ভালোবাসায় সিক্ত যুগান্তর
দুই যুগে পদার্পণে প্রীতি সম্মিলন
মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে তরুণ প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করছে যুগান্তর -স্পিকার * কোনো রক্তচক্ষুর কাছে মাথা নত করবে না যুগান্তর -অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম
যুগান্তর প্রতিবেদন
২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ০০:০০:০০ | প্রিন্ট সংস্করণ

শুধু একটি সংবাদপত্র নয়, মানুষের জীবনের অংশ হয়ে উঠেছে যুগান্তর। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে যেন এ কথারই জানান দিলেন দেশের সব শ্রেণি-পেশার শীর্ষ ব্যক্তিরা। দুই যুগে পদার্পণ উপলক্ষ্যে যমুনা ফিউচার পার্কের মুঘল হলে বুধবার প্রীতি সম্মিলন ও সুধী সমাবেশের আয়োজন করা হয়। আর এটি সর্বস্তরের মানুষের মিলনমেলায় রূপ নেয়।
জাতীয় সংসদের স্পিকার, মন্ত্রিসভার সদস্য, রাজনীতিবিদ, অর্থনীতিবিদ, শিক্ষাবিদ, ব্যবসায়ী, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের প্রধান, সরকারি বিভিন্ন আমলা, সাংবাদিক নেতা, বাংলাদেশে অবস্থিত বিভিন্ন দূতাবাসের প্রতিনিধি, বিদেশি মিশন, যুগান্তরের পাঠক ফোরাম, শুভাকাঙ্ক্ষী, বিজ্ঞাপনদাতা এবং হকার সমিতির নেতারা উপস্থিত হয়ে ফুল দিয়ে প্রিয় পত্রিকাকে শুভেচ্ছা জানান।
এদিন কেক কেটে প্রধান অতিথি হিসাবে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। বক্তব্য রাখেন-যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান যুগান্তর প্রকাশক সাবেক মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম এমপি এবং যুগান্তর সম্পাদক ও জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি সাইফুল আলম।
স্পিকার বলেন, প্রিন্ট মিডিয়া জগতে যুগান্তর একটি পাঠকনন্দিত বহুল প্রচারিত পত্রিকা। দেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য সংরক্ষণ এবং সংস্কৃতির বিকাশে পত্রিকাটি অগ্রণী ভূমিকা রাখছে। সত্য ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনের মাধ্যমে পত্রিকাটি মহান মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে তরুণ প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করছে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন-যমুনা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. শামীম ইসলাম, গ্রুপ পরিচালক-সোনিয়া সারিয়াত, মনিকা নাজনীন ইসলাম, শেখ মোহাম্মদ আব্দুল ওয়াদুদ, কামরুল ইসলাম ও মেহনাজ ইসলাম এবং যমুনা টেলিভিশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফাহিম আহমেদ।
অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়া সবাই প্রতিষ্ঠানটির স্বপ্নদ্রষ্টা যমুনা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা বীর মুক্তিযোদ্ধা চেয়ারম্যান প্রয়াত নুরুল ইসলামকে স্মরণ করেন। এ সময়ে দেশের অর্থনীতি, শিল্প খাত এবং গণমাধ্যমে তার অবদান তুলে ধরেন। এ কিংবদন্তির দেখানো পথেই যুগান্তর চলবে বলে অনুষ্ঠানে দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করা হয়। বক্তারা বলেন, একটি সংবাদপত্র কীভাবে মানুষের জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে যায়, তার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত যুগান্তর। প্রিয় পত্রিকাটি সত্য প্রতিষ্ঠায় কোনো আপস করে না। অনুষ্ঠানে যুগান্তর পরিবারের পক্ষ থেকে পত্রিকাটির পাঠক, শুভাকাঙ্ক্ষী, বিজ্ঞাপনদাতা এবং বিক্রয় প্রতিনিধিদের শুভেচ্ছা জানানো হয়।
এছাড়া প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে দেশের বিভিন্ন খাতে বিশেষ অবদানের জন্য তিনজনকে সম্মাননা দেওয়া হয়। তারা হলেন-অর্থনীতিতে অবদানের জন্য সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. এবি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম, সাংস্কৃতিক অঙ্গনের জন্য কণ্ঠশিল্পী ফেরদৌসি রহমান এবং ক্রীড়া অঙ্গনের জন্য জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক আকরাম খান। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন-যুগান্তরের উপসম্পাদক-এহসানুল হক বাবু, আহমেদ দীপু ও বিএম জাহাঙ্গীর, প্রধান বার্তা সম্পাদক আবদুর রহমান, প্রধান প্রতিবেদক মাসুদ করিম এবং যমুনা টেলিভিশনের যুগ্ম প্রধান বার্তা সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম।
ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, প্রিন্ট মিডিয়া জগতে যুগান্তর একটি পাঠকনন্দিত বহুল প্রচারিত পত্রিকা। দেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য সংরক্ষণ এবং সংস্কৃতির বিকাশে পত্রিকাটি অগ্রণী ভূমিকা রাখছে। সত্য ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনের মাধ্যমে পত্রিকাটি মহান মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে তরুণ প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করছে। তিনি বলেন, প্রতিষ্ঠার পর থেকেই দৈনিকটি জাতীয় সংসদের বিভিন্ন সংবাদ গুরুত্বের সঙ্গে প্রকাশ করে আসছে। ভবিষ্যতেও এ ধারা অব্যাহত থাকবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। জনমতকে সবার আগে স্থান দিয়ে দায়িত্বশীল সাংবাদিকতার মাধ্যমে পত্রিকাটি এ দেশের সাহিত্য-সংস্কৃতি ও আর্থসামাজিক উন্নয়নে এবং জঙ্গিবাদ-মাদক-দুর্নীতি প্রতিরোধে প্রয়াস রাখবে। ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, যুগান্তর জাতীয় ও তৃণমূল পর্যায়ের সমস্যা-সম্ভাবনা, উন্নয়ন কর্মকাণ্ড এবং জনমতকে সবার সামনে উপস্থাপন করছে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে যুগান্তর কাজ করবে।
অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম এমপি বলেছেন, কোনো রক্তচক্ষুর কাছে মাথানত করবে না যুগান্তর। নিপীড়িত-নির্যাতিত এবং সুবিধা ও অধিকারবঞ্চিত মানুষের কথা বলে যাবে। মহান মুক্তিযুদ্ধের মূল আদর্শ আর স্বাধীনতার মর্মবাণী হবে আমাদের পত্রিকার মূল পাথেয়। যুগান্তর তার নীতি-আদর্শ থেকে একচুলও নড়বে না। অতীতের ন্যায় ভবিষ্যতেও গণতন্ত্র আর সুশাসন প্রতিষ্ঠায় অতন্দ্র প্রহরীর ভূমিকা পালন করে যাবে।
তিনি বলেন, আমি যুগান্তরের পাঠক, বিজ্ঞাপনদাতা এবং শুভানুধ্যায়ীদের আশ্বস্ত করে বলতে চাই-সব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে সামনের দিনে পথচলা অবিরাম গতিতে এগিয়ে চলবে ইনশাআল্লাহ।
যুগান্তর তার চিরায়ত আদর্শ ও নীতি থেকে একচুল নড়বে না। সাবেক এই প্রতিমন্ত্রী বলেন, অতীতের ন্যায় ভবিষ্যতেও যুগান্তর এই দেশ, জাতি, সমাজ ও রাষ্ট্রের জন্য কাজ করে যাবে।
আমরা জানি, কোনো দেশের গণমাধ্যম যদি তার ওপর অর্পিত ভূমিকা যথাযথভাবে রাখতে পারে, তাহলে সেই জাতি তার স্বপ্নের ঠিকানায় পৌঁছাতে অনেকটাই গতি পায়। তাই দায়িত্বশীলতার সঙ্গে একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ রাষ্ট্র গঠনে আমাদের পথচলা অব্যাহত থাকবে।
এজন্য অতীতের মতো ভবিষ্যতেও এই পথচলায় যুগান্তর আপনাদের সার্বিক সহযোগিতা কামনা করছে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর এই দিনে অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম যুগান্তরের স্বপ্নদ্রষ্টা এবং যমুনা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও রণাঙ্গনের বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম নুরুল ইসলামের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, আপনারা জানেন, ২০০০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি যাত্রা শুরু করে যুগান্তর।
গতানুগতিক গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠান আর সাংবাদিকতায় যখন পাঠকরা নতুনত্বের খোঁজে ছিলেন; দেশ, জাতি ও সমাজ যখন আধুনিক, ব্যতিক্রমী, ভিন্ন ও নতুন ধারার গণমাধ্যম তথা সংবাদপত্রের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছিলেন, তখন ধূমকেতুর মতো আবির্ভাব ঘটে যুগান্তরের। ধূমকেতুর মতো আবির্ভাবের কথা এজন্য বলছি যে, যাত্রা শুরুর মাত্র ৬ মাসের মধ্যে যুগান্তরের চাহিদা এতটাই শীর্ষে পৌঁছেছিল যে, তখন দৈনিক ৪ লাখ কপি পত্রিকা পর্যন্ত ছাপতে হয়েছিল।
যুগান্তর পাঠকের পছন্দের পত্রিকায় পরিণত হওয়ার কারণ উল্লেখ করতে গিয়ে প্রকাশক বলেন, এটা এজন্য সম্ভব হয়েছিল যে, বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের ভাষায়-‘অসংকোচ প্রকাশে দুরন্ত সাহস’ দেখিয়েছে যুগান্তর।
সেই ধারা অদ্যাবধি সমানভাবে বজায় রেখেছি আমরা। তবে এখানে একটি কথা না বললেই নয়। আর সেটি হচ্ছে, শুরু থেকেই অসীম সাহস আর সততার সঙ্গে যুগান্তর সব ধরনের সত্য প্রকাশ করতে পেরেছে শুধু এর স্বপ্নদ্রষ্টা নুরুল ইসলামের কারণে।
তিনি সব সময় বলতেন-যুগান্তরের কাজ একটিই; আর তা হচ্ছে-সাদাকে সাদা আর কালোকে কালো বলা। আজকে আমার বারবার মনে পড়ছে যুগান্তরের এই স্বপ্নদ্রষ্টার কথা। তিনি আমাদের সবাইকে স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন।
