করুন |
|
|---|---|
ইংল্যান্ড সফরে নেই বিরাট কোহলি, অশ্বিন বা রোহিত শর্মার মতো অভিজ্ঞরা। জসপ্রিত বুমরাহও খেলছেন না তিন টেস্টের বেশি। আর অধিনায়কত্বের দায়িত্ব সামলাচ্ছেন তরুণ শুভমান গিল। এমন একটা দল নিয়ে খুব বেশি প্রত্যাশা ছিল না, কিন্তু ভারতের পারফরম্যান্স বলছে উল্টো কথা। পাঁচ ম্যাচের সিরিজে ২-১ ব্যবধানে পিছিয়ে থাকলেও পুরো সফরে লড়াকু ক্রিকেট খেলেছে গিলের দল। ওভালে শেষ টেস্টে জিততে পারলে সিরিজ ড্র করে দেশে ফিরবে ভারত—আর গিলের চোখে সেটাই হবে সফরের সবচেয়ে বড় সাফল্য।
অ্যান্ডারসন-টেন্ডুলকার ট্রফিতে শুরুটা দারুণ করলেও হেডিংলিতে বাজে ভাবে হারে ভারত। প্রথম টেস্টে আধিপত্য করেও শেষ দিনে ইংল্যান্ডের ‘বাজবল’ স্টাইলে হার মানতে হয় গিলদের। তবে এজবাস্টনে ফিরে আসে ভারত। বুমরাহ ছাড়া মাঠে নামা দলকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে ম্যাচ জেতান গিল। ফলে সিরিজে সমতা ফেরে।
লর্ডসে ভারতের জয়ের সম্ভাবনা তৈরি হলেও রোমাঞ্চকর শেষ দিনে ২২ রানে হারতে হয়। আর ম্যানচেস্টারে ড্র করতে হয় গিল, জাদেজা আর ওয়াশিংটন সুন্দরের দৃঢ় ব্যাটিংয়ে। ফলে ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে থাকে ইংল্যান্ড।
৩১ জুলাই ওভালে শুরু হচ্ছে পঞ্চম ও শেষ টেস্ট। সিরিজে সমতা আনতে হলে এই ম্যাচ জিততেই হবে গিলদের। আর এই তরুণ দল নিয়ে সেটা সম্ভব হলে ভারতীয় অধিনায়কের মতে, সেটিই হবে সফরের সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি।
গিল বলেন, ‘ যে ধরনের ক্রিকেট আমরা খেলেছি, কখনও কখনও কোনো সিরিজের স্কোরকার্ড, এই সিরিজে আমাদের অবস্থান যেমন, এসবে সবকিছু ফুটে ওঠে না। প্রতিটি ম্যাচেই চার দিন শেষেও বোঝা কঠিন ছিল কোন দল জিততে চলেছে। তুলনামূলক তরুণ দল নিয়ে ভারতের বাইরে এসে চার টেস্ট ধরে আমরা এটা করতে পেরেছি। এখন শেষ পর্যন্ত সিরিজ সমতায় শেষ করতে পারলে আমাদের জন্য তা হবে বড় অর্জন।’
অধিনায়ক হিসেবে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে মাত্র পাঁচটি ম্যাচে নেতৃত্ব দিয়েছেন গিল। তবে গুজরাট টাইটান্সের হয়ে আইপিএলে নেতৃত্ব দেওয়ার অভিজ্ঞতা রয়েছে। ইংল্যান্ড সফরের আগে বিদেশের মাটিতে ব্যাট হাতে খুব একটা ভালো সময় কাটেনি তার। কিন্তু এবার বদলে গেছেন গিল। প্রথম চার টেস্টেই চারটি সেঞ্চুরি করে সিরিজে সর্বোচ্চ ৭২২ রান তার ঝুলিতে।
গিল বলেন, ‘‘এই সিরিজটা আমার জন্য শেখার বড় সুযোগ ছিল। অনেক কিছু আছে, যা আপনি শুধু অভিজ্ঞতার মাধ্যমেই শিখতে পারেন। এই চারটা ম্যাচ থেকে আমি অনেক কিছু শিখেছি। আশা করছি, শেষটা আমরা ভালোভাবেই শেষ করতে পারব।’
ওভালের শেষ ম্যাচে জয়—এটাই এখন ভারতের টার্গেট। জয় মানেই সমতা, আর গিলের কাছে—এটাই হবে তরুণ ভারতীয় দলের সবচেয়ে বড় অর্জন।
টেস্ট ক্রিকেট থেকে অবসর নেয়ায় স্বাভাবিকভাবেই ইংল্যান্ড সফরে নেই বিরাট কোহলি, রবিচন্দ্রন অশ্বিন ও রোহিত শর্মা। ওয়ার্কলোড ম্যানেজমেন্টের অংশ হিসেবে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে তিন টেস্টের বেশি খেলছেন না জসপ্রিত বুমরাহ। অধিনায়ক হিসেবেও শুভমান গিল নিজেও একেবারে তরুণ। এমনটা দল নিয়ে খুব বেশি প্রত্যাশা না থাকলেও ইংল্যান্ড সফরে বাজিমাত করেছে ভারত। সিরিজে এখনো ২-১ ব্যবধান পিছিয়ে থাকলেও পুরো সফরেই দাপুটে পারফরম্যান্স করেছেন গিলরা। ওভালে শেষ টেস্ট জিততে পারলে ড্র নিয়ে ফিরতে হবে তাদের। ভারতের টেস্ট অধিনায়ক মনে করেন, সিরিজ ড্র করে ফিরতে পারাই বড় অর্জন হবে তাদের জন্য।
অ্যান্ডারসন-টেন্ডুলকার ট্রফিতে ভারতের শুরুটা ভালো হলেও হেডিংলিতে টেস্ট হারতে হয়েছিল। প্রথম টেস্টের বেশিরভাগ সময় দাপট দেখালেও ম্যাচ জিততে পারেনি তারা। শেষের দিনে বাজবল ক্রিকেট খেলে সিরিজে এগিয়ে যায় ইংল্যান্ড। তবে এজবাস্টন টেস্টে দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়ায় সফরকারীরা। গিলের ব্যাটে বুমরাহকে ছাড়াই অনায়াসে জয় পায় ভারত। ফলে সিরিজে সমতা ফেরে।
লর্ডসে প্রায় জিতেই গিয়েছিল ভারত। তবে শেষের রোমাঞ্চে জয়টা পাওয়া হয়নি তাদের। রবীন্দ্র জাদেজা, বুমরাহ ও মোহাম্মদ সিরাজদের ওমন ব্যাটিংয়ের পরও ২২ রানে হারে তারা। ম্যানচেস্টারেও হারের শঙ্কায় ছিল ভারত। তবে গিল, জাদেজা এবং ওয়াশিংটন সুন্দরের ব্যাটে পাঁচ সেশন সামলে শেষ পর্যন্ত ড্র নিয়ে মাঠ ছেড়েছে সফরকারীরা। সিরিজে এখনো ২-১ ব্যবধানে এগিয়ে রয়েছে ইংল্যান্ড।
৩১ জুলাই ওভালে শুরু হচ্ছে সিরিজের পঞ্চম ও শেষ টেস্ট। ইংল্যান্ড থেকে সুখস্মৃতি নিয়ে ফিরতে চাইলে ওভালে জেতার বিকল্প নেই ভারতের সামনে। গিলও মনে করেন, এমন একটা তরুণ দল নিয়ে শেষ ম্যাচ জিতে সিরিজ ড্র করতে পারলে ভারতের জন্য এটা বড় অর্জনই হবে। সেই সঙ্গে ভারতের টেস্ট অধিনায়ক মনে করিয়ে দিলেন, স্কোর কার্ডে সবসময় সবকিছু ফুটে উঠে না।
এ প্রসঙ্গে গিল বলেন, ‘খুবই উল্লেখযোগ্য হবে (সিরিজ ড্রয়ের অর্জন)। যে ধরনের ক্রিকেট আমরা খেলেছি, কখনও কখনও কোনো সিরিজের স্কোরকার্ড, এই সিরিজে আমাদের অবস্থান যেমন, এসবে সবকিছু ফুটে ওঠে না। প্রতিটি ম্যাচেই চার দিন শেষেও বোঝা কঠিন ছিল কোন দল জিততে চলেছে। তুলনামূলক তরুণ দল নিয়ে ভারতের বাইরে এসে চার টেস্ট ধরে আমরা এটা করতে পেরেছি। এখন শেষ পর্যন্ত সিরিজ সমতায় শেষ করতে পারলে আমাদের জন্য তা হবে বড় অর্জন।’
ভারতের টেস্ট অধিনায়ক হওয়ার আগে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে মাত্র পাঁচটি ম্যাচে নেতৃত্ব দেয়ার অভিজ্ঞতা রয়েছে গিলের। এ ছাড়া আইপিএলে গুজরাট টাইটান্সকে নেতৃত্ব দিয়েছেন টানা দুই মৌসুমে। বিদেশের মাটিতে ব্যাটিংয়ের ভালো অভিজ্ঞতা না থাকলেও ইংল্যান্ড সফরে রানের বন্যা বইয়ে দিয়েছেন তিনি। প্রথম ৪ টেস্টে ৪ সেঞ্চুরিতে করেছেন সিরিজের সবচেয়ে বেশি ৭২২ রান। গিল জানান, সিরিজটা তাঁর জন্য শেখার বড় একটা সুযোগ ছিল।
ভারতের অধিনায়ক বলেন, ‘এই সিরিজটা আমার জন্য শেখার বড় সুযোগ ছিল। অনেক কিছু আছে, যা আপনি শুধু অভিজ্ঞতার মাধ্যমেই শিখতে পারেন। এই চারটা ম্যাচ থেকে আমি অনেক কিছু শিখেছি। আশা করছি, শেষটা আমরা ভালোভাবেই শেষ করতে পারব।’
