আ.লীগের মূলনীতি টাকা পাচার আর দুর্নীতি
jugantor
নয়াপল্টনের সমাবেশে মির্জা ফখরুল
আ.লীগের মূলনীতি টাকা পাচার আর দুর্নীতি

  যুগান্তর প্রতিবেদন  

১৯ মার্চ ২০২৩, ০০:০০:০০  |  প্রিন্ট সংস্করণ

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগের মূলনীতি হলো টাকা পাচার আর দুর্নীতি। গত ১৪ বছরে দেশে দুর্নীতির মহোৎসব চলছে। বালিশ, পর্দা, ছাত্রলীগ ও যুবলীগের ক্যাসিনোকাণ্ড, ব্যাংক ডাকাতি, শেয়ারবাজার লুট, অর্থ পাচার, মেগা প্রজেক্টে মেগা কেলেঙ্কারি-একটার পর একটা ঘটে চলছেই। বিদ্যুৎ খাতকে দুর্নীতির প্রধান ক্ষেত্র হিসাবে বেছে নিয়েছে। হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে। কেবল দুবাইয়ে বাংলাদেশিদের গোপনে কেনা প্রপার্টির অর্থমূল্য ১ বিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি। সব টাকা পাচার করেছে ক্ষমতাসীনরা।’

শনিবার বিকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপির উদ্যোগে ‘আওয়ামী সরকারের সর্বগ্রাসী দুর্নীতির প্রতিবাদে ও সরকারের পদত্যাগসহ দশ দফা দাবিতে’ যুগপৎ আন্দোলনের অংশ হিসাবে এই সমাবেশ হয়। এতে বিএনপি মহাসচিব গত ১৪ বছরে বিদ্যুৎ, সেবাসহ বিভিন্ন খাতের দুর্নীতির একটি খণ্ডচিত্র তুলে ধরেন।

তিনি বলেন, ‘আজ বাংলাদেশ সর্বগ্রাসী দুর্নীতিতে নিমজ্জিত। এই সরকারের দুর্নীতির ফিরিস্তি দিতে গেলে একদিনে হবে না, এক মাস লাগবে। যেখানে যাবেন সেখানে দুর্নীতি। এখন তারা পুরো বাংলাদেশের মানচিত্র খেয়ে ফেলতে শুরু করেছে। তাদের দুর্নীতির পুরো চিত্র খুব শিগগিরই প্রকাশ করা হবে।’

বিএনপি মহাসচিবের দাবি, সেবা খাত, বিদ্যুৎ খাত, আদানি কোম্পানির সঙ্গে দেশের স্বার্থবিরোধী চুক্তি, টাকা পাচার, বেগমপাড়া ও সেকেন্ড হোম, সুইস ব্যাংক, ইডিএফের আড়ালে ৭০০ কোটি ডলারের দুর্নীতি, মেগা প্রকল্পে মেগা চুরি, পদ্মা সেতু, পাতাল রেল, মেট্রোরেল, রেলওয়ে দুর্নীতি, স্যাটেলাইট প্রকল্পসহ আরও অর্ধশতাধিক সেক্টরে অনিয়ম আর লুটপাট হয়েছে। যা সমাবেশে তুলে ধরেন তিনি।

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আওয়ামী লীগ প্রতিদিন শত শত কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে নিচ্ছে। ব্যাংকিং খাতকে লুট করে দেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থাকে টুকরো টুকরো করে দিয়েছে। রিজার্ভ থেকে ৮শ কোটি টাকা লুট হয়ে গেছে। যেখানে যাবেন সেখানেই দুর্নীতি। ইউনিয়ন পরিষদে যাবেন, আদালতে যাবেন সবখানেই দুর্নীতি। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও বাদ যায়নি। সেখানেও ঘুস দিতে হয়। একজন পিয়নের চাকরির জন্য লাখ লাখ টাকা ঘুস দিতে হয়। কারণ এ সরকার জনগণের সরকার নয়। তারা ভোট চুরি করে ক্ষমতায় এসেছে। দেশের আদালত প্রাঙ্গণেও এ সরকার ভোট চুরির রূপ দেখিয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ শুধু ভোট চুরি করে না, সব চুরি করে। গত এক যুগে রেন্টাল এবং আইপিপি খাতে সরকার কেবল ক্যাপাসিটি চার্জ বাবদ পরিশোধ করেছে ৯০ হাজার কোটি টাকার ঊর্ধ্বে। যার মধ্যে সরকারের অতি ঘনিষ্ঠ ১২টি কোম্পানিই নিয়েছে ৬০,০০০ কোটি টাকা। বিদ্যুৎ উৎপাদন হোক বা নাই হোক, সরকার বিদ্যুৎ ক্রয় করুক বা নাই করুক, বিনা টেন্ডারে কাজ দেওয়া প্রাইভেট কোম্পানিগুলোকে প্ল্যান্ট ভাড়া বাবদ দিতে হয়েছে পূর্বনির্ধারিত এই বিশাল অর্থ। অথচ চাহিদা না থাকায় দেশের অর্ধেকেরও বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র অলস পড়ে আছে। এই মুহূর্ত থেকে যদি আর কোনো নতুন চুক্তি নাও করা হয়, তবুও কুইক রেন্টাল চলবে ২০২৬ সাল পর্যন্ত এবং ক্যাপাসিটি চার্জ দিতে হবে ২০৫১ সাল পর্যন্ত।’

