নবম ও দশম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা
হিসাববিজ্ঞান * রসায়ন * কৃষিশিক্ষা
হিসাববিজ্ঞান
মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান সরকার
প্রকাশ: ০৫ জুন ২০১৮, ০৬:০০ পিএম
প্রিন্ট সংস্করণ
|
ফলো করুন |
|
|---|---|
সিনিয়র শিক্ষক, মনিপুর উচ্চবিদ্যালয় ও কলেজ
মিরপুর, ঢাকা
নগদান
[পূর্বে প্রকাশিত অংশের পর]
৩০. চেকের মাধ্যমে কোনো খরচ প্রদান করলে একঘরা নগদান বইয়ে কোথায় লিখতে হবে?
- উভয় দিকে।
৩১. ব্যক্তিগত প্রয়োজনে ব্যাংক থেকে উত্তোলন এ জাতীয় দফা একঘরা নগদান বইয়ে কোথায় লিপিবদ্ধ করতে হয়?
- একবার ডেভিটে এবং আরেকবার ক্রেডিটে লিখতে হয়।
৩২. ব্যবসায়ের জন্য ব্যাংক থেকে টাকা উত্তোলন করলে একঘরা নগদান বইয়ের কোথায় লিখতে হয়?
- একঘরা নগদান বইয়ের ডেবিট দিকে।
৩৩. একজনের নিকট থেকে চেক পেয়ে অন্যজনকে প্রদান করলে একঘরা নগদান বইয়ে কোথায় লিপিবদ্ধ করতে হয়?
- চেক প্রাপ্তি ডেবিট দিকে ও চেক প্রদান ক্রেডিট দিকে।
৩৪. চেকের মাধ্যমে টাকা পেয়ে তা সঙ্গে সঙ্গে ব্যাংকে জমা দিতে একঘরা নগদান বইয়ে কোথায় লিখতে হয়?
- ডেবিট ও ক্রেডিট উভয় দিকে লিখতে হয়।
৩৫. দেনাদার কর্তৃক সরাসরি ব্যাংকে জমা দিলে একঘরা নগদান বইয়ে কোথায় লিখতে হয়?
- ডেবিট ও ক্রেডিট উভয় দিকে।
৩৬. দু’ঘরা নগদান বইয়ে মোট ঘরের সংখ্যা কতটি?
- ১২টি।
৩৭. চেকের মাধ্যমে কোনো খরচ প্রদান করা হলে দু’ঘরা নগদান বইতে কোথায় লিপিবদ্ধ করতে হয়?
- ক্রেডিট দিকে ব্যাংক কলামে।
৩৮. চেক পেয়ে তা সঙ্গে সঙ্গে ব্যাংকে জমা দিলে দু’ঘরা নগদান বইয়ে কোথায় লিখতে হয়।
- ডেবিট দিকে ব্যাংক কলামে।
৩৯. একজনের নিকট থেকে চেক পেয়ে অন্যজনকে প্রদান করলে দু’ঘরা নগদান বইতে কোথায় বসে?
উত্তর : প্রাপ্তি হিসেবে ডেবিট দিকে ক্যাশ কলামে এবং প্রদান হিসাবে ক্রেডিট দিকে ক্যাশ কলামে।
৪০. দুটি বিপরীতমুখী দাখিলাকে কী বলা হয়?
- কন্ট্রা বা পাল্টা দাখিলা বা বিপরীত দাখিলা।
৪১. ব্যাংকে নগদ জমা ও ব্যাংক থেকে অফিসের জন্য উত্তোলন দু’ঘরা নগদান বইয়ের কোথায় লিখতে হয়?
- ডেবিট ও ক্রেডিট উভয় দিকে।
৪২. ব্যাংক কর্তৃক সুদ প্রদান বা মঞ্জুর করলে দু’ঘরা/তিনঘরা নগদান বইয়ের কোথায় লিখতে হয়?
- ডেবিট দিকে ব্যাংক কলামে।
৪৩. ব্যাংক কর্তৃক চার্জকৃত সুদ ও চার্জ/ধার্যকৃত চার্জ দু’ঘরা/তিনঘরা নগদান বইয়ে কোথায় লিপিবদ্ধ করতে হয়?
- ক্রেডিট দিকে ব্যাংক কলামে।
৪৪. দু’ঘরা নগদান বইতে কয়টি টাকার ঘর থাকে?
- দুটি।
৪৫. তিনঘরা নগদান বইতে কয়টি টাকার ঘর থাকে?
- তিনটি। যথা- ক্যাশ, ব্যাংক ও বাট্টা।
৪৬. পাওনাদারকে পরিশোধ করার সময় যে বাট্টা পাওয়া যায় তা তিনঘরা নগদান বইয়ে কোথায় বসে?
- ক্রেডিট পাশে বাট্টার ঘরে।
৪৭. দেনাদারের নিকট থেকে টাকা আদায়ের জন্য যে বাট্টা প্রদান করা হয় তা কোথায় লিখতে হয়?
