দেওয়ানগঞ্জে পরীক্ষায় অংশ না নিয়েও প্রাথমিকে বৃত্তি লাভ
দেওয়ানগঞ্জ (জামালপুর) প্রতিনিধি
০১ মার্চ ২০২৩, ০০:০০:০০ | প্রিন্ট সংস্করণ
পঞ্চম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার ফল মঙ্গলবার প্রকাশিত হয়েছে। দেওয়ানগঞ্জ সরকারি মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মারিয়াম আক্তার পরীক্ষা না দিয়েও সাধারণ গ্রেডে বৃত্তি লাভ করেছে। বৃত্তি পরীক্ষার কেন্দ্র ছিল দেওয়ানগঞ্জ সরকারি আব্দুল খালেক মেমোরিয়াল কলেজ। মারিয়াম অসুস্থ হয়ে পড়ায় পরীক্ষার প্রবেশপত্র নেয়নি, সেটি স্কুলেই রয়ে গেছে। সরকারি মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক গুলশানারা ফেরদৌসী যুগান্তরকে জানান. পরীক্ষার দু’দিন আগে মেয়ের অসুস্থতার কথা জানিয়ে আরোগ্য কামনা করে দোয়া চান মা হাসিনা খাতুন। তার বৃত্তির ফলাফল প্রকাশ হওয়ায় আমরা হতবাক। কী কারণে শিক্ষার্থী বৃত্তি পরীক্ষায় অংশ নেয়নি, এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিদ্যালয়ের শ্রেণিশিক্ষক আবু হানিফ যুগান্তরকে বলেন. মেয়েটি সম্পর্কে আমার আত্মীয়। বৃত্তি পরীক্ষা চলাকালীন ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিল। সে এখনো অসুস্থ।
এ বিষয়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ফাতেমা সুলতানা জানান. বিষয়টি ‘প্রিন্টিং মিসটেক’ হতে পারে। জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা এসএম মিজানুর রহমান জানান. বিষয়টি অস্বাভাবিক, খতিয়ে দেখা হবে।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
দেওয়ানগঞ্জে পরীক্ষায় অংশ না নিয়েও প্রাথমিকে বৃত্তি লাভ
পঞ্চম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার ফল মঙ্গলবার প্রকাশিত হয়েছে। দেওয়ানগঞ্জ সরকারি মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মারিয়াম আক্তার পরীক্ষা না দিয়েও সাধারণ গ্রেডে বৃত্তি লাভ করেছে। বৃত্তি পরীক্ষার কেন্দ্র ছিল দেওয়ানগঞ্জ সরকারি আব্দুল খালেক মেমোরিয়াল কলেজ। মারিয়াম অসুস্থ হয়ে পড়ায় পরীক্ষার প্রবেশপত্র নেয়নি, সেটি স্কুলেই রয়ে গেছে। সরকারি মডেল প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক গুলশানারা ফেরদৌসী যুগান্তরকে জানান. পরীক্ষার দু’দিন আগে মেয়ের অসুস্থতার কথা জানিয়ে আরোগ্য কামনা করে দোয়া চান মা হাসিনা খাতুন। তার বৃত্তির ফলাফল প্রকাশ হওয়ায় আমরা হতবাক। কী কারণে শিক্ষার্থী বৃত্তি পরীক্ষায় অংশ নেয়নি, এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিদ্যালয়ের শ্রেণিশিক্ষক আবু হানিফ যুগান্তরকে বলেন. মেয়েটি সম্পর্কে আমার আত্মীয়। বৃত্তি পরীক্ষা চলাকালীন ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিল। সে এখনো অসুস্থ।
এ বিষয়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ফাতেমা সুলতানা জানান. বিষয়টি ‘প্রিন্টিং মিসটেক’ হতে পারে। জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা এসএম মিজানুর রহমান জানান. বিষয়টি অস্বাভাবিক, খতিয়ে দেখা হবে।