Logo
Logo
×

প্রথম পাতা

বিজয় দিবস উদযাপিত

দেশকে এগিয়ে নেওয়ার শপথ

Icon

যুগান্তর প্রতিবেদন

প্রকাশ: ১৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ১২:০০ এএম

প্রিন্ট সংস্করণ

দেশকে এগিয়ে নেওয়ার শপথ

পাকিস্তানি জান্তাদের নির্মমতা থেকে মুক্ত হয়ে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় এবং ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বরের বিজয় বাংলার মানুষের জীবনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা।

বিজয়ের ৫৩ বছরে বাংলাদেশের মানুষ নতুন করে এগিয়ে যাওয়ার শপথ নিয়েছে। লাল-সবুজের নির্বিঘ্ন অগ্রযাত্রায় সব অপশক্তি সমূলে উৎপাটনের প্রত্যয় ব্যক্ত করা হয়েছে। নানা মহল থেকে সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্পমুক্ত জাতি গঠনে সবাই মিলে কাজ করার আহ্বান এসেছে। মহান বিজয় দিবস উদ্যাপনে শনিবার সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে লাখো মানুষের ঢল নামে। জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে সকাল থেকে নারী, পুরুষ, শিশু আর বৃদ্ধদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে ওঠে স্মৃতিসৌধ এলাকা। পুরো জাতি বিনম্রচিত্তে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের স্মরণ করে।

দিনের প্রথম প্রহরে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের বীর শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান। এ সময় তারা কিছুক্ষণ নীরবতা পালন করেন। তিন বাহিনীর সুসজ্জিত চৌকশ দল গার্ড অব অনার প্রদান করে। এ সময় বিউগলে করুণ সুর বেজে ওঠে। রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদনের পর আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে কেন্দ্রীয় নেতাদের সঙ্গে নিয়ে দলের সভাপতি শেখ হাসিনা শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এ সময় আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, ড. আবদুর রাজ্জাক, শাজাহান খান, জাহাঙ্গীর কবির নানক ও এএইচএন খাইরুজ্জমান লিটন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক আবদুস সবুর ও দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী স্মৃতিসৌধ এলাকা ত্যাগ করার পর জাতীয় স্মৃতিসৌধ সর্ব-সাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়। শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান স্পিকার, প্রধান বিচারপতি, সেনা-নৌ-বিমানবাহিনীর প্রধান, মন্ত্রিপরিষদের সদস্য ও কূটনীতিকসহ আমন্ত্রিত অতিথিরা। জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদেরের রাজনৈতিক উপদেষ্টা খলিলুর রহমান পার্টির পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা জানান। স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খানের নেতৃত্বে বিএনপি শ্রদ্ধা নিবেদন করে। এ সময় উপস্থিত ছিলেন-স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, বেগম সেলিমা রহমান, সহ-দপ্তর সম্পাদক তাইফুল ইসলাম টিপু, ঢাকা জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নিপুণ রায় প্রমুখ। 
বীর শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে আসা সাধারণ মানুষের ঢল নামে। সংসদ-সদস্য, সেক্টর কমান্ডার ফোরাম, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, ছাত্রলীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, যুব মহিলা লীগ, শ্রমিক লীগ, জাতীয় পার্টি, জাসদ, বিপিএটিসি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও এর বিভিন্ন হল, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতাকর্মীরা ফুলেল শ্রদ্ধা জানান।

পর্যায়ক্রমে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হলগুলো, বাংলাদেশি-বিহারি সমাজকল্যাণ সংসদ, বাঁধন (স্বেচ্ছায় রক্তদানের সংগঠন), বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক, মাশরুম উন্নয়ন ইনস্টিটিউট ও বাংলাদেশ মাশরুম ফাউন্ডেশন সাভার, গণবিশ্ববিদ্যালয়, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি), বাংলাদেশ হাউজ বিল্ডিং ফাইন্যান্স করপোরেশন, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি, বাংলাদেশ প্রাক্তন সৈনিক সংস্থা সাভার, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন, কর্মসংস্থান ব্যাংক, ইকবাল সিদ্দিকী কলেজ গাজীপুর, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ (স্বাচিপ), এডাব, ঢাকা সিটি কলেজ ছাত্র কাউন্সিল, বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন (বিএমএ), ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি, সাভার সিটিজেন ক্লাব লিমিটেড, কেন্দ্রীয় গো-প্রজনন ও দুগ্ধ খামার সাভার, ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদল, ঢাকা জেলা যুবদল, ঢাকা জেলা ছাত্রদল, বাংলাদেশ গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, শ্রমজীবী ও পেশাজীবী সংগঠন, সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতারা জাতীয় স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, আমাদের সমৃদ্ধি, অর্জন ও উন্নয়নের মধ্যে সাম্প্রদায়িকতা ও জঙ্গিবাদ বড় অন্তরায়। তারা শুধু সাম্প্রদায়িকতা কায়েম করতে চায় না, দেশের রাজনীতি ধ্বংস করাই এদের মূল লক্ষ্য। বিএনপির নেতৃত্বে বর্তমানে সাম্প্রদায়িকতা ডালপালা বিস্তার করছে এবং আমাদের উন্নয়ন অর্জনের পথে অন্তরায় সৃষ্টি করছে। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আব্দুল মঈন খান বলেন, আসন্ন সংসদ নির্বাচনের ফলাফল ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ আগেই কাগজে-কলমে লিখে ফেলেছে। আনুষ্ঠানিকভাবে ৭ জানুয়ারি তারা শুধু ঘোষণা দেবে। 

বঙ্গবন্ধুর প্রতি প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা : দেশের ৫৩তম বিজয় দিবসে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেছেন। শনিবার সকালে রাজধানীর ধানমন্ডিতে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের সামনে রক্ষিত জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে তিনি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। সেখানে তিনি কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। পরে দলের সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে নিয়ে তিনি বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে আরেকবার পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। 
মুক্তিযোদ্ধাদের উপহার দিলেন প্রধানমন্ত্রী : মহান বিজয় দিবসে দেশের মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রাজধানীর মোহাম্মদপুর গজনবী রোডে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা পুনর্বাসন কেন্দ্রে (মুক্তিযোদ্ধা টাওয়ার-১) যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ও শহিদ মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারের সদস্যদের জন্য ফলমূল এবং মিষ্টান্ন পাঠান। শনিবার সকালে প্রধানমন্ত্রীর সহকারী একান্ত সচিব-২ গাজী হাফিজুর রহমান লিকু এবং প্রধানমন্ত্রীর সহকারী প্রেস সচিব এবিএম সরওয়ার-ই-আলম সরকার প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে এগুলো পৌঁছে দেন।

স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত : ৫৩তম বিজয় দিবসে বিশেষ স্মারক ডাকটিকিট, উদ্বোধনী খাম ও ডাটা কার্ড অবমুক্ত করা হয়। শনিবার সকালে প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করা হয়। অনুষ্ঠানে একটি বিশেষ সিলমোহর ব্যবহার করা হয়। এ সময় ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মোহাম্মদ সালাউদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।
ডাকটিকিট, উদ্বোধনী খাম ও ডাটা কার্ড ঢাকা জিপিওর ফিলাটেলিক ব্যুরো থেকে বিক্রি করা হবে এবং পরবর্তীতে সারা দেশের অন্যসব জিপিও এবং প্রধান পোস্ট অফিসগুলোয়ও পাওয়া যাবে।

বীর মুক্তিযোদ্ধাদের র‌্যালি : বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিল স্মার্ট প্যানেল র‌্যালি ও সমাবেশ করেছে। পরে ধানমন্ডি-৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করে। সংগঠনের মহাসচিব আওয়ামী লীগ নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা সফিকুল বাহার মজুমদার টিপুর নেতৃত্বে এ র‌্যালি ও শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।

জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘর : শিশুদের জন্য মুক্তিযুদ্ধ ও দেশপ্রেমের চেতনাভিত্তিক চিত্রাংকন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। এটি উদ্বোধন করেন জাদুঘরের মহাপরিচালক (ডিজি) মোহাম্মাদ মুনীর চৌধুরী। ১২ বিজয়ী শিশু-কিশোরকে স্মারক উপহার ও সনদ প্রদান করা হয়। এ সময় ডিজি বলেন, দেশপ্রেমের চেতনা শৈশবেই মনে প্রোথিত করতে হবে। মা-বাবা আদর্শবান হলে শিশুরাও তা অনুসরণ করে। মনে রাখতে হবে, বৈষম্য থেকে স্বার্থের সংঘাত তৈরি হয় এবং সামাজিক বন্ধন ধ্বংস হয়। তখন একটা জাতি দুর্বল হয়ে যায়। 

শহিদদের প্রতি ইআরডিএফবির শ্রদ্ধা : এডুকেশন, রিসার্চ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ফোরাম, বাংলাদেশের (ইআরডিএফবি) উদ্যোগে জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে শহিদদের শ্রদ্ধা জানানো হয়েছে। সংগঠনের সভাপতি ও বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের (ইউজিসি) সদস্য প্রফেসর ড. মো. সাজ্জাদ হোসেনের নেতৃত্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী, গবেষক, সমাজকর্মী জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। 

বিএসএমএমইউতে স্বেচ্ছায় রক্তদান, বৃক্ষরোপণ : স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি, বৃক্ষরোপণ, রোগীদের উন্নতমানের খাবার পরিবেশন ও আলোচনা সভাসহ নানা আয়োজনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) বিজয় দিবস উদযাপিত হয়েছে। কর্মসূচির মধ্যে ছিল-সকালে ক্যাম্পাসে জাতীয় পতাকা উত্তোলন ও বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে পুষ্পস্তবক অর্পণ; সকাল ১০টায় ট্রান্সফিউশন মেডিসিন বিভাগের উদ্যোগে বিনামূল্যে রক্তের গ্রুপ নির্ণয়সহ স্বেচ্ছায় রক্তদান ও ক্যাম্পাসে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন। এরপর সাভার জাতীয় স্মৃতিসৌধ এবং ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, শিক্ষক, শিক্ষার্থী, চিকিৎসক, কর্মকর্তা, নার্স ও কর্মচারীসহ স্বাস্থ্য পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরে কর্মরতরা অংশগ্রহণ করেন। 

আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তানের শ্রদ্ধা : মহান বিজয় দিবসে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানিয়েছে আমরা মুক্তিযোদ্ধার সন্তান। এ সময় সংগঠনের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম নয়ন, প্রেসিডিয়াম মেম্বার নুরুজ্জামান ভুট্টো, অ্যাডভোকেট সাইফুল বাহার মজুমদার, সহসভাপতি আমিনুল ইসলাম রিপন, সাংবাদিক সাখাওয়াত হোসেনসহ ঢাকা মহানগর দক্ষিণ, উত্তর, ঢাকা জেলা ও আইনজীবী কেন্দ্রীয় কমিটির নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

বেরাইদ (ডিএনসিসি ওয়ার্ড ৪২) : বিজয় দিবসে বক্তৃতা, আবৃত্তি, আলোচনা সভা ও মুক্তিযুদ্ধে আত্মদানকারী শহিদদের স্মরণে বেরাইদের বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান দোয়া মাহফিলের আয়োজন করে। সংগঠনগুলো হলো-বেরাইদ গণপাঠাগার, একেএম রহমত উল্লাহ কলেজ, বেরাইদ মুসলিম হাইস্কুল, রওশন আরা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, বেরাইদ মুহাম্মদিয়া দাখিল মাদ্রাসা, আলহাজ রাহীমুল্লাহ মোল্লা দাখিল মাদ্রাসা ও এতিমখানা এবং বেরাইদ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। 

ডেমরায় আলোচনা সভা : ডেমরা (ঢাকা) প্রতিনিধি জানান, ডেমরায় ক্রীড়া-সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা, পুরস্কার বিতরণী ও মাদকবিরোধী আলোচনা সভা হয়েছে। স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘ঘাসফুল’-এর উদ্যাগে শনিবার রাতে (১৬ ডিসেম্বর) বামৈল পশ্চিম পাড়া মাঠে এসব অনুষ্ঠান হয়।
 

Logo

সম্পাদক : আবদুল হাই শিকদার

প্রকাশক : সালমা ইসলাম