বর্তমান সরকারের অধীনে ক্লাব নির্বাচনও সম্ভব নয়
jugantor
বর্তমান সরকারের অধীনে ক্লাব নির্বাচনও সম্ভব নয়
রাজধানীর ৭ স্থানে গণতন্ত্র মঞ্চসহ সমমনাদের সমাবেশ

  যুগান্তর প্রতিবেদন  

১৯ মার্চ ২০২৩, ০০:০০:০০  |  প্রিন্ট সংস্করণ

সরকারের পদত্যাগ, তত্ত্বাবধায়ক সরকারসহ বিভিন্ন দাবিতে শনিবার রাজধানীর সাত স্থানে সমাবেশ করেছে যুগপৎ আন্দোলনে থাকা গণতন্ত্র মঞ্চসহ সমমনা দল ও জোট। এ সময় নেতারা বলেন, সুপ্রিমকোর্টের বারের নির্বাচনের মাধ্যমে আরও স্পষ্ট হয়েছে বর্তমান সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন দূরের কথা, পাড়ার ক্লাবেরও সুষ্ঠু নির্বাচন করা সম্ভব নয়। বর্তমান ফ্যাসিবাদের পতনে প্রয়োজনে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে গণভবন ঘেরাও দেওয়া হবে। শিগগিরই চূড়ান্ত আন্দোলন হবে। জনগণ এই আন্দোলনে বিজয়ী হবেই। একই দিন ঢাকাসহ ১২ মহানগরে সমাবেশ করে যুগপৎ আন্দোলনের নেতৃত্বে থাকা বিএনপিও।

রাজধানীতে পৃথকভাবে সমাবেশ করে সাত দলের গণতন্ত্র মঞ্চ, এলডিপি, ১২ দলীয় জোট, ১২ দলের জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, গণফোরাম ও বাংলাদেশ পিপলস পার্টি, গণতান্ত্রিক বাম ঐক্য এবং ১৫ সংগঠনের সমমনা পেশাজীবী গণতান্ত্রিক জোট।

বেলা সাড়ে ১১টায় রাজধানীর পল্টন মোড়ে সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল করে গণতন্ত্র মঞ্চ। সমাবেশে নাগরিক ঐক্যের মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, সুপ্রিমকোর্টের বার নির্বাচনে পুলিশ দিয়ে সরকার যা করেছে, তা দেশের ইতিহাসের কলঙ্কজনক অধ্যায়। দ্রব্যমূল্য সহনীয় করার কোনো ইচ্ছাই এই সরকারের নেই। সরকার নিজেই একটা সিন্ডিকেট। এর বিরুদ্ধে লড়াই করাটাই একমাত্র পথ। নুরুল হক নূর বলেন, ৫-৭টি বড় বড় শিল্পগোষ্ঠী বাজার নিয়ন্ত্রণ করছে। ভোজ্যতেল থেকে পোলট্রি মুরগি-সবকিছুই সিন্ডিকেটের হাতে। সিন্ডিকেট ইচ্ছামতো দাম বাড়ায়। কারণ, সরকার এই সিন্ডিকেট থেকে চাঁদা নেয়।

সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের আবুল হাসান রুবেল, ভাসানী অনুসারী পরিষদের সচিব হাবিবুর রহমান রিজু ও রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সৈয়দ হাসিব উদ্দিন হোসেন।

বিকালে রাজধানীর পূর্ব পান্থপথের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে প্রতিবাদ সমাবেশ করে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি)। দলটির প্রেসিডেন্ট কর্নেল (অব.) ড. অলি আহমদ সরকারকে উদ্দেশ করে বলেন, সময় থাকতে সচেতন হোন। তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করে জনগণকে রেহাই দিন। গণতন্ত্র ফিরিয়ে দিন। মহাসচিব ড. রেদোয়ান আহমদ বলেন, পৃথিবীর কোনো স্বৈরশাসক টিকে থাকতে পারেনি। আওয়ামী লীগও পারবে না।

এছাড়া বক্তব্য দেন এলডিপির ড. নেয়ামূল বশির, ড. আওরঙ্গজেব বেলাল, অ্যাডভোকেট এসএম মোরশেদ, মাহে আলম চৌধুরী, অধ্যক্ষ মাহবুবুর রহমান প্রমুখ।

দুপুরে বিজয়নগর পানির ট্যাংকের পেছনে সমাবেশ করে ১২ দলীয় জোট। বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বলেন, রাষ্ট্রের প্রয়োজনে যা দরকার, তা মেনে নিতে হবে। কিন্তু এই সরকার তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা নিয়ে আদালতের রায় অমান্য করেছে। রায়ে বলা হয়েছিল আরও দুটি জাতীয় নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে হবে।

আব্দুল্লাহ আল হাসান সাকিবের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য দেন জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) আহসান হাবিব লিংকন, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এনডিপি) কারি আবু তাহের, ইসলামী ঐক্যজোটের অধ্যাপক আবদুল করিম, জাগপার অধ্যাপক ইকবাল হোসেন, বাংলাদেশ ন্যাপ ভাসানীর অ্যাডভোকেট আজহারুল ইসলাম, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের মুফতি মহিউদ্দিন ইকরাম, বাংলাদেশ জাতীয় দলের সাবেক ক্রিকেটার মো. রফিকুল ইসলাম, বাংলাদেশ এলডিপির তমিজউদ্দিন টিটু, বাংলাদেশ মুসলিম লীগের (বিএমএল) মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম প্রমুখ।

দুপুরে রাজধানীর বিজয়নগরের আল রাজি কমপ্লেক্সের সামনে সমাবেশ করে জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট। জোটের সমন্বয়ক ও এনপিপির চেয়ারম্যান ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ বলেন, সময় থাকতে জনদাবি মেনে নিয়ে পদত্যাগ ও সংসদ বিলুপ্ত করে নির্দলীয় সরকারের অধীনে ক্ষমতা হস্তান্তর করুন। অন্যথায় জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আন্দোলনের মাধ্যমে এই সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করা হবে।

সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন জাগপার এসএম শাহাদাত ও খন্দকার লুৎফর রহমান, গণদলের এটিএম গোলাম মাওলা চৌধুরী, বাংলাদেশ ন্যাপের এমএন শাওন সাদেকী, বাংলাদেশ মাইনরিটি জনতা পার্টির সুকৃতি কুমার মণ্ডল, সাম্যবাদী দলের ডা. নুরুল ইসলাম, এনপিপির মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তফা প্রমুখ।

সকালে আরামবাগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় চত্বরে গণসমাবেশ করে গণফোরাম (মন্টু) ও বাংলাদেশ পিপলস পার্টি। এতে বক্তব্য দেন গণফোরামের মোস্তফা মোহসীন মন্টু, অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, অ্যাডভোকেট একেএম জগলুল হায়দার আফ্রিক, অ্যাডভোকেট মহিউদ্দিন আবদুল কাদের, আব্দুল হাসিব চৌধুরী প্রমুখ।

জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে দুপুরে প্রতিবাদ সমাবেশ করে সমমনা পেশাজীবী গণতান্ত্রিক জোট। বাংলাদেশ ইয়ুথ ফোরামের সভাপতি মুহাম্মদ সাইদুর রহমান বলেন, এই অবৈধ সংসদ ভেঙে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনে দেশব্যাপী দুর্বার গণ-আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন অ্যাডভোকেট মাইনুদ্দিন মজুমদার, জাতীয়তাবাদী নাগরিক দলের শাহজাদা সৈয়দ মোহাম্মদ ওমর ফারুক, সংবিধান সংরক্ষণ পরিষদের অ্যাডভোকেট আতিকুর রহমান, জাতীয়তাবাদী আইন শিক্ষক পরিষদের অ্যাডভোকেট আবু হানিফ, জাতীয়তাবাদী মুক্তিযুদ্ধ-৭১-এর আনসার রহমান সিকদার প্রমুখ। এছাড়াও সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে সমাবেশ করে গণতান্ত্রিক বাম ঐক্য।

