Logo
Logo
×

আইটি বিশ্ব

হাই-টেক ইনোভেশন যুগান্তকারী পরিবর্তন আনতে পারে টেক্সটাইল ও ফ্যাশনে

Icon

সাইফ আহমাদ

প্রকাশ: ২৫ জুলাই ২০২০, ০৬:০০ পিএম

প্রিন্ট সংস্করণ

হাই-টেক ইনোভেশন যুগান্তকারী পরিবর্তন আনতে পারে টেক্সটাইল ও ফ্যাশনে

ভবিষ্যতের প্রযুক্তিগত বিপ্লব নিয়ে গুড টু গ্রেট একাডেমির আয়োজনে ‘দ্য নেক্সট বিগ থিং: হাই-টেক ইনোভেশন ইন ফ্যাশন অ্যান্ড টেক্সটাইল’ শীর্ষক ওয়েবিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।

২৩ জুলাই এ প্রোগ্রামটি বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ভেরিফাইড অফিসিয়াল ফেসবুক পেজ এবং গুড টু গ্রেট একাডেমির ফেসবুক পেজে সরাসরি প্রচারিত হয়।

ওয়েবিনারে বাংলাদেশের প্রধান রফতানি খাত তৈরি পোশাক শিল্পের অটোমেশনের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোকপাত করা হয়। এ সেক্টরে উচ্চ প্রযুক্তির ব্যবহার বাংলাদেশকে প্রতিযোগিতামূলক বাজারে টিকে থাকতে আরও একধাপ এগিয়ে নেবে বলে আলোচকরা মনে করেন। বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষ সারা দেশে যে ২৮টি হাই-পার্ক স্থাপন করছে সেখানে এ ইনোভেটিভ প্রযুক্তি পণ্য উৎপাদন ও বাজারজাত করা যেতে পারে বলে ওয়েবিনারে আলোচকরা মতামত প্রদান করেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ হাই-টেক পার্ক কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (সচিব) হোসনে আরা বেগম এনডিসি বলেন, বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাতে হাই-টেক ইনোভেশন এ শিল্পে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনতে পারে। দেশে যে কোনো সময়ের তুলনায় সবচেয়ে ভালো বিনিয়োগ পরিবেশ বিরাজ করছে। আর বিনিয়োগের জন্য সবচেয়ে নিরাপদ হচ্ছে আইটি সেক্টর। বিনিয়োগকারীদের জন্য বর্তমানে সরকার ১৪টি প্রণোদনা সুবিধা দিচ্ছে।

ওয়েবিনারে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন লন্ডনের প্লেক্সেলের বারক্লেস ঈগল ল্যাবের ল্যাব ইঞ্জিনিয়ার মি. জো ক্র্যাকমা। তিনি একজন থ্রি-ডি প্রিন্টিং বা অ্যাডিটিভ উৎপাদন বিশেষজ্ঞ। তিনি পোশাক-আনুষঙ্গিক উৎপাদনের জন্য অনেক ফ্যাশন ব্র্যান্ডের থ্রি-ডি প্রিন্টিং প্রযুক্তি প্রয়োগের বিষয়ে পরামর্শক হিসেবে কাজ করেছেন। তিনি বৈশ্বিক প্রযুক্তি শিল্পে পরবর্তী বড় উদ্ভাবন এবং এটি কীভাবে ফ্যাশন ও টেক্সটাইল শিল্পের সঙ্গে সামঞ্জস্য করা হবে তা নিয়ে ওয়েবিনারে আলোচনা করেন।

লন্ডনের ইন্টেল এক্সসাইসের গবেষণার প্রধান মি. ফারাবি বলেন, বাংলাদেশ গার্মেন্টস সেক্টর ইতোমধ্যেই গ্রিন টেকনোলজি কমপ্লায়েন্স মেনে চলছে। পরিবর্তিত বিশ্বে প্রতিযোগিতার সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশকে অবশ্যই প্রযুক্তি বিপ্লবে মনোনিবেশ করতে হবে, যা গার্মেন্টস সেক্টরের উৎপাদন ব্যয় এবং সময়ের কার্যকরী ব্যবহার নিশ্চিত করবে। উপস্থিত বক্তাদের সঙ্গে অনুষ্ঠানে সঞ্চালক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গুড টু গ্রেটের প্রতিষ্ঠাতা মাশরুর রহমান এবং ফ্যাশন ডিজাইনার মার্টিনা ব্রান্টলোভা।

টেক্সটাইল ফ্যাশনে

Logo

সম্পাদক : আবদুল হাই শিকদার

প্রকাশক : সালমা ইসলাম