আজ বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিনের ৫০তম শাহাদতবার্ষিকী
jugantor
আজ বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিনের ৫০তম শাহাদতবার্ষিকী

  সোনাইমুড়ি (নোয়াখালী) প্রতিনিধি  

১০ ডিসেম্বর ২০২১, ০০:০০:০০  |  প্রিন্ট সংস্করণ

আজ বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিনের ৫০তম শাহাদতবার্ষিকী। ১৯৭১ সালের এ দিন তিনি খুলনা রূপসা নদীর তীরে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সঙ্গে সম্মুখযুদ্ধে শহিদ হন। তিনি ১৯৩৪ সালের ২ ফেব্রুয়ারি নোয়াখালীর তৎকালীন বেগমগঞ্জ বর্তমানে সোনাইমুড়ি উপজেলার বাঘপাঁচরা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। বর্তমানে এ গ্রামের নাম রুহুল আমিননগর।

বাবা আজহার পাটোয়ারী ও মা জোলেখা খাতুনের সাত সন্তানের মধ্যে তিনি সবার বড়। তিনি আমিশাপাড়া কৃষি উচ্চবিদ্যালয় থেকে ১৯৫০ সালে মেট্রিক পাশ করে নাবিক হিসাবে নৌবাহিনীতে যোগ দেন। মেধা ও দক্ষতার জন্য তিনি জুনিয়র কমিশন অফিসার হিসাবে পদোন্নতি লাভ করেন। ১৯৭১ সালে জানুয়ারিতে তাকে করাচি বদলি করা হয়। কিন্তু তিনি সেখানে না গিয়ে কিছুদিনের ছুটি নিয়ে গ্রামের বাড়িতে অবস্থান করেন। অংশ নেন মুক্তিযুদ্ধে। এপ্রিলে ত্রিপুরা সীমান্ত দিয়ে ভারত পৌঁছেন। সেখানে ২ নম্বর সেক্টরে যোগ দেন। পরে কলকাতা গিয়ে যোগ দেন নৌ- সেক্টরে। তিনি ছিলেন রণতরী পলাশের প্রধান ইঞ্জিনিয়ার আর্টিফিসার।

৫০তম শাহাদতবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আজ তার নিজবাড়ির স্মৃতি জাদুঘরে মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে। এছাড়া দুস্থদের মাঝে খাবার ও বস্ত্র বিতরণ করা হবে।

আজ বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিনের ৫০তম শাহাদতবার্ষিকী

 সোনাইমুড়ি (নোয়াখালী) প্রতিনিধি 
১০ ডিসেম্বর ২০২১, ১২:০০ এএম  |  প্রিন্ট সংস্করণ

আজ বীরশ্রেষ্ঠ রুহুল আমিনের ৫০তম শাহাদতবার্ষিকী। ১৯৭১ সালের এ দিন তিনি খুলনা রূপসা নদীর তীরে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সঙ্গে সম্মুখযুদ্ধে শহিদ হন। তিনি ১৯৩৪ সালের ২ ফেব্রুয়ারি নোয়াখালীর তৎকালীন বেগমগঞ্জ বর্তমানে সোনাইমুড়ি উপজেলার বাঘপাঁচরা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। বর্তমানে এ গ্রামের নাম রুহুল আমিননগর।

বাবা আজহার পাটোয়ারী ও মা জোলেখা খাতুনের সাত সন্তানের মধ্যে তিনি সবার বড়। তিনি আমিশাপাড়া কৃষি উচ্চবিদ্যালয় থেকে ১৯৫০ সালে মেট্রিক পাশ করে নাবিক হিসাবে নৌবাহিনীতে যোগ দেন। মেধা ও দক্ষতার জন্য তিনি জুনিয়র কমিশন অফিসার হিসাবে পদোন্নতি লাভ করেন। ১৯৭১ সালে জানুয়ারিতে তাকে করাচি বদলি করা হয়। কিন্তু তিনি সেখানে না গিয়ে কিছুদিনের ছুটি নিয়ে গ্রামের বাড়িতে অবস্থান করেন। অংশ নেন মুক্তিযুদ্ধে। এপ্রিলে ত্রিপুরা সীমান্ত দিয়ে ভারত পৌঁছেন। সেখানে ২ নম্বর সেক্টরে যোগ দেন। পরে কলকাতা গিয়ে যোগ দেন নৌ- সেক্টরে। তিনি ছিলেন রণতরী পলাশের প্রধান ইঞ্জিনিয়ার আর্টিফিসার।

৫০তম শাহাদতবার্ষিকী উপলক্ষ্যে আজ তার নিজবাড়ির স্মৃতি জাদুঘরে মিলাদ মাহফিলের আয়োজন করা হয়েছে। এছাড়া দুস্থদের মাঝে খাবার ও বস্ত্র বিতরণ করা হবে।

যুগান্তর ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন