রমজানে ভোগ্যপণ্যের দাম নাগালের মধ্যে থাকবে
আমদানিকারকদের আশাবাদ
১৯ মার্চ ২০২৩, ০০:০০:০০ | প্রিন্ট সংস্করণ
পবিত্র রমজান মাসে তেল, গম, ছোলা, চিনি, পেঁয়াজ, ডাল ইত্যাদি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের চাহিদা বেড়ে যায়। স্বাভাবিকভাবে এসব ভোগ্যপণ্যের দাম ওঠানামা করে। আসন্ন রমজান ঘিরে পণ্যের দাম সহনীয় রাখতে সরকার নানামুখী উদ্যোগ নিয়েছে। পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে পরিবহণ জাহাজ ও ডলারের সংকট এবং এলসি খোলার জটিলতাও ইতোমধ্যে নিরসন হয়েছে। তাই ভোগ্যপণ্যের দাম ভোক্তাদের নাগালের মধ্যে থাকবে বলে আশাবাদ আমদানিকারকদের।
দেশে বছরে ভোজ্যতেলের চাহিদা প্রায় ২২ লাখ মেট্রিক টন। এর মধ্যে রমজানে চাহিদা প্রায় ৩ লাখ মেট্রিক টন। এ চাহিদার প্রায় ৬৫ শতাংশ পাম অয়েল, বাকি ৩৫ শতাংশ সয়াবিন তেল। রমজানে ভোজ্যতেলের জোগান স্বাভাবিক রাখতে আমদানিকরা পাম অয়েল ও সয়াবিন তেল আমদানি শুরু করেছেন। দেশের অন্যতম শীর্ষ আমদানিকারক এস আলম গ্রুপ রমজান উপলক্ষ্যে ফেব্রুয়ারি, মার্চ ও এপ্রিল এই তিন মাসে ১ লাখ ২০ হাজার মেট্রিক টন অপরিশোধিত পাম ওয়েল আমদানি করছে। এছাড়া প্রতিষ্ঠানটি ফেব্রুয়ারি ও মার্চে আমদানি করছে অতিরিক্ত ১৫ হাজার ৮৬ মেট্রিক টন অপরিশোধিত সয়াবিন তেল, যা দেশের চাহিদার প্রায় ৫০ শতাংশ।
এ ছাড়া দেশের বাজারে বছরে প্রায় ৬৩ লাখ মেট্রিক টন (দেশীয় উৎপাদন ব্যতীত) গমের চাহিদা রয়েছে। এস আলম গ্রুপ রমজান উপলক্ষ্যে ৩ লাখ ৬২ হাজার মেট্রিক টন গম আমদানি করছে, যা মোট চাহিদার প্রায় ৬৮ শতাংশ। ২০ মার্চের মধ্যে দুটি জাহাজে ১ লাখ ১৫ হাজার মেট্রিক টন গম দেশে প্রবেশ করবে।
রমজানে নিত্যপ্রয়োজনীয় এসব পণ্যের আমদানি প্রসঙ্গে এস আলম গ্রুপের মোহাম্মদ আকতার হাসান ও মোহাম্মদ রফিক বলেন, পবিত্র রমজানে প্রয়োজনীয় পণ্যের অধিকাংশই আমাদের আমদানি করতে হয়। আশা করি, দেশের মানুষ রমজানে বাড়তি কোনো ভোগান্তিতে পড়বেন না। সহনীয় দামেই তেল, গম, ছোলা, চিনি কিনতে পারবেন। এস আলম গ্রুপ সর্বদাই দেশের মানুষের ভোগান্তি নিরসনে পাশে থাকবে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
আমদানিকারকদের আশাবাদ
রমজানে ভোগ্যপণ্যের দাম নাগালের মধ্যে থাকবে
পবিত্র রমজান মাসে তেল, গম, ছোলা, চিনি, পেঁয়াজ, ডাল ইত্যাদি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের চাহিদা বেড়ে যায়। স্বাভাবিকভাবে এসব ভোগ্যপণ্যের দাম ওঠানামা করে। আসন্ন রমজান ঘিরে পণ্যের দাম সহনীয় রাখতে সরকার নানামুখী উদ্যোগ নিয়েছে। পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে পরিবহণ জাহাজ ও ডলারের সংকট এবং এলসি খোলার জটিলতাও ইতোমধ্যে নিরসন হয়েছে। তাই ভোগ্যপণ্যের দাম ভোক্তাদের নাগালের মধ্যে থাকবে বলে আশাবাদ আমদানিকারকদের।
দেশে বছরে ভোজ্যতেলের চাহিদা প্রায় ২২ লাখ মেট্রিক টন। এর মধ্যে রমজানে চাহিদা প্রায় ৩ লাখ মেট্রিক টন। এ চাহিদার প্রায় ৬৫ শতাংশ পাম অয়েল, বাকি ৩৫ শতাংশ সয়াবিন তেল। রমজানে ভোজ্যতেলের জোগান স্বাভাবিক রাখতে আমদানিকরা পাম অয়েল ও সয়াবিন তেল আমদানি শুরু করেছেন। দেশের অন্যতম শীর্ষ আমদানিকারক এস আলম গ্রুপ রমজান উপলক্ষ্যে ফেব্রুয়ারি, মার্চ ও এপ্রিল এই তিন মাসে ১ লাখ ২০ হাজার মেট্রিক টন অপরিশোধিত পাম ওয়েল আমদানি করছে। এছাড়া প্রতিষ্ঠানটি ফেব্রুয়ারি ও মার্চে আমদানি করছে অতিরিক্ত ১৫ হাজার ৮৬ মেট্রিক টন অপরিশোধিত সয়াবিন তেল, যা দেশের চাহিদার প্রায় ৫০ শতাংশ।
এ ছাড়া দেশের বাজারে বছরে প্রায় ৬৩ লাখ মেট্রিক টন (দেশীয় উৎপাদন ব্যতীত) গমের চাহিদা রয়েছে। এস আলম গ্রুপ রমজান উপলক্ষ্যে ৩ লাখ ৬২ হাজার মেট্রিক টন গম আমদানি করছে, যা মোট চাহিদার প্রায় ৬৮ শতাংশ। ২০ মার্চের মধ্যে দুটি জাহাজে ১ লাখ ১৫ হাজার মেট্রিক টন গম দেশে প্রবেশ করবে।
রমজানে নিত্যপ্রয়োজনীয় এসব পণ্যের আমদানি প্রসঙ্গে এস আলম গ্রুপের মোহাম্মদ আকতার হাসান ও মোহাম্মদ রফিক বলেন, পবিত্র রমজানে প্রয়োজনীয় পণ্যের অধিকাংশই আমাদের আমদানি করতে হয়। আশা করি, দেশের মানুষ রমজানে বাড়তি কোনো ভোগান্তিতে পড়বেন না। সহনীয় দামেই তেল, গম, ছোলা, চিনি কিনতে পারবেন। এস আলম গ্রুপ সর্বদাই দেশের মানুষের ভোগান্তি নিরসনে পাশে থাকবে। সংবাদ বিজ্ঞপ্তি।