এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বাংলা প্রথমপত্র
ড. সনজিত পাল
প্রকাশ: ০৪ মে ২০২০, ০৬:০০ পিএম
প্রিন্ট সংস্করণ
|
ফলো করুন |
|
|---|---|
শিক্ষক, সেন্ট গ্রেগরী হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজ।
জাদুঘরে কেন যাব -আনিসুজ্জামান
অনুধাবন প্রশ্ন
২৬. জাতীয় জাদুঘর একটা জাতিসত্তার পরিচয় বহন করে কীভাবে?
২৭. বিজ্ঞান জাদুঘরের প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা কর।
২৮. ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল সম্পর্কে লিখ।
২৯. জাদুঘর থেকে কীভাবে মানুষ আত্মবিকাশের প্রেরণা লাভ করে?
৩০. মোনায়েম খানকে দ্বিজাতিতত্ত্ব আকর্ষণ করেছিল কেন?
৩১. জাদুঘরে আমাদের যাওয়া উচিত কেন?
৩২. ‘টাওয়ার অফ লন্ডন’ সম্পর্কে লিখ।
৩৩. মোনায়েম খান জাদুঘরকে মিউজিয়াম বলতে পক্ষপাতী ছিলেন কেন? ব্যাখ্যা কর।
৩৪. রুশ বিপ্লব সংঘটিত হওয়ার কারণ ব্যাখ্যা কর।
৩৫. সাম্রাজ্যবাদী শক্তিগুলো কেন জাদুঘর প্রতিষ্ঠা করে? ব্যাখ্যা কর।
৩৬. জাদুঘরকে শক্তিশালী সামাজিক সংগঠন বলার কারণ ব্যাখ্যা কর।
৩৭. প্রাবন্ধিক প্রাচীন ইতিহাস কীভাবে জানতে পেরেছিলেন? বর্ণনা কর।
৩৮. বর্তমান সময়ে জাদুঘরের কী কী বৈচিত্র্য লক্ষ করা যায়? ব্যাখ্যা কর।
৩৯. পৃথিবীর প্রথম জাদুঘরকে মুখ্যত দর্শনচর্চার কেন্দ্র বলা হয়েছে কেন?
৪০. নৃতত্ত্ব বলতে কী বোঝায়?
৪১. ‘এসব দেখে অভিন্ন মানবসত্তার সন্ধান পাওয়া যায়’- কীভাবে? ব্যাখ্যা কর।
সৃজনশীল প্রশ্নের দিকসমূহ
১. জাদুঘরের সর্বজনীনতা/ জাদুঘর মানব সভ্যতা ও সংস্কৃতির বৈচিত্র্যপূর্ণ ও ঐতিহাসিক নিদর্শন সংগ্রহ, সংরক্ষণ, প্রদর্শন ও গবেষণার ক্ষেত্র।
২. বর্তমান প্রজন্মের সঙ্গে ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে জাতীয় ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সঙ্গে পরিচিত করে তোলার ক্ষেত্রে জাদুঘরের ভূমিকা।
৩. জাদুঘরে সংগৃহীত নিদর্শনগুলোর বিস্তারিত পরিচয় জানানোর মাধ্যমে জ্ঞান ও আনন্দ লাভ।
৪. ইতিহাস ও ঐতিহ্যের সঙ্গে বিজ্ঞান ও সংস্কৃতির তথ্য বিনিময়/ সেতুবন্ধন সৃষ্টি।
৫. নানা রকম জাদুঘরের প্রয়োজনীয়তা বর্ণনা।
৬. জাতির স্বতন্ত্র পরিচয় প্রকাশে জাদুঘরের ভূমিকা।
৭. সভ্যতার অতীত ঐতিহ্য, নানামুখী জ্ঞান, বৈচিত্র্যময় আবিষ্কার ও সৃষ্টিকে জাতির সামনে তুলে ধরার প্রয়াস।
৮. পৃথিবীর প্রাচীন ও বিখ্যাত জাদুঘরের বর্ণনা।
৯. ভিন্ন ভিন্ন রকমের জাদুঘর গড়ে ওঠার হতিহাস বর্ণনা।
১০. গবেষণা কর্ম, আনন্দ লাভ ও জ্ঞান লাভের ক্ষেত্রে জাদুঘরের ভূমিকা।
মডেল সৃজনশীল প্রশ্ন-১
ঢাকা শহরের ঐতিহ্যবাহী দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে অন্যতম লালবাগের কেল্লা। ১৬৮২ সালে ঢাকার সুবেদার শায়েস্তা খান এটি নির্মাণ করেন। এর অভ্যন্তরের দোতলা ভবনটি এখন জাদুঘরে রূপান্তর করা হয়েছে। এই জাদুঘরে মুঘল আমলের মুদ্রা, তরবারি, বর্ম, পোশাক, হাতিয়ারসহ নিত্যব্যবহার্য আসবাবপত্র ও প্রাচীন পুস্তকাদি রয়েছে। প্রাচীন ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির পরিচয় লাভে জাদুঘরটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
ক. ব্রিটিশ মিউজিয়াম কোন শতকে প্রতিষ্ঠিত?
খ. জাদুঘর সামাজিক পরিবর্তন ঘটাতে পারে কীভাবে?
গ. ‘জাদুঘরে কেন যাব’ প্রবন্ধের কোন দিক উদ্দীপকে প্রতিফলিত হয়েছে? বর্ণনা কর।
ঘ. উদ্দীপকটি আলোচ্য প্রবন্ধের মূলভাবনাকেই ধারণ করছে বলে তুমি মনে কর কি? যুক্তি দাও।
প্রশ্ন-২ :
মানবাত্মর ধ্বনিরাশি বইয়ের পাতায় বন্দি হয়ে থাকে। বইয়ের ভেতর দিয়েই আমরা আকাশের দৈববাণী থেকে মহাত্মদের কথা পেয়ে থাকি। যাদের সান্নিধ্য আমাদের কখনোই পাওয়া সম্ভব নয়, বইয়ের ভেতর দিয়েই আমরা তাদের পেতে পারি। বই আমাদের অতীতের সঙ্গে সেতুবন্ধ গড়ে দেয়। এ বইয়ের স্থান হল লাইব্রেরি। এ লাইব্রেরিতে মানবহৃদয়ের উত্থান-পতনের শব্দ শোনা যায়। লাইব্রেরিতে সব পথের সব মতের সম্মিলন ঘটে।
ক. জাদুঘর অলক্ষ্যে কী ছড়িয়ে দেয়?
খ. উনিশ শতকে জাদুঘরের সংখ্যা বৃদ্ধি ঘটে কীভাবে?
গ. উদ্দীপকের লাইব্রেরির সঙ্গে ‘জাদুঘরে কেন যাব’ প্রবন্ধের কীসের মিল রয়েছে? বর্ণনা কর।
ঘ. ‘লাইব্রেরিতেই মানবহৃদয়ের উত্থান-পতনের শব্দ শোনা যায়’- মন্তব্যটি আলোচ্য প্রবন্ধের আলোকে মূল্যায়ন কর।