বর্তমান সরকারের অধীনে ক্লাব নির্বাচনও সম্ভব নয়

রাজধানীর ৭ স্থানে গণতন্ত্র মঞ্চসহ সমমনাদের সমাবেশ
 যুগান্তর প্রতিবেদন 
১৯ মার্চ ২০২৩, ১২:০০ এএম  |  প্রিন্ট সংস্করণ

সরকারের পদত্যাগ, তত্ত্বাবধায়ক সরকারসহ বিভিন্ন দাবিতে শনিবার রাজধানীর সাত স্থানে সমাবেশ করেছে যুগপৎ আন্দোলনে থাকা গণতন্ত্র মঞ্চসহ সমমনা দল ও জোট। এ সময় নেতারা বলেন, সুপ্রিমকোর্টের বারের নির্বাচনের মাধ্যমে আরও স্পষ্ট হয়েছে বর্তমান সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন দূরের কথা, পাড়ার ক্লাবেরও সুষ্ঠু নির্বাচন করা সম্ভব নয়। বর্তমান ফ্যাসিবাদের পতনে প্রয়োজনে জনগণকে সঙ্গে নিয়ে গণভবন ঘেরাও দেওয়া হবে। শিগগিরই চূড়ান্ত আন্দোলন হবে। জনগণ এই আন্দোলনে বিজয়ী হবেই। একই দিন ঢাকাসহ ১২ মহানগরে সমাবেশ করে যুগপৎ আন্দোলনের নেতৃত্বে থাকা বিএনপিও।

রাজধানীতে পৃথকভাবে সমাবেশ করে সাত দলের গণতন্ত্র মঞ্চ, এলডিপি, ১২ দলীয় জোট, ১২ দলের জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট, গণফোরাম ও বাংলাদেশ পিপলস পার্টি, গণতান্ত্রিক বাম ঐক্য এবং ১৫ সংগঠনের সমমনা পেশাজীবী গণতান্ত্রিক জোট।

বেলা সাড়ে ১১টায় রাজধানীর পল্টন মোড়ে সমাবেশ ও বিক্ষোভ মিছিল করে গণতন্ত্র মঞ্চ। সমাবেশে নাগরিক ঐক্যের মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, সুপ্রিমকোর্টের বার নির্বাচনে পুলিশ দিয়ে সরকার যা করেছে, তা দেশের ইতিহাসের কলঙ্কজনক অধ্যায়। দ্রব্যমূল্য সহনীয় করার কোনো ইচ্ছাই এই সরকারের নেই। সরকার নিজেই একটা সিন্ডিকেট। এর বিরুদ্ধে লড়াই করাটাই একমাত্র পথ। নুরুল হক নূর বলেন, ৫-৭টি বড় বড় শিল্পগোষ্ঠী বাজার নিয়ন্ত্রণ করছে। ভোজ্যতেল থেকে পোলট্রি মুরগি-সবকিছুই সিন্ডিকেটের হাতে। সিন্ডিকেট ইচ্ছামতো দাম বাড়ায়। কারণ, সরকার এই সিন্ডিকেট থেকে চাঁদা নেয়।

সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের আবুল হাসান রুবেল, ভাসানী অনুসারী পরিষদের সচিব হাবিবুর রহমান রিজু ও রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের সৈয়দ হাসিব উদ্দিন হোসেন।

বিকালে রাজধানীর পূর্ব পান্থপথের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে প্রতিবাদ সমাবেশ করে লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (এলডিপি)। দলটির প্রেসিডেন্ট কর্নেল (অব.) ড. অলি আহমদ সরকারকে উদ্দেশ করে বলেন, সময় থাকতে সচেতন হোন। তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করে জনগণকে রেহাই দিন। গণতন্ত্র ফিরিয়ে দিন। মহাসচিব ড. রেদোয়ান আহমদ বলেন, পৃথিবীর কোনো স্বৈরশাসক টিকে থাকতে পারেনি। আওয়ামী লীগও পারবে না।

এছাড়া বক্তব্য দেন এলডিপির ড. নেয়ামূল বশির, ড. আওরঙ্গজেব বেলাল, অ্যাডভোকেট এসএম মোরশেদ, মাহে আলম চৌধুরী, অধ্যক্ষ মাহবুবুর রহমান প্রমুখ।