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এই দুর্নীতি বন্ধ করতে হলে এই সরকারকে সরাতে হবে। তাদের রেখে এ দেশ টিকবে না। একসঙ্গে আওয়াজ তুলতে হবে-আওয়ামী লীগের মূলনীতি-মুদ্রা পাচার, টাকা পাচার আর দুর্নীতি; অলিগলি ম্যায় শোর হ্যায়, কোন চোর হ্যায়। এ সময়ে নেতাকর্মীরা সমস্বরে স্লোগান দিতে থাকেন ‘আওয়ামী লীগে চোর হ্যায়’।

বাংলাদেশকে একটি ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করা হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এই রাষ্ট্রকে এখন সংস্কার করতে হবে। আন্দোলনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ সরকারকে সরে যেতে বাধ্য করতে হবে। এরপর ১০ দফা আন্দোলনকে নতুনভাবে সাজাতে হবে।’

হজের প্যাকেজ এত কেন-প্রশ্ন রেখে তিনি বলেন, ‘হজের ব্যাপারে দুষ্টামি করা ওদের পুরোনো অভ্যাস। সাধারণ মানুষ যারা হজে যেতে চান তাদের ৭ লাখ টাকা দিতে হবে। অথচ ভারতে আড়াই লাখ টাকা আর পাকিস্তানে ৪ লাখ টাকা। বাংলাদেশ বিমান চুরি করে একেবারে শেষ করে ফেলেছে। সেই চুরিকে লোপাট করার জন্য তাদের এখন বেশি করে টাকা নিতে হবে।’

দুপুরের আগে থেকে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে নেতাকর্মীরা খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে নয়াপল্টনের সামনে জড়ো হতে থাকেন। তারা সরকারবিরোধী বিভিন্ন স্লোগানে মুখরিত করে তোলেন নয়াপল্টন এলাকা। এ সময় বিএনপির বিভিন্ন অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা ভিন্ন ভিন্ন রঙিন ক্যাপ, গেঞ্জি পরে সমাবেশে অংশ নেন। একপর্যায়ে নেতাকর্মীদের উপস্থিতি নাইটিঙ্গেল মোড় থেকে ফকিরাপুল পর্যন্ত ছাড়িয়ে যায়।

ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমানের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব আমিনুল হক ও দক্ষিণের সদস্য সচিব রফিকুল আলম মজনুর সঞ্চালনায় সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন-স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, কেন্দ্রীয় নেতা আহমেদ আজম খান, আবদুস সালাম, জয়নুল আবদিন ফারুক, অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, ফজলুল হক মিলন, নাজিম উদ্দিন আলম, শহিদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, রকিবুল ইসলাম বকুল, নাসির উদ্দিন আহমেদ অসীম, কামরুজ্জামান রতন, এবিএম মোশাররফ হোসেন, আমিরুল ইসলাম খান আলিম, কাদের গনি চৌধুরী, রওনাকুল ইসলাম টিপু, আমিরুজ্জামান খান শিমুল, আনিসুর রহমান তালুকদার খোকন, মহিলা দলের আফরোজা আব্বাস, যুবদলের সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু, শফিকুল ইসলাম মিল্টন, স্বেচ্ছাসেবক দলের এসএম জিলানি, রাজীব আহসান, মহানগর বিএনপির ইশরাক হোসেন, কৃষক দলের হাসান জাফির তুহিন, শহিদুল ইসলাম বাবুল, ড্যাবের অধ্যাপক হারুন আল রশিদ, ছাত্রদলের কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ, সাইফ মাহমুদ জুয়েল প্রমুখ। এছাড়া বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টুও উপস্থিত ছিলেন।