- তিন ঘরা নগদান বইয়ে ডেবিট দিকে বাট্টার ঘরে।
৪৮. তিনঘরা নগদান বইয়ে মোট ঘরের সংখ্যা কতটি?
- ১৪টি।
৪৯. বাট্টা কাকে বলে?
- ব্যবসায়ের প্রচলিত নিয়মানুসারে বা ব্যবসায়িক চুক্তি ভিত্তিতে পণ্য বিক্রয়ের মূল্য থেকে বা প্রাপ্য টাকা থেকে নির্দিষ্ট হারে যে পরিমাণ টাকা মওকুফ করা হয় তাকে বাট্টা বলা হয়।
৫০. বাট্টা কয় প্রকার ও কী কী?
- দুই প্রকার। যথা-১ নগদ বাট্টা, ২. কারবারি বাট্টা।
৫১. কোন বাট্টা তিনঘরা নগদান বইতে দেখানো হয় না?
- কারবারি বাট্টা।
৫২. নগদ বাট্টা কী ধরনের হিসাব?
- নামিক হিসাব/আয়-ব্যয় বাচক হিসাব।
৫৩. তিনঘরা, নগদান বইতে প্রদত্ত বাট্টা কোথায় বসে?
- ডেবিট দিকে বাট্টার ঘরে।
৫৪. প্রাপ্ত বাট্টা তিনঘরা নগদান বইয়ে কোন পাশে লিখতে হয়?
- ক্রেডিট পাশে।
৫৫. করণিক ভুলের কারণে কী প্রভাবিত হয়?
- উদ্বৃত্ত প্রভাবিত হয়।
রসায়ন
মো. মাসুদ খান
প্রধান শিক্ষক, ডেমরা পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ, ঢাকা
রসায়নের ধারণা
[পূর্বে প্রকাশিত অংশের পর]
৫৬। কোন গ্যাস বাতাসের সাথে মিশে পরিবেশের তাপমাত্রা বৃদ্ধি করছে? উত্তর : CO2
৫৭। আন্তর্জাতিক রশ্মিচিহ্নটি কত সালে আমেরিকাতে প্রথম ব্যবহৃত হয়েছিল? উত্তর : ১৯৪৬ সালে
৫৮। বেকিং পাউডারে কোন যৌগ উপস্থিত থাকে?
উত্তর: NaHCO3
৫৯। মোম কী?
উত্তর : কার্বন ও হাইড্রোজেনের যৌগ
৬০। কার্বনের যৌগকে অক্সিজেনে দহন করলে কী উৎপন্ন হয়? উত্তর : CO2
৬১। মোমের প্রধান উপাদান কী?
উত্তর : কার্বন
৬২। প্রাকৃতিক গ্যাস প্রধানত কী?
উত্তর : মিথেন
৬৩। অনুসন্ধান ও গবেষণা কাজের প্রথম শর্ত কী?
উত্তর : বিষয়বস্তু নির্ধারণ
৬৪। অনুসন্ধান ও গবেষণা প্রক্রিয়ার দ্বিতীয় ধাপ কী?
উত্তর : বিষয়বস্তু সম্পর্কে সম্যক জ্ঞান
৬৫। ফলাফল সম্পর্কে আগাম ধারণা অনুসন্ধান গবেষণার কততম ধাপ? উত্তর : ৪র্থ
৬৬। জারক গ্যাস নির্দেশক সাংকেতিক চিহ্ন কী?
উত্তর : বৃত্তের ওপর আগুনের শিখা
৬৭। কী ছাড়া রসায়নের গবেষণা ও অনুসন্ধান করা কঠিন?
উত্তর : তথ্য সংগ্রহ
৬৮। অনুসন্ধান ও গবেষণা প্রক্রিয়ার তৃতীয় ধাপ কী?
উত্তর : কাজের পরিকল্পনা প্রণয়ন
৬৯। অনুসন্ধান ও গবেষণা প্রক্রিয়ার চতুর্থ ধাপ কী?
উত্তর : ফলাফল সম্পর্কে আগাম ধারণাকরণ
৭০। অনুসন্ধান ও গবেষণা কী প্রদান করে?
উত্তর : মৌলিক বিষয়ের নতুন ব্যাখ্যা
৭১। পৃথিবীর খনিজ জ্বালানি কত বছরে ফুরিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে? উত্তর : ১০০ বছরে
৭২। বিজ্ঞান ও মানবকল্যাণে প্রভাব অনুসন্ধান ও গবেষণার কোন ধাপ? উত্তর : সর্বশেষ ধাপ
৭৩। ট্রিফয়েল চিহ্নটি প্রথম কোন দেশে ব্যবহৃত হয়েছিল? উত্তর : আমেরিকা
৭৪। ট্রিফয়েল দ্বারা কোন প্রকার আলোকরশ্মি বোঝায়?
উত্তর : অতিরিক্ত ক্ষতিকর
৭৫। আন্তর্জাতিক রশ্মি চিহ্নটি প্রথম কোন দেশে ব্যবহৃত হয়েছিল? উত্তর : আমেরিকা
৭৬। আন্তর্জাতিক ক্ষতিকর আলোকরশ্মি চিহ্নটিকে কী বলা হয়? উত্তর : ট্রিফয়েল
৭৭। হাসপাতালের বর্জ্যপূর্ণ ড্রামের গায়ে কোন সাংকেতিক চিহ্ন লাগাবে? উত্তর : স্বাস্থ্য ঝুঁকির সংকেত
৭৮। আলকেমি শব্দটি কোন ভাষা থেকে এসেছে?
উত্তর : আরবি
৭৯। আলকেমি শব্দটি দ্বারা কোন সভ্যতা বোঝানো হতো? উত্তর : মিশরীয়
৮১। প্রাচীন রসায়নবিদ্যার সূচনা হয় কোন দেশে?
উত্তর : মিশরে
৮১। আলকেমি শব্দটি আরবি কী শব্দ হতে উদ্ভূত?
উত্তর : আল-কিমিয়া
৮২। প্রাচীন ও মধ্যযুগীয় রসায়ন চর্চা কী নামে পরিচিত?
উত্তর : আল-কেমি
কৃষিশিক্ষা
দেওয়ান সামছুর রহমান
সিনিয়র শিক্ষক
গোয়ালপাড়া হাইস্কুল, সোনারগাঁ
ভূমিক্ষয় ও ক্ষয়রোধ
[পূর্বে প্রকাশিত অংশের পর]
৪১। বাংলাদেশের পার্বত্য অঞ্চলে কোন ধরনের ভূমিক্ষয় দেখা যায়?
ক) রিল ভূমিক্ষয় খ) গালি ভূমিক্ষয় গ) আস্তরণ ভূমিক্ষয় ঘ) বায়ুপ্রবাহজনিত ভূমিক্ষয়
৪২। জুমচাষ কোন এলাকার ফসল চাষ পদ্ধতি?
ক) পাহাড়ি খ) সমতল গ) উপকূলীয় ঘ) বরেন্দ্র
৪৩। রিল ভূমিক্ষয় আস্তরণ ভূমিক্ষয়ের কততম ধাপ?
ক) ১ম খ) ২য় গ) ৩য় ঘ) ৪র্থ
৪৪। কোন ভূমিক্ষয় থেকে নালা বা গালি ভূমিক্ষয়ের উদ্ভব?
ক) আস্তরণ ভূমিক্ষয় খ) নদী ভাঙনজনিত ভূমিক্ষয়
গ) বায়ুপ্রবাহজনিত ভূমিক্ষয় ঘ) রিল ভূমিক্ষয়
৪৫। বাংলাদেশে কোন ধরনের ভূমিক্ষয় ব্যাপক পরিমাণে দেখা যায়?
ক) বায়ুপ্রবাহজনিত খ) বৃষ্টিপাতজনিত গ) ভূমিঢালজনিত ঘ) চাষজনিত
৪৬। কোন এলাকাটি নদী ভাঙনপ্রবণ অঞ্চল?
i. চাঁদপুর ii. নারায়ণগঞ্জ iii. সিরাজগঞ্জ
নিচের কোনটি সঠিক?
ক) i ও ii খ) ii ও iii গ) i ও iii ঘ) i, ii ও iii
৪৭। খাদ্য উৎপাদনের জন্য মানুষ কোনটিকে যথেচ্ছা ব্যবহার করছে?
ক) মাটি খ) পানি গ) বায়ু ঘ) গাছপালা
৪৮। ভূমিক্ষয়ের প্রকৃত কারণ কী?
ক) ভূমিধস খ) পাহাড় কাটা গ) বায়ুপ্রবাহ ঘ) মানুষ নিজে
৪৯। পাহাড়ের ঢালের আড়াআড়ি সমন্বিত লাইনে চাষ পদ্ধতিকে কী বলে?
ক) স্বাভাবিক চাষ পদ্ধতি খ) কন্টোর চাষ পদ্ধতি
গ) জুম চাষ পদ্ধতি ঘ) পাহাড়ি ঢাল চাষ পদ্ধতি
৫০। বাংলাদেশের যেসব এলাকায় জুম চাষ পদ্ধতিতে চাষাবাদ করা হয়-
i. বান্দরবান ii. খাগড়াছড়ি iii. দিনাজপুর
নিচের কোনটি সঠিক ?
ক) i খ) ii গ) i ও ii ঘ) i, ii ও iii
উত্তর : ৪১-খ, ৪২-ক, ৪৩-খ, ৪৪-ঘ, ৪৫-খ, ৪৬-গ, ৪৭-ক, ৪৮-ঘ, ৪৯-খ, ৫০-গ