দুপুরে বিজয়নগর পানির ট্যাংকের পেছনে সমাবেশ করে ১২ দলীয় জোট। বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বলেন, রাষ্ট্রের প্রয়োজনে যা দরকার, তা মেনে নিতে হবে। কিন্তু এই সরকার তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা নিয়ে আদালতের রায় অমান্য করেছে। রায়ে বলা হয়েছিল আরও দুটি জাতীয় নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে হবে।

আব্দুল্লাহ আল হাসান সাকিবের সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য দেন জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) আহসান হাবিব লিংকন, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এনডিপি) কারি আবু তাহের, ইসলামী ঐক্যজোটের অধ্যাপক আবদুল করিম, জাগপার অধ্যাপক ইকবাল হোসেন, বাংলাদেশ ন্যাপ ভাসানীর অ্যাডভোকেট আজহারুল ইসলাম, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের মুফতি মহিউদ্দিন ইকরাম, বাংলাদেশ জাতীয় দলের সাবেক ক্রিকেটার মো. রফিকুল ইসলাম, বাংলাদেশ এলডিপির তমিজউদ্দিন টিটু, বাংলাদেশ মুসলিম লীগের (বিএমএল) মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম প্রমুখ।

দুপুরে রাজধানীর বিজয়নগরের আল রাজি কমপ্লেক্সের সামনে সমাবেশ করে জাতীয়তাবাদী সমমনা জোট। জোটের সমন্বয়ক ও এনপিপির চেয়ারম্যান ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ বলেন, সময় থাকতে জনদাবি মেনে নিয়ে পদত্যাগ ও সংসদ বিলুপ্ত করে নির্দলীয় সরকারের অধীনে ক্ষমতা হস্তান্তর করুন। অন্যথায় জনগণকে সঙ্গে নিয়ে আন্দোলনের মাধ্যমে এই সরকারকে পদত্যাগে বাধ্য করা হবে।

সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন জাগপার এসএম শাহাদাত ও খন্দকার লুৎফর রহমান, গণদলের এটিএম গোলাম মাওলা চৌধুরী, বাংলাদেশ ন্যাপের এমএন শাওন সাদেকী, বাংলাদেশ মাইনরিটি জনতা পার্টির সুকৃতি কুমার মণ্ডল, সাম্যবাদী দলের ডা. নুরুল ইসলাম, এনপিপির মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তফা প্রমুখ।

সকালে আরামবাগের কেন্দ্রীয় কার্যালয় চত্বরে গণসমাবেশ করে গণফোরাম (মন্টু) ও বাংলাদেশ পিপলস পার্টি। এতে বক্তব্য দেন গণফোরামের মোস্তফা মোহসীন মন্টু, অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, অ্যাডভোকেট একেএম জগলুল হায়দার আফ্রিক, অ্যাডভোকেট মহিউদ্দিন আবদুল কাদের, আব্দুল হাসিব চৌধুরী প্রমুখ।

জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে দুপুরে প্রতিবাদ সমাবেশ করে সমমনা পেশাজীবী গণতান্ত্রিক জোট। বাংলাদেশ ইয়ুথ ফোরামের সভাপতি মুহাম্মদ সাইদুর রহমান বলেন, এই অবৈধ সংসদ ভেঙে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজনে দেশব্যাপী দুর্বার গণ-আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন অ্যাডভোকেট মাইনুদ্দিন মজুমদার, জাতীয়তাবাদী নাগরিক দলের শাহজাদা সৈয়দ মোহাম্মদ ওমর ফারুক, সংবিধান সংরক্ষণ পরিষদের অ্যাডভোকেট আতিকুর রহমান, জাতীয়তাবাদী আইন শিক্ষক পরিষদের অ্যাডভোকেট আবু হানিফ, জাতীয়তাবাদী মুক্তিযুদ্ধ-৭১-এর আনসার রহমান সিকদার প্রমুখ। এছাড়াও সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে সমাবেশ করে গণতান্ত্রিক বাম ঐক্য।

যুগান্তর ইউটিউব চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করুন