দেশ, জাতি, গণতন্ত্র আর দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য তিনি গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠান হিসাবে ভূমিকা রাখার জন্য যুগান্তরের সাহসী ভূমিকার ভিত্তি রচনা করেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আহ্বানে জীবনের মায়া ত্যাগ করে মহান মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েন। দেশের স্বাধীনতা ছিনিয়ে আনতে আরও অনেকের মতো তিনি একজন হিসাবে ভূমিকা রাখেন।
দেশ স্বাধীনের পর তিনি দেশের অর্থনৈতিক স্বাধিকার অর্জনেও ঝাঁপিয়ে পড়েন। এরপর তিনি মুক্ত, সাহসী ও আধুনিক সাংবাদিকতার পথ রচনায়ও অগ্রণী ভূমিকা রাখেন। তাই আজকের এই দিনে আমি তাকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি।
অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম বলেন, এ কথা স্বীকার করতে হবে যে, যুগান্তরের প্রকাশক হিসাবে আমার অনেক দায় আছে। আমি মনে করি এযাবৎ যুগান্তরের যত সাফল্য তার সবটুকু যুগান্তরের সব কর্মীর। আর যা কিছু ব্যর্থতা আছে তার সব দায় আমার নিজের। যারা যুগান্তর পড়েন ও যুগান্তরকে বিশ্বাস করেন এবং ভালোবাসেন, তাদের পরামর্শ আমরা সাদরে গ্রহণ ও মূল্যায়ন করি। কারণ অগণিত পাঠকই যুগান্তরকে বাঁচিয়ে রেখেছে। নানান প্রতিকূলতার মধ্যে যুগান্তর এখনো মাথা উঁচু করে সত্যের জয়গান গাইছে। আগামীতে যুগান্তর সত্য, ন্যায় ও সম্ভাবনার কথা বলবে।
তিনি বলেন, আপনারা জানেন, প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক প্রয়াত গোলাম সারওয়ার, এবিএম মূসা, আবেদ খানসহ আরও অনেক বরেণ্য সাংবাদিক যুগান্তরকে দ্যুতি ছড়াতে নিজেদের মেধা ও পরিশ্রমের সর্বোচ্চটা দিয়ে গেছেন।
আজকে এই বিশেষ দিনে তাদের অবদানকেও আমরা কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করছি। যুগান্তরের জন্মলগ্ন থেকে প্রথমে সহ-অভিযাত্রী এবং পরে মূল নাবিকের ভূমিকা পালন করে আসছেন আপনাদের সবার প্রিয় সম্পাদক সাইফুল আলম। আজকে আমি সবার অবদান শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি।
এ সময় তিনি বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বলেন, এবারের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতেও শুভেচ্ছা বাণী দিয়ে আমাদের সাহসের চলার পথকে আরও উৎসাহিত করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।
প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। আমাদের আজকের এই অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী বাণী দিয়েছেন। এছাড়া শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মন্ত্রিসভার সদস্য, রাজনীতিবিদ, অর্থনীতিবিদ, শিক্ষাবিদ, ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন পেশাজীবীর নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিরা। যুগান্তরের পাশে থাকায় সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।
সাইফুল আলম বলেন, যুগান্তর যমুনা গ্রুপের একটি প্রতিষ্ঠান। তাই আজকের এই দিনে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি যুগান্তরের স্বপ্নদ্রষ্টা যমুনা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলামকে।
কারণ তার সাহসের কারণে যুগান্তর আজকের অবস্থানে। সাইফুল আলম বলেন, দেশের মানুষের প্রতি আমাদের অঙ্গীকার-আমরা মানুষের কথা বলব, দেশের কথা বলব, উন্নয়ন, মুক্তিযুদ্ধ ও নিপীড়িত মানুষের কথা বলব।
তিনি বলেন, আমরা অন্যায় ও দুর্নীতি বিরুদ্ধে কথা বলে আসছি। কারণ আমাদের স্লোগানই হলো ‘সত্যের সন্ধানে নির্ভীক’। যুগান্তর সম্পাদক বলেন, শুধু সংবাদ উপস্থাপন নয়, এ দেশের গণমানুষের কাছে এই প্রতিষ্ঠান অঙ্গীকারবদ্ধ।
নির্যাতিত, নিপীড়িত ও পিছিয়ে পড়া মানুষের মুখপত্র হিসাবে কাজ করায় যুগান্তর সবচেয়ে জনপ্রিয় কাগজ। পাঠকের আস্থা ও বিশ্বাসকে আমরা মূল্যায়ন করি। তিনি আরও বলেন, যমুনা গ্রুপের বর্তমান চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট সালমা ইসলামও একজন জনপ্রতিনিধি।
তাই জনগণের মনের কথা তিনি বুঝতে পারেন। সে কারণেই আমরা চাই মানুষের মনের কথা যুগান্তরে ফুটে উঠুক। তিনি বলেন, আমরা অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে আজকের এই অবস্থানে এসেছি।
আগামী দিনে অনেক দূর যেতে চাই। সাহস ও সত্যের ওপর ভর করে এগিয়ে যেতে চাই। তার মতে, কোনো সফলতা এককভাবে সম্ভব নয়। এজন্য সম্মিলিত প্রয়াস দরকার। তাই যুগান্তরকে এগিয়ে নিতে সম্মিলিত প্রচেষ্টা এবং সবার সমর্থন জরুরি। সাইফুল আলম বলেন, পৃথিবীতে কোনো সফলতা এককভাবে উপভোগ করা যায় না। এজন্য আমরা সম্মিলিতভাবে সফলতাকে উপভোগ করছি। আপনারা অনেক কষ্ট করে এসেছেন। আপনাদের ত্যাগ আমাদের অনুপ্রেরণা জোগাবে।
অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের পক্ষ থেকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান তার প্রতিনিধি। এছাড়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে যুগান্তরকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও জাতীয় সংসদের উপনেতা বেগম মতিয়া চৌধুরী, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ. ম. রেজাউল করিম, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, সাংস্কৃতিক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য আনিসুর রহমান, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. হুমায়ুন কবির, আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ উপকমিটির সদস্য খলিলুর রহমান, তথ্য ও গবেষণা উপকমিটির সদস্য সৈয়দ নজরুল ইসলাম শাহীন, প্রধানমন্ত্রীর উপ-প্রেস সচিব-২ কেএম শাখাওয়াত মুন, ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসেন, সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান ও চিত্রনায়ক ফেরদৌস, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক উইলিয়াম প্রলয় সমাদ্দার বাপ্পি, প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত ফটোগ্রাফার এসএম গোর্কি।
ফুলেল শুভেচ্ছা জানান, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় উপনেতা জিএম কাদের এমপি, জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার, সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা এমপি, প্রেসিডিয়াম সদস্য ফখরুল ইমাম এমপি, মীর আব্দুস সবুর আসুদ, আলমগীর শিকদার লোটন, মোস্তফা আল মাহমুদ, পার্টি চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা শেরীফা কাদের এমপি, মাশরুর মাওলা, ভাইস চেয়ারম্যান আহসান আদেলুর রহমান এমপি, নিগার রানী সুলতানা, যুগ্ম মহাসচিব ফখরুল আহসান শাহাজাদা, অ্যাডভোকেট রিংকু, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. হেলাল উদ্দীন, মাখন সরকার, সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য এমএ রাজ্জাক খান, জহিরুল ইসলাম মিন্টু, আহাদ ইউ চৌধুরী শাহিন, ডা. সেলিনা খান প্রমুখ। অন্যান্য রাজনৈতিক দলের নেতাদের মধ্যে প্রবীণ রাজনীতিবিদ, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকী, জাতীয় পার্টি (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার, মহাসচিব আহসান হাবিব লিংকন।
বিএনপি ও সমমনা দলগুলোর মধ্যে ছিলেন, বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ড. আব্দুল মঈন খান, ভাইস চেয়ারম্যান বরকতউল্লাহ বুলু, আব্দুল আউয়াল মিন্টু, শওকত মাহমুদ, যুগ্ম-মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য তাবিথ আওয়াল, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক রকিবুল ইসলাম বকুল, বিএনপি মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক জহিরউদ্দিন স্বপন, সদস্যসচিব শহীদউদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, সদস্য ব্যারিস্টার মীর হেলাল, শায়রুল কবির খান, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্য সচিব আমিনুল হক, যুগ্ম-আহ্বায়ক আক্তার হোসেন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সিনিয়র সদস্য প্রকৌশলী ইশরাক হোসেন, ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবন, সাধারণ সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েল, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রকিবুল ইসলাম রাকিব, মহানগর উত্তর ছাত্রদলের সভাপতি মেহেদী হাসান রুয়েল, ঢাকা মহানগর যুবদল উত্তরের যুগ্ম-আহ্বায়ক শরীফ উদ্দিন জুয়েল, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডি সভাপতি আ স ম আব্দুর রব, জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার, ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব আহসান হাবিব লিংকন, ভাইস চেয়ারম্যান হান্নান আহমদ খান বাবলু, দপ্তর সম্পাদক গোলাম মোস্তফা, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সহকারী মহাসচিব এবং ঢাকা মহানগর দক্ষিণ সভাপতি মাওলানা মুহাম্মাদ ইমতিয়াজ আলম, ইসলামী যুব আন্দোলনের জয়েন্ট সেক্রেটারি জেনারেল ইঞ্জিনিয়ার মো. মারুফ শেখ, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া উপ-কমিটির সদস্য এবং ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাংগঠনিক সম্পাদক কেএম শরীয়াতুল্লাহ, কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া উপ-কমিটির সদস্য মুফতি আখতারুজ্জামান। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগরী উত্তরের প্রচার সম্পাদক মুহাম্মদ আতাউর রহমান সরকার, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের মজলিসে শূরা সদস্য ও প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের পরিচালক আশরাফুল আলম ইমন এবং মজলিসে শূরা সদস্য ও পল্টন থানা আমির শাহীন আহমদ খান।
সাংবাদিকদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন-ডেইল স্টারের সম্পাদক মাহফুজ আনাম, প্রধানমন্ত্রীর সাবেক তথ্য উপদেষ্টা ও ডেইলি অবজারভার সম্পাদক ইকবাল সোবহান চৌধুরী, প্রধানমন্ত্রীর সাবেক প্রেস সেক্রেটারি ও বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার প্রধান সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, বিএফইউজে-বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি ওমর ফারুক, সাবেক সভাপতি মোল্লা জালাল, সাবেক মহাসচিব আব্দুল জলিল ভুঁইয়া, ডিইউজের সাধারণ সম্পাদক আকতার হোসেন, ডিইউজের সাবেক সভাপতি আবু জাফর সূর্য, সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ আলম খান তপু, ডিইউজের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক খায়রুল আলম, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি শওকত মাহমুদ, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক হারুন হাবীব ও চপল বাশার, ৭১ টিভির প্রধান সম্পাদক মোজাম্মেল বাবু, বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক নঈম নিজাম, দৈনিক সংবাদের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক কাশেম হুমায়ুন, বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের সম্পাদক তৌফিক ইমরোজ খালিদী, প্রতিদিনের বাংলাদেশের সম্পাদক মুস্তাফিজ শফি, কালবেলার সম্পাদক সন্তোষ শর্মা, দেশ রূপান্তরের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মোস্তফা মামুন, দৈনিক বাংলার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক শরিফুজ্জামান পিন্টু, বণিক বার্তার সম্পাদক দেওয়ান হানিফ মাহমুদ, সিনিয়র সাংবাদিক শফিকুল করিম সাবু, নিউজ বাংলার নির্বাহী সম্পাদক হাসান ইমাম রুবেল।
ডিকাবের সভাপতি রেজাউল করিম ও সাধারণ সম্পাদক ইমরুল কায়েস, বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরামের সভাপতি তপন বিশ্বাস, সাধারণ সম্পাদক মাসউদুল হক, ডিআরইউ সাবেক সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন বাদশা, বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (ক্র্যাব) সভাপতি মির্জা মেহেদী তমাল ও সাধারণ সম্পাদক মামুনুর রশিদ, প্রতিদিনের বাংলাদেশের উপসম্পাদক মসিউর রহমান টিপু, বণিক বার্তার বার্তা সম্পাদক হোসেন শহিদ মজনু, জাতীয় প্রেস ক্লাবের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. আশরাফ আলী ও কোষাধ্যক্ষ শাহেদ চৌধুরী।
এছাড়া শুভেচ্ছা জানাতে আসেন রাজউক চেয়ারম্যান মো. আনিছুর রহমান মিঞা ও প্রধান নগর পরিকল্পনাবিদ মো. আশরাফুল ইসলাম।
ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক, অতিরিক্ত কমিশনার একেএম হাফিজ আক্তার, খন্দকার মুহিদ উদ্দিন, অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) কেএন রায় নিয়তি, পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) ডিআইজি (রাজনৈতিক) এজেডএম নাফিউল ইসলাম, শিল্প পুলিশের ডিআইজি জিহাদুল করিম, অতিরিক্ত ডিআইজি মাসুদ আহমেদ, ডিএমপির গুলশান বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) আব্দুল আহাদ, পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি (মিডিয়া) মনজুর রহমান, উপপ্রধান তথ্য কর্মকর্তা একেএম কামরুল আহসান, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) জনসংযোগ কর্মকর্তা শরীফুল ইসলাম, এসবির সাবেক অতিরিক্ত আইজি (রাজনৈতিক) মাহবুব হোসেন ফুলেল শুভেচ্ছা জানান।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক ডা. একেএম মোশাররফ হোসেন, স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. বায়জিদ খুরশীদ রিয়াজ, ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট টিবি হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা. আয়শা আক্তার, তরুণ চিকিৎসকদের স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘উই দ্য ড্রিমার্স’-এর সেক্রেটারি জেনারেল ও সরকারি কর্মচারী হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার (আইসিইউ) ডা. মারুফা রহমান, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক ও ড্রিমার্সের নির্বাহী সদস্য ডা. জেরিন মাহমুদ জ্যোতি, জাতীয় অর্থপেডিকস্ ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান (নিটোর) তথা পঙ্গু হাসপাতালের সার্জারি কনসালটেন্ট ও ড্রিমার্সের নির্বাহী সদস্য ডা. সৈয়দ মো. সারোয়ার এবং ড্রিমার্স কনসালটেশন অ্যান্ড রিসার্চ বিভাগের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কাউছার শিশির।
ভারতীয় হাইকমিশনের প্রথম সচিব অনিমেষ চৌধুরী, দ্বিতীয় সচিব-ভৈবভ এস গোন্ডানে, অ্যাটাশে শিলাধিত্য হালদার, কমিউনিকেশন কর্মকর্তা শান্তুনু মুখার্জী, ভারত বিচিত্রার সম্পাদক নান্টু রায়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত মুখপাত্র ব্রাইয়ান এস শীলার স্ট্র্যাটেজিক অ্যাডভাইজার মাহবুবুর রহমান, প্রেস স্পেশালিস্ট রিকি সালমিনা, প্রেস অ্যান্ড মিডিয়া কো-অর্ডিনেটর ইব্রাহিম মল্লিক। রাশিয়ান দূতাবাসের প্রেস অ্যাটাশে আমাতুলা খানোবা, ঢাকাস্থ থাইল্যান্ড দূতাবাসের দ্বিতীয় সচিব কুসুমা সারিবানিয়ারিত, পলিটিক্যাল অ্যাসিসট্যান্ট মো. সানভিরাজ হাসান (নিলয়)। ব্রিটিশ হাইকমিশনের সিনিয়র কমিউনিকেশন অফিসার, প্রেস অ্যান্ড কমিউনিকেশন অফিসার নারায়ণ দেবনাথ অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে শুভেচ্ছা জানান।
এছাড়া ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান, রূপায়ণ গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান আলী আকবর খান রতন, সাবেক সচিব বদিউর রহমান, সাবেক সচিব আবদুল লতিফ মণ্ডল, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ড. এমএ মান্নান, অধ্যাপক একেএম শাহনাওয়াজ, সুজন সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) একেএম শামসুদ্দিন, শিক্ষা বিশেষজ্ঞ কাজী ফারুক আহমেদ, মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন, মঞ্জু আরা বেগম এবং রাষ্ট্রদূত এম হুমায়ূন কবির।
যুগান্তরের দুই যুগে পদার্পণ অনুষ্ঠান আলোকিত করেছেন ক্রীড়াঙ্গনের তারকারাও। ফুলেল শুভেচ্ছা জানাতে এসেছিলেন জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক রকিবুল হাসান ও আকরাম খান, সাবেক তারকা ফুটবলার শেখ আসলাম, ছাইদ হাসান কানন, আলফাজ আহমেদ, বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সাধারণ সম্পাদক আবু নাইম সোহাগ, বাফুফের কার্যনির্বাহী কমিটির সাবেক সদস্য রিয়াজুল কবির কাওসার, বাংলাদেশ খো খো ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমান বাবুল, জাতীয় কাবাডি দলের সাবেক তারকা খেলোয়াড় ও কোচ আবদুল জলিল ও জিয়াউর রহমান, সাবেক তারকা শুটার সাবরিনা সুলতানা ও সাইফুল আলম চৌধুরী রিংকি, শারমিন আক্তার, দেশের দ্রুততম মানবী শিরিন আক্তার, সাবেক তারকা অ্যাথলেট খুরশীদা খাতুন খুশী, সাউথ এশিয়ান গেমসে জোড়া স্বর্ণজয়ী ভারোত্তোলক মাবিয়া আক্তার সীমান্ত, বিদ্যুৎ কুমার রায়, সাবেক ভলিবল তারকা নাসিমা চৌধুরী শিরিন, সাবেক তারকা সাঁতারু লায়লা নুর, সাবেক হ্যান্ডবল খেলোয়াড় কামরুন নাহার স্বপ্না, টেবিল টেনিসের দম্পতি কোচ মো. আলী ও খেলোয়াড় সোনম সুলতানা সোমা, ক্রীড়া সংগঠক ও পুলিশের এসপি সৈয়দা জান্নাত আরা এবং বাংলাদেশ মহিলা ক্রীড়া সংস্থার ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদিকা প্রকৌশলী ফিরোজা করিম নেলী, আবাহনী সমর্থকগোষ্ঠীর সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান বাদশা ও লিটন উপস্থিত হয়েছিলেন।
এছাড়া উপস্থিত হয়ে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন, প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির রেজিস্ট্রার মো. রুহুল আমিন, সহকারী রেজিস্ট্রার নুসরাত জাহান নুপুর, জনসংযোগ কর্মকর্তা জাহিদ হাসান, ল্যাবএইড গ্রুপের জনসংযোগ কর্মকর্তা মেহের-এ-খোদা (দীপ), নগদের হেড অব পাবলিক কমিউনিকেশন্স জাহিদুল ইসলাম সজল, ম্যানেজার পাবলিক কমিউনিকেশন্স দেবব্রত মুখার্জি, দারাজ বাংলাদেশের সিনিয়র ম্যানেজার রাইসুল ইসলাম বাপ্পি এবং এসিসটেন্ট ম্যানেজার সারাহ শারমীন, এড ফিনিক্সের লিড-বিজনেস এন্ড গ্রোথ মোহাম্মদ হোসনে মোবারক অপ, টপ অব মাইন্ডের সিনিয়র মিডিয়া সুপারভাইজার ফিরোজ আল শামস হিরা, সিনিয়র অফিসার-মিডিয়া মোহম্মদ জাহাঙ্গীর হোসেন, ন্যাশনাল ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর হোসেন আখতার চৌধুরী, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিঃ-এর সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মিফতাব উদ্দিন, এভিপি মো. সুলতান উদ্দিন, এসপিও শেখ মো. রিয়াজ উদ্দিন, এসবিএসি ব্যাংকের এসভিপি ও হেড অব ব্র্যান্ড কমিউনিকেশন্স মোহাম্মদ শফিউল আজম, এডি প্লাস বিজ্ঞাপনী সংস্থার ম্যানেজিং ডিরেক্টও মো. হারুনুর রশীদ, জনতা ব্যাংকের এমডি ও সিইও আবদুস সালাম আজাদ, বসুন্ধরা গ্রুপের উপদেষ্টা আবু তৈয়ব, আমিন মোহাম্মদ গ্রুপের জনসংযোগ প্রধান ও সময়ের আলো পত্রিকার প্রকাশক গাজী আহমেদউল্লাহ, সহকারী ব্যবস্থাপক-জনসংযোগ মো. ইব্রাহিম খলিল, বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংকের এমডি এন্ড সিইও তারিক মোরশেদ, হেড অব পিআরডি নাজিয়া খানম, ইউআইইউ এর জনসংযোগ পরিচালক আবু সাদাৎ ও জনসংযোগ সহকারী পরিচালক সাদিকুর রহমান, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. হাবিবুর রহমান, ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটির পরিচালক লিয়াকত হোসাইন মোঘল, প্রচিত আইএমসি লি.-এর মহাপরিচালক সাবিনা ইয়াসমিন, নির্বাহী পরিচালক রওশানয়ারা জামান মিলি, বিজনেস ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড মিডিয়া ম্যানেজার মো. আসাদুজ্জামান খান, ইউসিবিএল পিএলসির ফার্স্ট এসিসটেন্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট (ব্র্যান্ড-মার্কেটিং) সাইফুল ইসলাম খান ও এফএভিপি চির রঞ্জন সরকার, আইএসইউর জনসংযোগ প্রধান রাইসুল হক চৌধুরী, আইইউবি এর সহকারী পরিচালক-গণমাধ্যম ও জনসংযোগ মো. ওয়াহিদুজ্জামান, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের হেড অব পিআর কবি সাহজাদা বসুনিয়া, এফএভিপি মনিরুজ্জামান চৌধুরী, কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ কর্মকর্তা ফয়েজ, হাভাস মিডিয়ার হুমায়ন কবির, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের শামসুদ্দোহা সিমু, সিটি ব্যাংকের ইয়াহিয়া মির্জা, ইউনুস আলাল, রূপায়ণ গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান আলী আকবর খান রতন এবং মিডিয়া কো-অর্ডিনেটর মেহেদী হাসান, আবুল খায়ের স্টিল লি. এর সহকারী ব্র্যান্ড ম্যানেজার রাকিব হাসান, আকিজ ফুড অ্যান্ড বেভারেজের মিডিয়া ম্যানেজমেন্টের মাহফুজুর রহমান, ডেপুটি ব্র্যান্ড ম্যানেজার আদনান শফিক, অডিট ম্যানেজার, আবিদুর রহমান, মিডিয়াকমের আবদুল মতিন, রুহুল আমিন, ইমরান, পার্থ, টপ অব মাইন্ডের কাজী হাসান, সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ পরিচালক মুহাম্মদ ইমতিয়াজ, ঢাকা ওয়েস্টিনের শেহরিনা ওয়াহিদ, হোটেল রেনেসা এর মাশাফা, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের কমিউনিকেশন অ্যান্ড ব্র্যান্ডিং ডিভিশনের ইনচার্জ মো. সফিকুল ইসলাম ও হেড অব মার্কেটিং এন্ড ডেভলপমেন্ট ডিভিশনের প্রধান ইমতিয়াজ আহমেদ সিদ্দিকি, ন্যাশনাল পলিমার ইন্ডাস্ট্রিজ লি. ডিজিএম (সেলস অ্যান্ড মার্কেটি) শেখ রিয়াদ আওয়াল , সারা অ্যাডভারটাইজিংয়ের ম্যানেজার (মার্কেটিং) মো. কবির হোসেন, ইউনাইটেড হাসপাতালের হেড অব কমিউনিকেশন অ্যান্ড বিজনেস ডেভেলপমেন্ট ড. মোহাম্মদ ফজলে রাব্বী খান ও ম্যানেজার (পিআর) আরিফুল হক।
ন্যাশনাল আইডিয়াল কলেজ অধ্যক্ষ মো. মাকসুদ উদ্দিন, মতিঝিল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের সহকারী প্রধান শিক্ষক হাসান মঞ্জুর হিলালী, ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজের প্রভাষক আবদুল কুদ্দুস, ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের সিনিয়র সহকারী শিক্ষক জেরীন কামাল, সেন্ট গ্রেগরি হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজের সিনিয়র শিক্ষক ড. সনজিত পাল, মনিপুর উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের সিনিয়র শিক্ষক মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান সরকার, সোনারগাঁয়ের গোয়ালপাড়া হাইস্কুলের সিনিয়র শিক্ষক দেওয়ান সামছুর রহমান, নারায়ণগঞ্জের কলাগাছিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক সহিদুল ইসলাম এবং উত্তরা শহীদ ক্যাডেট একাডেমির পরিচালক শেখ শামীম আহমেদ।
চিত্রনায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন, চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তার, মিশা সওদাগর, সংগীতশিল্পী খুরশিদ আলম, সংগীতশিল্পী খন্দকার ইমন, মডেল অভিনেতা সাইমন সাদিক, চিত্রনায়ক সাবরিনা সুলতানা কেয়া, চিত্রনায়িকা সিমরিন লুবাবা, অভিনেত্রী ও গায়িকা সানারেই দেবী শানু, অভিনেত্রী অনুভব মাহাবুব, অভিনেতা তানিন সুবহা, এসডি রুবেল, সংগীতশিল্পী ফাহমিদা নবী, সংগীতশিল্পী শেখ সাদী, রেবেকা সুলতানা, লাভলী দেব, সাজেদ ফাতেমা ও তার ব্যান্ড দল নকশী কাঁথা এবং শারমিন কেয়া, ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশের নবনির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী এসএম মঞ্জুরুল হক মঞ্জু।
আরও শুভেচ্ছা জানাতে এসেছেন মুনিরিয়া যুব তবলীগ কমিটির মো. তাওহীদুল আলম, হাবের সিনিয়র সহসভাপতি মওলানা ইয়াকুব শরাফতী, জাতীয় যুব সংহতি কেন্দ্রীয় কমিটি, বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, বাংলাদেশ হিন্দু মহাজোট, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান, বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে, অগ্রণী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং সিইও মো. মুরশেদুল কবীরের পক্ষ থেকে পাবলিক রিলেশনস ডিভিশনের কর্মকর্তা এসএম আল আমিন, শিল্পী এসডি রুবেল। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ক্যাপ্টেন অবসরপ্রাপ্ত এবি তাজুল ইসলাম এমপির পক্ষে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মুক্তিযোদ্ধা সংসদ নির্বাচন প্রস্তুতি কমিটির মহাসচিব শফিকুল বাহার মজুমদার টিপু, তেজগাঁও থানার কমান্ডার আবুল বাশার ও ডেপুটি কমান্ডার মো. শাহজাহান। প্রবাসী পল্লী গ্রুপ, যুগান্তর চট্টগ্রাম ব্যুরো অফিস, বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ মহিলা ক্রীড়া সংস্থা, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, পীর সাহেব চরমোনাই, সানোয়ার গ্রুপ, ঢাকা হকার্স সমিতির সভাপতি আব্দুল মান্নান, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের প্রতিষ্ঠাতা আ.স.ম. আবদুর রব, এনার্জি প্যাক, বীকন গ্রুপ, সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটি।
ফুলেল শুভেচ্ছা জানান ঢাকা সংবাদপত্র হকার্স বহুমুখী সমবায় সমিতি লিমিটেডের সভাপতি মো. আব্দুল মান্নান, সহ-সভাপতি মো. বেলাল খান, সার্কুলেশন ম্যানেজার মো. আবুল কালামসহ সমিতির পরিচালকরা। সংবাদপত্র হকার্স কল্যাণ বহুমুখী সমবায় সমিতি লিমিটেডের সভাপতি মো. সালাউদ্দিন নোমান, সাধারণ সম্পাদক মো. সাহাব উদ্দিন, সমিতির পরিচালক মো. হুমায়ুন কবীরসহ অন্য নেতারা। এছাড়া আরও শুভেচ্ছা জানান বাংলাদেশ সংবাদপত্র এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. আইয়ুব খান, সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দুল মান্নান, সাধারণ সম্পাদক মো. আবুবকর সিদ্দিক, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. আলীসহ অন্য নেতারা। বাংলাদেশ সংবাদপত্র এজেন্ট কল্যাণ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. হাশিম, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মো. রেজাউল করিমসহ অন্য নেতারা এবং সিলেটের এজেন্ট মো. ইসমাইল হোসেন, চৌমুহনীর এজেন্ট মো. নূর করিমসহ সারা দেশের এজেন্ট এবং ঢাকা সংবাদপত্র হকার্স ও সংবাদপত্র হকার্স কল্যাণ সমিতির সুপারভাইজার এবং ডিস্ট্রিবিউটররা। বাংলাদেশ নিউজপেপার সার্কুলেশন ম্যানেজার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মাসুদ বুলবুল, সাধারণ সম্পাদক বিল্লাল হোসেন মন্টুসহ সংগঠনের নেতারা। সংবাদপত্র পরিবহণ মালিক সমিতির সহ-সভাপতি আশরাফ উদ্দিন ভূঁইয়া, কোষাধ্যক্ষ রুবেল সিপাই, মো. এমদাদুল হক ফরহাদ, মো. শামীমসহ অন্য সদস্যরা।
তাদের জন্য শুভেচ্ছা উপহারের পাশাপাশি ছিল র্যাফেল ড্র-এর মাধ্যমে যমুনা ইলেকট্রনিক্স অ্যান্ড অটোমোবাইলসের পক্ষ থেকে ১২টিসহ মোট ১৭টি আকর্ষণীয় পুরস্কার। র্যাফেল ড্র-তে প্রথম পুরস্কার এলইডি টিভি জিতে নেন ঢাকা সংবাদপত্র হকার্স বহুমুখী সমবায় সমিতি লিমিটেডের আশুলিয়া কেন্দ্রের ডিস্ট্রিবিউটর মো. রেজাউল করিম। দ্বিতীয় পুরস্কার মাইক্রো ওভেন জিতে নেন নরসিংদী জেলার এজেন্ট মো. লুৎফর রহমান। তৃতীয় পুরস্কার ব্লেন্ডার মেশিন বিজয়ী হন গুলিস্তান এলাকার নগদ পত্রিকা বিক্রেতা মো. আরিফ।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
দুই যুগে পদার্পণে প্রীতি সম্মিলন
ভালোবাসায় সিক্ত যুগান্তর
মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে তরুণ প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করছে যুগান্তর -স্পিকার * কোনো রক্তচক্ষুর কাছে মাথা নত করবে না যুগান্তর -অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম

শুধু একটি সংবাদপত্র নয়, মানুষের জীবনের অংশ হয়ে উঠেছে যুগান্তর। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে যেন এ কথারই জানান দিলেন দেশের সব শ্রেণি-পেশার শীর্ষ ব্যক্তিরা। দুই যুগে পদার্পণ উপলক্ষ্যে যমুনা ফিউচার পার্কের মুঘল হলে বুধবার প্রীতি সম্মিলন ও সুধী সমাবেশের আয়োজন করা হয়। আর এটি সর্বস্তরের মানুষের মিলনমেলায় রূপ নেয়।
জাতীয় সংসদের স্পিকার, মন্ত্রিসভার সদস্য, রাজনীতিবিদ, অর্থনীতিবিদ, শিক্ষাবিদ, ব্যবসায়ী, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের প্রধান, সরকারি বিভিন্ন আমলা, সাংবাদিক নেতা, বাংলাদেশে অবস্থিত বিভিন্ন দূতাবাসের প্রতিনিধি, বিদেশি মিশন, যুগান্তরের পাঠক ফোরাম, শুভাকাঙ্ক্ষী, বিজ্ঞাপনদাতা এবং হকার সমিতির নেতারা উপস্থিত হয়ে ফুল দিয়ে প্রিয় পত্রিকাকে শুভেচ্ছা জানান।
এদিন কেক কেটে প্রধান অতিথি হিসাবে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। বক্তব্য রাখেন-যমুনা গ্রুপের চেয়ারম্যান যুগান্তর প্রকাশক সাবেক মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম এমপি এবং যুগান্তর সম্পাদক ও জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি সাইফুল আলম।
স্পিকার বলেন, প্রিন্ট মিডিয়া জগতে যুগান্তর একটি পাঠকনন্দিত বহুল প্রচারিত পত্রিকা। দেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য সংরক্ষণ এবং সংস্কৃতির বিকাশে পত্রিকাটি অগ্রণী ভূমিকা রাখছে। সত্য ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনের মাধ্যমে পত্রিকাটি মহান মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে তরুণ প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করছে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন-যমুনা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. শামীম ইসলাম, গ্রুপ পরিচালক-সোনিয়া সারিয়াত, মনিকা নাজনীন ইসলাম, শেখ মোহাম্মদ আব্দুল ওয়াদুদ, কামরুল ইসলাম ও মেহনাজ ইসলাম এবং যমুনা টেলিভিশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফাহিম আহমেদ।
অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়া সবাই প্রতিষ্ঠানটির স্বপ্নদ্রষ্টা যমুনা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা বীর মুক্তিযোদ্ধা চেয়ারম্যান প্রয়াত নুরুল ইসলামকে স্মরণ করেন। এ সময়ে দেশের অর্থনীতি, শিল্প খাত এবং গণমাধ্যমে তার অবদান তুলে ধরেন। এ কিংবদন্তির দেখানো পথেই যুগান্তর চলবে বলে অনুষ্ঠানে দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করা হয়। বক্তারা বলেন, একটি সংবাদপত্র কীভাবে মানুষের জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে যায়, তার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত যুগান্তর। প্রিয় পত্রিকাটি সত্য প্রতিষ্ঠায় কোনো আপস করে না। অনুষ্ঠানে যুগান্তর পরিবারের পক্ষ থেকে পত্রিকাটির পাঠক, শুভাকাঙ্ক্ষী, বিজ্ঞাপনদাতা এবং বিক্রয় প্রতিনিধিদের শুভেচ্ছা জানানো হয়।
এছাড়া প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে দেশের বিভিন্ন খাতে বিশেষ অবদানের জন্য তিনজনকে সম্মাননা দেওয়া হয়। তারা হলেন-অর্থনীতিতে অবদানের জন্য সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. এবি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম, সাংস্কৃতিক অঙ্গনের জন্য কণ্ঠশিল্পী ফেরদৌসি রহমান এবং ক্রীড়া অঙ্গনের জন্য জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক আকরাম খান। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন-যুগান্তরের উপসম্পাদক-এহসানুল হক বাবু, আহমেদ দীপু ও বিএম জাহাঙ্গীর, প্রধান বার্তা সম্পাদক আবদুর রহমান, প্রধান প্রতিবেদক মাসুদ করিম এবং যমুনা টেলিভিশনের যুগ্ম প্রধান বার্তা সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম।
ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, প্রিন্ট মিডিয়া জগতে যুগান্তর একটি পাঠকনন্দিত বহুল প্রচারিত পত্রিকা। দেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য সংরক্ষণ এবং সংস্কৃতির বিকাশে পত্রিকাটি অগ্রণী ভূমিকা রাখছে। সত্য ও বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনের মাধ্যমে পত্রিকাটি মহান মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে তরুণ প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করছে। তিনি বলেন, প্রতিষ্ঠার পর থেকেই দৈনিকটি জাতীয় সংসদের বিভিন্ন সংবাদ গুরুত্বের সঙ্গে প্রকাশ করে আসছে। ভবিষ্যতেও এ ধারা অব্যাহত থাকবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। জনমতকে সবার আগে স্থান দিয়ে দায়িত্বশীল সাংবাদিকতার মাধ্যমে পত্রিকাটি এ দেশের সাহিত্য-সংস্কৃতি ও আর্থসামাজিক উন্নয়নে এবং জঙ্গিবাদ-মাদক-দুর্নীতি প্রতিরোধে প্রয়াস রাখবে। ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, যুগান্তর জাতীয় ও তৃণমূল পর্যায়ের সমস্যা-সম্ভাবনা, উন্নয়ন কর্মকাণ্ড এবং জনমতকে সবার সামনে উপস্থাপন করছে। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে যুগান্তর কাজ করবে।
অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম এমপি বলেছেন, কোনো রক্তচক্ষুর কাছে মাথানত করবে না যুগান্তর। নিপীড়িত-নির্যাতিত এবং সুবিধা ও অধিকারবঞ্চিত মানুষের কথা বলে যাবে। মহান মুক্তিযুদ্ধের মূল আদর্শ আর স্বাধীনতার মর্মবাণী হবে আমাদের পত্রিকার মূল পাথেয়। যুগান্তর তার নীতি-আদর্শ থেকে একচুলও নড়বে না। অতীতের ন্যায় ভবিষ্যতেও গণতন্ত্র আর সুশাসন প্রতিষ্ঠায় অতন্দ্র প্রহরীর ভূমিকা পালন করে যাবে।
তিনি বলেন, আমি যুগান্তরের পাঠক, বিজ্ঞাপনদাতা এবং শুভানুধ্যায়ীদের আশ্বস্ত করে বলতে চাই-সব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে সামনের দিনে পথচলা অবিরাম গতিতে এগিয়ে চলবে ইনশাআল্লাহ।
যুগান্তর তার চিরায়ত আদর্শ ও নীতি থেকে একচুল নড়বে না। সাবেক এই প্রতিমন্ত্রী বলেন, অতীতের ন্যায় ভবিষ্যতেও যুগান্তর এই দেশ, জাতি, সমাজ ও রাষ্ট্রের জন্য কাজ করে যাবে।
আমরা জানি, কোনো দেশের গণমাধ্যম যদি তার ওপর অর্পিত ভূমিকা যথাযথভাবে রাখতে পারে, তাহলে সেই জাতি তার স্বপ্নের ঠিকানায় পৌঁছাতে অনেকটাই গতি পায়। তাই দায়িত্বশীলতার সঙ্গে একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ রাষ্ট্র গঠনে আমাদের পথচলা অব্যাহত থাকবে।
এজন্য অতীতের মতো ভবিষ্যতেও এই পথচলায় যুগান্তর আপনাদের সার্বিক সহযোগিতা কামনা করছে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর এই দিনে অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম যুগান্তরের স্বপ্নদ্রষ্টা এবং যমুনা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও রণাঙ্গনের বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম নুরুল ইসলামের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বলেন, আপনারা জানেন, ২০০০ সালের ১ ফেব্রুয়ারি যাত্রা শুরু করে যুগান্তর।
গতানুগতিক গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠান আর সাংবাদিকতায় যখন পাঠকরা নতুনত্বের খোঁজে ছিলেন; দেশ, জাতি ও সমাজ যখন আধুনিক, ব্যতিক্রমী, ভিন্ন ও নতুন ধারার গণমাধ্যম তথা সংবাদপত্রের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছিলেন, তখন ধূমকেতুর মতো আবির্ভাব ঘটে যুগান্তরের। ধূমকেতুর মতো আবির্ভাবের কথা এজন্য বলছি যে, যাত্রা শুরুর মাত্র ৬ মাসের মধ্যে যুগান্তরের চাহিদা এতটাই শীর্ষে পৌঁছেছিল যে, তখন দৈনিক ৪ লাখ কপি পত্রিকা পর্যন্ত ছাপতে হয়েছিল।
যুগান্তর পাঠকের পছন্দের পত্রিকায় পরিণত হওয়ার কারণ উল্লেখ করতে গিয়ে প্রকাশক বলেন, এটা এজন্য সম্ভব হয়েছিল যে, বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের ভাষায়-‘অসংকোচ প্রকাশে দুরন্ত সাহস’ দেখিয়েছে যুগান্তর।
সেই ধারা অদ্যাবধি সমানভাবে বজায় রেখেছি আমরা। তবে এখানে একটি কথা না বললেই নয়। আর সেটি হচ্ছে, শুরু থেকেই অসীম সাহস আর সততার সঙ্গে যুগান্তর সব ধরনের সত্য প্রকাশ করতে পেরেছে শুধু এর স্বপ্নদ্রষ্টা নুরুল ইসলামের কারণে।
তিনি সব সময় বলতেন-যুগান্তরের কাজ একটিই; আর তা হচ্ছে-সাদাকে সাদা আর কালোকে কালো বলা। আজকে আমার বারবার মনে পড়ছে যুগান্তরের এই স্বপ্নদ্রষ্টার কথা। তিনি আমাদের সবাইকে স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন।
দেশ, জাতি, গণতন্ত্র আর দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য তিনি গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠান হিসাবে ভূমিকা রাখার জন্য যুগান্তরের সাহসী ভূমিকার ভিত্তি রচনা করেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের আহ্বানে জীবনের মায়া ত্যাগ করে মহান মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েন। দেশের স্বাধীনতা ছিনিয়ে আনতে আরও অনেকের মতো তিনি একজন হিসাবে ভূমিকা রাখেন।
দেশ স্বাধীনের পর তিনি দেশের অর্থনৈতিক স্বাধিকার অর্জনেও ঝাঁপিয়ে পড়েন। এরপর তিনি মুক্ত, সাহসী ও আধুনিক সাংবাদিকতার পথ রচনায়ও অগ্রণী ভূমিকা রাখেন। তাই আজকের এই দিনে আমি তাকে শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি।
অ্যাডভোকেট সালমা ইসলাম বলেন, এ কথা স্বীকার করতে হবে যে, যুগান্তরের প্রকাশক হিসাবে আমার অনেক দায় আছে। আমি মনে করি এযাবৎ যুগান্তরের যত সাফল্য তার সবটুকু যুগান্তরের সব কর্মীর। আর যা কিছু ব্যর্থতা আছে তার সব দায় আমার নিজের। যারা যুগান্তর পড়েন ও যুগান্তরকে বিশ্বাস করেন এবং ভালোবাসেন, তাদের পরামর্শ আমরা সাদরে গ্রহণ ও মূল্যায়ন করি। কারণ অগণিত পাঠকই যুগান্তরকে বাঁচিয়ে রেখেছে। নানান প্রতিকূলতার মধ্যে যুগান্তর এখনো মাথা উঁচু করে সত্যের জয়গান গাইছে। আগামীতে যুগান্তর সত্য, ন্যায় ও সম্ভাবনার কথা বলবে।
তিনি বলেন, আপনারা জানেন, প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক প্রয়াত গোলাম সারওয়ার, এবিএম মূসা, আবেদ খানসহ আরও অনেক বরেণ্য সাংবাদিক যুগান্তরকে দ্যুতি ছড়াতে নিজেদের মেধা ও পরিশ্রমের সর্বোচ্চটা দিয়ে গেছেন।
আজকে এই বিশেষ দিনে তাদের অবদানকেও আমরা কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করছি। যুগান্তরের জন্মলগ্ন থেকে প্রথমে সহ-অভিযাত্রী এবং পরে মূল নাবিকের ভূমিকা পালন করে আসছেন আপনাদের সবার প্রিয় সম্পাদক সাইফুল আলম। আজকে আমি সবার অবদান শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি।
এ সময় তিনি বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বলেন, এবারের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতেও শুভেচ্ছা বাণী দিয়ে আমাদের সাহসের চলার পথকে আরও উৎসাহিত করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।
প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। আমাদের আজকের এই অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি জাতীয় সংসদের স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী বাণী দিয়েছেন। এছাড়া শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মন্ত্রিসভার সদস্য, রাজনীতিবিদ, অর্থনীতিবিদ, শিক্ষাবিদ, ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন পেশাজীবীর নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিরা। যুগান্তরের পাশে থাকায় সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।
সাইফুল আলম বলেন, যুগান্তর যমুনা গ্রুপের একটি প্রতিষ্ঠান। তাই আজকের এই দিনে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করছি যুগান্তরের স্বপ্নদ্রষ্টা যমুনা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা নুরুল ইসলামকে।
কারণ তার সাহসের কারণে যুগান্তর আজকের অবস্থানে। সাইফুল আলম বলেন, দেশের মানুষের প্রতি আমাদের অঙ্গীকার-আমরা মানুষের কথা বলব, দেশের কথা বলব, উন্নয়ন, মুক্তিযুদ্ধ ও নিপীড়িত মানুষের কথা বলব।
তিনি বলেন, আমরা অন্যায় ও দুর্নীতি বিরুদ্ধে কথা বলে আসছি। কারণ আমাদের স্লোগানই হলো ‘সত্যের সন্ধানে নির্ভীক’। যুগান্তর সম্পাদক বলেন, শুধু সংবাদ উপস্থাপন নয়, এ দেশের গণমানুষের কাছে এই প্রতিষ্ঠান অঙ্গীকারবদ্ধ।
নির্যাতিত, নিপীড়িত ও পিছিয়ে পড়া মানুষের মুখপত্র হিসাবে কাজ করায় যুগান্তর সবচেয়ে জনপ্রিয় কাগজ। পাঠকের আস্থা ও বিশ্বাসকে আমরা মূল্যায়ন করি। তিনি আরও বলেন, যমুনা গ্রুপের বর্তমান চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট সালমা ইসলামও একজন জনপ্রতিনিধি।
তাই জনগণের মনের কথা তিনি বুঝতে পারেন। সে কারণেই আমরা চাই মানুষের মনের কথা যুগান্তরে ফুটে উঠুক। তিনি বলেন, আমরা অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে আজকের এই অবস্থানে এসেছি।
আগামী দিনে অনেক দূর যেতে চাই। সাহস ও সত্যের ওপর ভর করে এগিয়ে যেতে চাই। তার মতে, কোনো সফলতা এককভাবে সম্ভব নয়। এজন্য সম্মিলিত প্রয়াস দরকার। তাই যুগান্তরকে এগিয়ে নিতে সম্মিলিত প্রচেষ্টা এবং সবার সমর্থন জরুরি। সাইফুল আলম বলেন, পৃথিবীতে কোনো সফলতা এককভাবে উপভোগ করা যায় না। এজন্য আমরা সম্মিলিতভাবে সফলতাকে উপভোগ করছি। আপনারা অনেক কষ্ট করে এসেছেন। আপনাদের ত্যাগ আমাদের অনুপ্রেরণা জোগাবে।
অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের পক্ষ থেকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান তার প্রতিনিধি। এছাড়া অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে যুগান্তরকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও জাতীয় সংসদের উপনেতা বেগম মতিয়া চৌধুরী, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ. ম. রেজাউল করিম, ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র আতিকুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী, সাংস্কৃতিক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য আনিসুর রহমান, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. হুমায়ুন কবির, আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ উপকমিটির সদস্য খলিলুর রহমান, তথ্য ও গবেষণা উপকমিটির সদস্য সৈয়দ নজরুল ইসলাম শাহীন, প্রধানমন্ত্রীর উপ-প্রেস সচিব-২ কেএম শাখাওয়াত মুন, ছাত্রলীগ সভাপতি সাদ্দাম হোসেন, সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান ও চিত্রনায়ক ফেরদৌস, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক উইলিয়াম প্রলয় সমাদ্দার বাপ্পি, প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত ফটোগ্রাফার এসএম গোর্কি।
ফুলেল শুভেচ্ছা জানান, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় উপনেতা জিএম কাদের এমপি, জাতীয় পার্টির কো-চেয়ারম্যান এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার, সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা এমপি, প্রেসিডিয়াম সদস্য ফখরুল ইমাম এমপি, মীর আব্দুস সবুর আসুদ, আলমগীর শিকদার লোটন, মোস্তফা আল মাহমুদ, পার্টি চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা শেরীফা কাদের এমপি, মাশরুর মাওলা, ভাইস চেয়ারম্যান আহসান আদেলুর রহমান এমপি, নিগার রানী সুলতানা, যুগ্ম মহাসচিব ফখরুল আহসান শাহাজাদা, অ্যাডভোকেট রিংকু, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. হেলাল উদ্দীন, মাখন সরকার, সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য এমএ রাজ্জাক খান, জহিরুল ইসলাম মিন্টু, আহাদ ইউ চৌধুরী শাহিন, ডা. সেলিনা খান প্রমুখ। অন্যান্য রাজনৈতিক দলের নেতাদের মধ্যে প্রবীণ রাজনীতিবিদ, ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি ও সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকী, জাতীয় পার্টি (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার, মহাসচিব আহসান হাবিব লিংকন।
বিএনপি ও সমমনা দলগুলোর মধ্যে ছিলেন, বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ড. আব্দুল মঈন খান, ভাইস চেয়ারম্যান বরকতউল্লাহ বুলু, আব্দুল আউয়াল মিন্টু, শওকত মাহমুদ, যুগ্ম-মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য তাবিথ আওয়াল, সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক রকিবুল ইসলাম বকুল, বিএনপি মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক জহিরউদ্দিন স্বপন, সদস্যসচিব শহীদউদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, সদস্য ব্যারিস্টার মীর হেলাল, শায়রুল কবির খান, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্য সচিব আমিনুল হক, যুগ্ম-আহ্বায়ক আক্তার হোসেন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সিনিয়র সদস্য প্রকৌশলী ইশরাক হোসেন, ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবন, সাধারণ সম্পাদক সাইফ মাহমুদ জুয়েল, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রকিবুল ইসলাম রাকিব, মহানগর উত্তর ছাত্রদলের সভাপতি মেহেদী হাসান রুয়েল, ঢাকা মহানগর যুবদল উত্তরের যুগ্ম-আহ্বায়ক শরীফ উদ্দিন জুয়েল, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডি সভাপতি আ স ম আব্দুর রব, জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার, ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব আহসান হাবিব লিংকন, ভাইস চেয়ারম্যান হান্নান আহমদ খান বাবলু, দপ্তর সম্পাদক গোলাম মোস্তফা, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সহকারী মহাসচিব এবং ঢাকা মহানগর দক্ষিণ সভাপতি মাওলানা মুহাম্মাদ ইমতিয়াজ আলম, ইসলামী যুব আন্দোলনের জয়েন্ট সেক্রেটারি জেনারেল ইঞ্জিনিয়ার মো. মারুফ শেখ, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া উপ-কমিটির সদস্য এবং ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সাংগঠনিক সম্পাদক কেএম শরীয়াতুল্লাহ, কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া উপ-কমিটির সদস্য মুফতি আখতারুজ্জামান। বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর ঢাকা মহানগরী উত্তরের প্রচার সম্পাদক মুহাম্মদ আতাউর রহমান সরকার, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের মজলিসে শূরা সদস্য ও প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের পরিচালক আশরাফুল আলম ইমন এবং মজলিসে শূরা সদস্য ও পল্টন থানা আমির শাহীন আহমদ খান।
সাংবাদিকদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন-ডেইল স্টারের সম্পাদক মাহফুজ আনাম, প্রধানমন্ত্রীর সাবেক তথ্য উপদেষ্টা ও ডেইলি অবজারভার সম্পাদক ইকবাল সোবহান চৌধুরী, প্রধানমন্ত্রীর সাবেক প্রেস সেক্রেটারি ও বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার প্রধান সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, বিএফইউজে-বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি ওমর ফারুক, সাবেক সভাপতি মোল্লা জালাল, সাবেক মহাসচিব আব্দুল জলিল ভুঁইয়া, ডিইউজের সাধারণ সম্পাদক আকতার হোসেন, ডিইউজের সাবেক সভাপতি আবু জাফর সূর্য, সাবেক সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ আলম খান তপু, ডিইউজের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক খায়রুল আলম, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি শওকত মাহমুদ, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক হারুন হাবীব ও চপল বাশার, ৭১ টিভির প্রধান সম্পাদক মোজাম্মেল বাবু, বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক নঈম নিজাম, দৈনিক সংবাদের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক কাশেম হুমায়ুন, বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের সম্পাদক তৌফিক ইমরোজ খালিদী, প্রতিদিনের বাংলাদেশের সম্পাদক মুস্তাফিজ শফি, কালবেলার সম্পাদক সন্তোষ শর্মা, দেশ রূপান্তরের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মোস্তফা মামুন, দৈনিক বাংলার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক শরিফুজ্জামান পিন্টু, বণিক বার্তার সম্পাদক দেওয়ান হানিফ মাহমুদ, সিনিয়র সাংবাদিক শফিকুল করিম সাবু, নিউজ বাংলার নির্বাহী সম্পাদক হাসান ইমাম রুবেল।
ডিকাবের সভাপতি রেজাউল করিম ও সাধারণ সম্পাদক ইমরুল কায়েস, বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরামের সভাপতি তপন বিশ্বাস, সাধারণ সম্পাদক মাসউদুল হক, ডিআরইউ সাবেক সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন বাদশা, বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (ক্র্যাব) সভাপতি মির্জা মেহেদী তমাল ও সাধারণ সম্পাদক মামুনুর রশিদ, প্রতিদিনের বাংলাদেশের উপসম্পাদক মসিউর রহমান টিপু, বণিক বার্তার বার্তা সম্পাদক হোসেন শহিদ মজনু, জাতীয় প্রেস ক্লাবের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. আশরাফ আলী ও কোষাধ্যক্ষ শাহেদ চৌধুরী।
এছাড়া শুভেচ্ছা জানাতে আসেন রাজউক চেয়ারম্যান মো. আনিছুর রহমান মিঞা ও প্রধান নগর পরিকল্পনাবিদ মো. আশরাফুল ইসলাম।
ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক, অতিরিক্ত কমিশনার একেএম হাফিজ আক্তার, খন্দকার মুহিদ উদ্দিন, অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) কেএন রায় নিয়তি, পুলিশের বিশেষ শাখার (এসবি) ডিআইজি (রাজনৈতিক) এজেডএম নাফিউল ইসলাম, শিল্প পুলিশের ডিআইজি জিহাদুল করিম, অতিরিক্ত ডিআইজি মাসুদ আহমেদ, ডিএমপির গুলশান বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) আব্দুল আহাদ, পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি (মিডিয়া) মনজুর রহমান, উপপ্রধান তথ্য কর্মকর্তা একেএম কামরুল আহসান, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) জনসংযোগ কর্মকর্তা শরীফুল ইসলাম, এসবির সাবেক অতিরিক্ত আইজি (রাজনৈতিক) মাহবুব হোসেন ফুলেল শুভেচ্ছা জানান।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (একাডেমিক) অধ্যাপক ডা. একেএম মোশাররফ হোসেন, স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. বায়জিদ খুরশীদ রিয়াজ, ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট টিবি হাসপাতালের সহকারী পরিচালক ডা. আয়শা আক্তার, তরুণ চিকিৎসকদের স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘উই দ্য ড্রিমার্স’-এর সেক্রেটারি জেনারেল ও সরকারি কর্মচারী হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার (আইসিইউ) ডা. মারুফা রহমান, স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক ও ড্রিমার্সের নির্বাহী সদস্য ডা. জেরিন মাহমুদ জ্যোতি, জাতীয় অর্থপেডিকস্ ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান (নিটোর) তথা পঙ্গু হাসপাতালের সার্জারি কনসালটেন্ট ও ড্রিমার্সের নির্বাহী সদস্য ডা. সৈয়দ মো. সারোয়ার এবং ড্রিমার্স কনসালটেশন অ্যান্ড রিসার্চ বিভাগের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা কাউছার শিশির।
ভারতীয় হাইকমিশনের প্রথম সচিব অনিমেষ চৌধুরী, দ্বিতীয় সচিব-ভৈবভ এস গোন্ডানে, অ্যাটাশে শিলাধিত্য হালদার, কমিউনিকেশন কর্মকর্তা শান্তুনু মুখার্জী, ভারত বিচিত্রার সম্পাদক নান্টু রায়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত মুখপাত্র ব্রাইয়ান এস শীলার স্ট্র্যাটেজিক অ্যাডভাইজার মাহবুবুর রহমান, প্রেস স্পেশালিস্ট রিকি সালমিনা, প্রেস অ্যান্ড মিডিয়া কো-অর্ডিনেটর ইব্রাহিম মল্লিক। রাশিয়ান দূতাবাসের প্রেস অ্যাটাশে আমাতুলা খানোবা, ঢাকাস্থ থাইল্যান্ড দূতাবাসের দ্বিতীয় সচিব কুসুমা সারিবানিয়ারিত, পলিটিক্যাল অ্যাসিসট্যান্ট মো. সানভিরাজ হাসান (নিলয়)। ব্রিটিশ হাইকমিশনের সিনিয়র কমিউনিকেশন অফিসার, প্রেস অ্যান্ড কমিউনিকেশন অফিসার নারায়ণ দেবনাথ অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে শুভেচ্ছা জানান।
এছাড়া ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান, রূপায়ণ গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান আলী আকবর খান রতন, সাবেক সচিব বদিউর রহমান, সাবেক সচিব আবদুল লতিফ মণ্ডল, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ড. এমএ মান্নান, অধ্যাপক একেএম শাহনাওয়াজ, সুজন সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) একেএম শামসুদ্দিন, শিক্ষা বিশেষজ্ঞ কাজী ফারুক আহমেদ, মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ ইসমাইল হোসেন, মঞ্জু আরা বেগম এবং রাষ্ট্রদূত এম হুমায়ূন কবির।
যুগান্তরের দুই যুগে পদার্পণ অনুষ্ঠান আলোকিত করেছেন ক্রীড়াঙ্গনের তারকারাও। ফুলেল শুভেচ্ছা জানাতে এসেছিলেন জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক রকিবুল হাসান ও আকরাম খান, সাবেক তারকা ফুটবলার শেখ আসলাম, ছাইদ হাসান কানন, আলফাজ আহমেদ, বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সাধারণ সম্পাদক আবু নাইম সোহাগ, বাফুফের কার্যনির্বাহী কমিটির সাবেক সদস্য রিয়াজুল কবির কাওসার, বাংলাদেশ খো খো ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুর রহমান বাবুল, জাতীয় কাবাডি দলের সাবেক তারকা খেলোয়াড় ও কোচ আবদুল জলিল ও জিয়াউর রহমান, সাবেক তারকা শুটার সাবরিনা সুলতানা ও সাইফুল আলম চৌধুরী রিংকি, শারমিন আক্তার, দেশের দ্রুততম মানবী শিরিন আক্তার, সাবেক তারকা অ্যাথলেট খুরশীদা খাতুন খুশী, সাউথ এশিয়ান গেমসে জোড়া স্বর্ণজয়ী ভারোত্তোলক মাবিয়া আক্তার সীমান্ত, বিদ্যুৎ কুমার রায়, সাবেক ভলিবল তারকা নাসিমা চৌধুরী শিরিন, সাবেক তারকা সাঁতারু লায়লা নুর, সাবেক হ্যান্ডবল খেলোয়াড় কামরুন নাহার স্বপ্না, টেবিল টেনিসের দম্পতি কোচ মো. আলী ও খেলোয়াড় সোনম সুলতানা সোমা, ক্রীড়া সংগঠক ও পুলিশের এসপি সৈয়দা জান্নাত আরা এবং বাংলাদেশ মহিলা ক্রীড়া সংস্থার ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদিকা প্রকৌশলী ফিরোজা করিম নেলী, আবাহনী সমর্থকগোষ্ঠীর সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান বাদশা ও লিটন উপস্থিত হয়েছিলেন।
এছাড়া উপস্থিত হয়ে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন, প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির রেজিস্ট্রার মো. রুহুল আমিন, সহকারী রেজিস্ট্রার নুসরাত জাহান নুপুর, জনসংযোগ কর্মকর্তা জাহিদ হাসান, ল্যাবএইড গ্রুপের জনসংযোগ কর্মকর্তা মেহের-এ-খোদা (দীপ), নগদের হেড অব পাবলিক কমিউনিকেশন্স জাহিদুল ইসলাম সজল, ম্যানেজার পাবলিক কমিউনিকেশন্স দেবব্রত মুখার্জি, দারাজ বাংলাদেশের সিনিয়র ম্যানেজার রাইসুল ইসলাম বাপ্পি এবং এসিসটেন্ট ম্যানেজার সারাহ শারমীন, এড ফিনিক্সের লিড-বিজনেস এন্ড গ্রোথ মোহাম্মদ হোসনে মোবারক অপ, টপ অব মাইন্ডের সিনিয়র মিডিয়া সুপারভাইজার ফিরোজ আল শামস হিরা, সিনিয়র অফিসার-মিডিয়া মোহম্মদ জাহাঙ্গীর হোসেন, ন্যাশনাল ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর হোসেন আখতার চৌধুরী, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিঃ-এর সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মিফতাব উদ্দিন, এভিপি মো. সুলতান উদ্দিন, এসপিও শেখ মো. রিয়াজ উদ্দিন, এসবিএসি ব্যাংকের এসভিপি ও হেড অব ব্র্যান্ড কমিউনিকেশন্স মোহাম্মদ শফিউল আজম, এডি প্লাস বিজ্ঞাপনী সংস্থার ম্যানেজিং ডিরেক্টও মো. হারুনুর রশীদ, জনতা ব্যাংকের এমডি ও সিইও আবদুস সালাম আজাদ, বসুন্ধরা গ্রুপের উপদেষ্টা আবু তৈয়ব, আমিন মোহাম্মদ গ্রুপের জনসংযোগ প্রধান ও সময়ের আলো পত্রিকার প্রকাশক গাজী আহমেদউল্লাহ, সহকারী ব্যবস্থাপক-জনসংযোগ মো. ইব্রাহিম খলিল, বেঙ্গল কমার্শিয়াল ব্যাংকের এমডি এন্ড সিইও তারিক মোরশেদ, হেড অব পিআরডি নাজিয়া খানম, ইউআইইউ এর জনসংযোগ পরিচালক আবু সাদাৎ ও জনসংযোগ সহকারী পরিচালক সাদিকুর রহমান, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. হাবিবুর রহমান, ইস্টার্ন ইউনিভার্সিটির পরিচালক লিয়াকত হোসাইন মোঘল, প্রচিত আইএমসি লি.-এর মহাপরিচালক সাবিনা ইয়াসমিন, নির্বাহী পরিচালক রওশানয়ারা জামান মিলি, বিজনেস ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড মিডিয়া ম্যানেজার মো. আসাদুজ্জামান খান, ইউসিবিএল পিএলসির ফার্স্ট এসিসটেন্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট (ব্র্যান্ড-মার্কেটিং) সাইফুল ইসলাম খান ও এফএভিপি চির রঞ্জন সরকার, আইএসইউর জনসংযোগ প্রধান রাইসুল হক চৌধুরী, আইইউবি এর সহকারী পরিচালক-গণমাধ্যম ও জনসংযোগ মো. ওয়াহিদুজ্জামান, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের হেড অব পিআর কবি সাহজাদা বসুনিয়া, এফএভিপি মনিরুজ্জামান চৌধুরী, কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ কর্মকর্তা ফয়েজ, হাভাস মিডিয়ার হুমায়ন কবির, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের শামসুদ্দোহা সিমু, সিটি ব্যাংকের ইয়াহিয়া মির্জা, ইউনুস আলাল, রূপায়ণ গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান আলী আকবর খান রতন এবং মিডিয়া কো-অর্ডিনেটর মেহেদী হাসান, আবুল খায়ের স্টিল লি. এর সহকারী ব্র্যান্ড ম্যানেজার রাকিব হাসান, আকিজ ফুড অ্যান্ড বেভারেজের মিডিয়া ম্যানেজমেন্টের মাহফুজুর রহমান, ডেপুটি ব্র্যান্ড ম্যানেজার আদনান শফিক, অডিট ম্যানেজার, আবিদুর রহমান, মিডিয়াকমের আবদুল মতিন, রুহুল আমিন, ইমরান, পার্থ, টপ অব মাইন্ডের কাজী হাসান, সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটির জনসংযোগ পরিচালক মুহাম্মদ ইমতিয়াজ, ঢাকা ওয়েস্টিনের শেহরিনা ওয়াহিদ, হোটেল রেনেসা এর মাশাফা, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের কমিউনিকেশন অ্যান্ড ব্র্যান্ডিং ডিভিশনের ইনচার্জ মো. সফিকুল ইসলাম ও হেড অব মার্কেটিং এন্ড ডেভলপমেন্ট ডিভিশনের প্রধান ইমতিয়াজ আহমেদ সিদ্দিকি, ন্যাশনাল পলিমার ইন্ডাস্ট্রিজ লি. ডিজিএম (সেলস অ্যান্ড মার্কেটি) শেখ রিয়াদ আওয়াল , সারা অ্যাডভারটাইজিংয়ের ম্যানেজার (মার্কেটিং) মো. কবির হোসেন, ইউনাইটেড হাসপাতালের হেড অব কমিউনিকেশন অ্যান্ড বিজনেস ডেভেলপমেন্ট ড. মোহাম্মদ ফজলে রাব্বী খান ও ম্যানেজার (পিআর) আরিফুল হক।
ন্যাশনাল আইডিয়াল কলেজ অধ্যক্ষ মো. মাকসুদ উদ্দিন, মতিঝিল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের সহকারী প্রধান শিক্ষক হাসান মঞ্জুর হিলালী, ঢাকা রেসিডেন্সিয়াল মডেল কলেজের প্রভাষক আবদুল কুদ্দুস, ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের সিনিয়র সহকারী শিক্ষক জেরীন কামাল, সেন্ট গ্রেগরি হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজের সিনিয়র শিক্ষক ড. সনজিত পাল, মনিপুর উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের সিনিয়র শিক্ষক মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান সরকার, সোনারগাঁয়ের গোয়ালপাড়া হাইস্কুলের সিনিয়র শিক্ষক দেওয়ান সামছুর রহমান, নারায়ণগঞ্জের কলাগাছিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের সিনিয়র শিক্ষক সহিদুল ইসলাম এবং উত্তরা শহীদ ক্যাডেট একাডেমির পরিচালক শেখ শামীম আহমেদ।
চিত্রনায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন, চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তার, মিশা সওদাগর, সংগীতশিল্পী খুরশিদ আলম, সংগীতশিল্পী খন্দকার ইমন, মডেল অভিনেতা সাইমন সাদিক, চিত্রনায়ক সাবরিনা সুলতানা কেয়া, চিত্রনায়িকা সিমরিন লুবাবা, অভিনেত্রী ও গায়িকা সানারেই দেবী শানু, অভিনেত্রী অনুভব মাহাবুব, অভিনেতা তানিন সুবহা, এসডি রুবেল, সংগীতশিল্পী ফাহমিদা নবী, সংগীতশিল্পী শেখ সাদী, রেবেকা সুলতানা, লাভলী দেব, সাজেদ ফাতেমা ও তার ব্যান্ড দল নকশী কাঁথা এবং শারমিন কেয়া, ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশের নবনির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী এসএম মঞ্জুরুল হক মঞ্জু।
আরও শুভেচ্ছা জানাতে এসেছেন মুনিরিয়া যুব তবলীগ কমিটির মো. তাওহীদুল আলম, হাবের সিনিয়র সহসভাপতি মওলানা ইয়াকুব শরাফতী, জাতীয় যুব সংহতি কেন্দ্রীয় কমিটি, বাংলাদেশ ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন, বাংলাদেশ হিন্দু মহাজোট, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান, বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে, অগ্রণী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং সিইও মো. মুরশেদুল কবীরের পক্ষ থেকে পাবলিক রিলেশনস ডিভিশনের কর্মকর্তা এসএম আল আমিন, শিল্পী এসডি রুবেল। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ক্যাপ্টেন অবসরপ্রাপ্ত এবি তাজুল ইসলাম এমপির পক্ষে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মুক্তিযোদ্ধা সংসদ নির্বাচন প্রস্তুতি কমিটির মহাসচিব শফিকুল বাহার মজুমদার টিপু, তেজগাঁও থানার কমান্ডার আবুল বাশার ও ডেপুটি কমান্ডার মো. শাহজাহান। প্রবাসী পল্লী গ্রুপ, যুগান্তর চট্টগ্রাম ব্যুরো অফিস, বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ মহিলা ক্রীড়া সংস্থা, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, পীর সাহেব চরমোনাই, সানোয়ার গ্রুপ, ঢাকা হকার্স সমিতির সভাপতি আব্দুল মান্নান, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের প্রতিষ্ঠাতা আ.স.ম. আবদুর রব, এনার্জি প্যাক, বীকন গ্রুপ, সোনারগাঁও ইউনিভার্সিটি।
ফুলেল শুভেচ্ছা জানান ঢাকা সংবাদপত্র হকার্স বহুমুখী সমবায় সমিতি লিমিটেডের সভাপতি মো. আব্দুল মান্নান, সহ-সভাপতি মো. বেলাল খান, সার্কুলেশন ম্যানেজার মো. আবুল কালামসহ সমিতির পরিচালকরা। সংবাদপত্র হকার্স কল্যাণ বহুমুখী সমবায় সমিতি লিমিটেডের সভাপতি মো. সালাউদ্দিন নোমান, সাধারণ সম্পাদক মো. সাহাব উদ্দিন, সমিতির পরিচালক মো. হুমায়ুন কবীরসহ অন্য নেতারা। এছাড়া আরও শুভেচ্ছা জানান বাংলাদেশ সংবাদপত্র এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. আইয়ুব খান, সিনিয়র সহ-সভাপতি আব্দুল মান্নান, সাধারণ সম্পাদক মো. আবুবকর সিদ্দিক, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. আলীসহ অন্য নেতারা। বাংলাদেশ সংবাদপত্র এজেন্ট কল্যাণ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো. হাশিম, ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মো. রেজাউল করিমসহ অন্য নেতারা এবং সিলেটের এজেন্ট মো. ইসমাইল হোসেন, চৌমুহনীর এজেন্ট মো. নূর করিমসহ সারা দেশের এজেন্ট এবং ঢাকা সংবাদপত্র হকার্স ও সংবাদপত্র হকার্স কল্যাণ সমিতির সুপারভাইজার এবং ডিস্ট্রিবিউটররা। বাংলাদেশ নিউজপেপার সার্কুলেশন ম্যানেজার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মাসুদ বুলবুল, সাধারণ সম্পাদক বিল্লাল হোসেন মন্টুসহ সংগঠনের নেতারা। সংবাদপত্র পরিবহণ মালিক সমিতির সহ-সভাপতি আশরাফ উদ্দিন ভূঁইয়া, কোষাধ্যক্ষ রুবেল সিপাই, মো. এমদাদুল হক ফরহাদ, মো. শামীমসহ অন্য সদস্যরা।
তাদের জন্য শুভেচ্ছা উপহারের পাশাপাশি ছিল র্যাফেল ড্র-এর মাধ্যমে যমুনা ইলেকট্রনিক্স অ্যান্ড অটোমোবাইলসের পক্ষ থেকে ১২টিসহ মোট ১৭টি আকর্ষণীয় পুরস্কার। র্যাফেল ড্র-তে প্রথম পুরস্কার এলইডি টিভি জিতে নেন ঢাকা সংবাদপত্র হকার্স বহুমুখী সমবায় সমিতি লিমিটেডের আশুলিয়া কেন্দ্রের ডিস্ট্রিবিউটর মো. রেজাউল করিম। দ্বিতীয় পুরস্কার মাইক্রো ওভেন জিতে নেন নরসিংদী জেলার এজেন্ট মো. লুৎফর রহমান। তৃতীয় পুরস্কার ব্লেন্ডার মেশিন বিজয়ী হন গুলিস্তান এলাকার নগদ পত্রিকা বিক্রেতা মো. আরিফ।