নয়াপল্টনের সমাবেশে মির্জা ফখরুল

আ.লীগের মূলনীতি টাকা পাচার আর দুর্নীতি

 যুগান্তর প্রতিবেদন 
১৯ মার্চ ২০২৩, ১২:০০ এএম  |  প্রিন্ট সংস্করণ

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগের মূলনীতি হলো টাকা পাচার আর দুর্নীতি। গত ১৪ বছরে দেশে দুর্নীতির মহোৎসব চলছে। বালিশ, পর্দা, ছাত্রলীগ ও যুবলীগের ক্যাসিনোকাণ্ড, ব্যাংক ডাকাতি, শেয়ারবাজার লুট, অর্থ পাচার, মেগা প্রজেক্টে মেগা কেলেঙ্কারি-একটার পর একটা ঘটে চলছেই। বিদ্যুৎ খাতকে দুর্নীতির প্রধান ক্ষেত্র হিসাবে বেছে নিয়েছে। হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে। কেবল দুবাইয়ে বাংলাদেশিদের গোপনে কেনা প্রপার্টির অর্থমূল্য ১ বিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি। সব টাকা পাচার করেছে ক্ষমতাসীনরা।’

শনিবার বিকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে এক সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ বিএনপির উদ্যোগে ‘আওয়ামী সরকারের সর্বগ্রাসী দুর্নীতির প্রতিবাদে ও সরকারের পদত্যাগসহ দশ দফা দাবিতে’ যুগপৎ আন্দোলনের অংশ হিসাবে এই সমাবেশ হয়। এতে বিএনপি মহাসচিব গত ১৪ বছরে বিদ্যুৎ, সেবাসহ বিভিন্ন খাতের দুর্নীতির একটি খণ্ডচিত্র তুলে ধরেন।

তিনি বলেন, ‘আজ বাংলাদেশ সর্বগ্রাসী দুর্নীতিতে নিমজ্জিত। এই সরকারের দুর্নীতির ফিরিস্তি দিতে গেলে একদিনে হবে না, এক মাস লাগবে। যেখানে যাবেন সেখানে দুর্নীতি। এখন তারা পুরো বাংলাদেশের মানচিত্র খেয়ে ফেলতে শুরু করেছে। তাদের দুর্নীতির পুরো চিত্র খুব শিগগিরই প্রকাশ করা হবে।’

বিএনপি মহাসচিবের দাবি, সেবা খাত, বিদ্যুৎ খাত, আদানি কোম্পানির সঙ্গে দেশের স্বার্থবিরোধী চুক্তি, টাকা পাচার, বেগমপাড়া ও সেকেন্ড হোম, সুইস ব্যাংক, ইডিএফের আড়ালে ৭০০ কোটি ডলারের দুর্নীতি, মেগা প্রকল্পে মেগা চুরি, পদ্মা সেতু, পাতাল রেল, মেট্রোরেল, রেলওয়ে দুর্নীতি, স্যাটেলাইট প্রকল্পসহ আরও অর্ধশতাধিক সেক্টরে অনিয়ম আর লুটপাট হয়েছে। যা সমাবেশে তুলে ধরেন তিনি।

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আওয়ামী লীগ প্রতিদিন শত শত কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে নিচ্ছে। ব্যাংকিং খাতকে লুট করে দেশের অর্থনৈতিক ব্যবস্থাকে টুকরো টুকরো করে দিয়েছে। রিজার্ভ থেকে ৮শ কোটি টাকা লুট হয়ে গেছে। যেখানে যাবেন সেখানেই দুর্নীতি। ইউনিয়ন পরিষদে যাবেন, আদালতে যাবেন সবখানেই দুর্নীতি। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও বাদ যায়নি। সেখানেও ঘুস দিতে হয়। একজন পিয়নের চাকরির জন্য লাখ লাখ টাকা ঘুস দিতে হয়। কারণ এ সরকার জনগণের সরকার নয়। তারা ভোট চুরি করে ক্ষমতায় এসেছে। দেশের আদালত প্রাঙ্গণেও এ সরকার ভোট চুরির রূপ দেখিয়েছে।’

তিনি বলেন, ‘আওয়ামী লীগ শুধু ভোট চুরি করে না, সব চুরি করে। গত এক যুগে রেন্টাল এবং আইপিপি খাতে সরকার কেবল ক্যাপাসিটি চার্জ বাবদ পরিশোধ করেছে ৯০ হাজার কোটি টাকার ঊর্ধ্বে। যার মধ্যে সরকারের অতি ঘনিষ্ঠ ১২টি কোম্পানিই নিয়েছে ৬০,০০০ কোটি টাকা। বিদ্যুৎ উৎপাদন হোক বা নাই হোক, সরকার বিদ্যুৎ ক্রয় করুক বা নাই করুক, বিনা টেন্ডারে কাজ দেওয়া প্রাইভেট কোম্পানিগুলোকে প্ল্যান্ট ভাড়া বাবদ দিতে হয়েছে পূর্বনির্ধারিত এই বিশাল অর্থ। অথচ চাহিদা না থাকায় দেশের অর্ধেকেরও বেশি বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র অলস পড়ে আছে। এই মুহূর্ত থেকে যদি আর কোনো নতুন চুক্তি নাও করা হয়, তবুও কুইক রেন্টাল চলবে ২০২৬ সাল পর্যন্ত এবং ক্যাপাসিটি চার্জ দিতে হবে ২০৫১ সাল পর্যন্ত।’

মির্জা ফখরুল বলেন, ‘এই দুর্নীতি বন্ধ করতে হলে এই সরকারকে সরাতে হবে। তাদের রেখে এ দেশ টিকবে না। একসঙ্গে আওয়াজ তুলতে হবে-আওয়ামী লীগের মূলনীতি-মুদ্রা পাচার, টাকা পাচার আর দুর্নীতি; অলিগলি ম্যায় শোর হ্যায়, কোন চোর হ্যায়। এ সময়ে নেতাকর্মীরা সমস্বরে স্লোগান দিতে থাকেন ‘আওয়ামী লীগে চোর হ্যায়’।

বাংলাদেশকে একটি ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করা হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এই রাষ্ট্রকে এখন সংস্কার করতে হবে। আন্দোলনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ সরকারকে সরে যেতে বাধ্য করতে হবে। এরপর ১০ দফা আন্দোলনকে নতুনভাবে সাজাতে হবে।’

হজের প্যাকেজ এত কেন-প্রশ্ন রেখে তিনি বলেন, ‘হজের ব্যাপারে দুষ্টামি করা ওদের পুরোনো অভ্যাস। সাধারণ মানুষ যারা হজে যেতে চান তাদের ৭ লাখ টাকা দিতে হবে। অথচ ভারতে আড়াই লাখ টাকা আর পাকিস্তানে ৪ লাখ টাকা। বাংলাদেশ বিমান চুরি করে একেবারে শেষ করে ফেলেছে। সেই চুরিকে লোপাট করার জন্য তাদের এখন বেশি করে টাকা নিতে হবে।’

দুপুরের আগে থেকে রাজধানীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে নেতাকর্মীরা খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে নয়াপল্টনের সামনে জড়ো হতে থাকেন। তারা সরকারবিরোধী বিভিন্ন স্লোগানে মুখরিত করে তোলেন নয়াপল্টন এলাকা। এ সময় বিএনপির বিভিন্ন অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা ভিন্ন ভিন্ন রঙিন ক্যাপ, গেঞ্জি পরে সমাবেশে অংশ নেন। একপর্যায়ে নেতাকর্মীদের উপস্থিতি নাইটিঙ্গেল মোড় থেকে ফকিরাপুল পর্যন্ত ছাড়িয়ে যায়।

ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক আমান উল্লাহ আমানের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব আমিনুল হক ও দক্ষিণের সদস্য সচিব রফিকুল আলম মজনুর সঞ্চালনায় সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন-স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস, কেন্দ্রীয় নেতা আহমেদ আজম খান, আবদুস সালাম, জয়নুল আবদিন ফারুক, অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, ফজলুল হক মিলন, নাজিম উদ্দিন আলম, শহিদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, রকিবুল ইসলাম বকুল, নাসির উদ্দিন আহমেদ অসীম, কামরুজ্জামান রতন, এবিএম মোশাররফ হোসেন, আমিরুল ইসলাম খান আলিম, কাদের গনি চৌধুরী, রওনাকুল ইসলাম টিপু, আমিরুজ্জামান খান শিমুল, আনিসুর রহমান তালুকদার খোকন, মহিলা দলের আফরোজা আব্বাস, যুবদলের সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু, শফিকুল ইসলাম মিল্টন, স্বেচ্ছাসেবক দলের এসএম জিলানি, রাজীব আহসান, মহানগর বিএনপির ইশরাক হোসেন, কৃষক দলের হাসান জাফির তুহিন, শহিদুল ইসলাম বাবুল, ড্যাবের অধ্যাপক হারুন আল রশিদ, ছাত্রদলের কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণ, সাইফ মাহমুদ জুয়েল প্রমুখ। এছাড়া বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টুও উপস্থিত ছিলেন।

যুগান্তর ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন