মানুষের কথা বলে যেতে হবে বহুদূর
শিক্ষকদের শুভেচ্ছা
প্রফেসর মো. সহিদুল ইসলাম
০৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ০০:০০:০০ | প্রিন্ট সংস্করণ
অধ্যক্ষ-মাইলস্টোন কলেজ, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা
যুগান্তর পথ চলতে শুরু করেছিল সত্য, ন্যায় প্রকাশ এবং জনগণের পাশে থাকার অঙ্গীকার নিয়ে। আমি মনে করি, দীর্ঘ পথের পথিক যুগান্তর তার প্রতিশ্রুত কথা রাখতে পেরেছে তাই তো পত্রিকাটি আজ অগণিত মানুষের বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর। মুক্তভাবে চিন্তার শব্দগুলোকে বিন্যাস করতে পারাটা যুগান্তরের একটি অনন্য দিক যার ফলে আমি যুগান্তর পাঠ করে নিজের পাঠ পিপাসাকে নিবারণ করতে পারি। বর্তমানে যুগান্তরের অনলাইন সংস্করণ সব খবর তাৎক্ষণিকভাবে আমাদের জানতে সহায়তা করছে। এটা গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধিতে সহায়ক। শুরু থেকেই একটা বিষয় আমি প্রত্যক্ষ করছি আর তা হলে যুগান্তর প্রাত্যহিক ছাপা সংস্করণে গ্রামীণ জনপদের খবরগুলো বেশ গুরুত্বসহ তুলে আনছে যার দরুন আমরা রাজধানীতে থেকেও প্রত্যন্ত অঞ্চলে কী ঘটছে তা জানতে পারছি। আমার মতে, এটি যুগান্তরের একটি খুব ভালো দিক। একজন শিক্ষক হিসাবে টিউটোরিয়াল পাতা এবং শিক্ষা সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সংবাদগুলো আমি বেশি নজরে রাখি। বিশেষত শিক্ষাবিষয়ক টিউটোরিয়াল পাতাটি সারা দেশের ছাত্রছাত্রীদের কাছে খুবই অর্থবহ বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস। সম্পাদকীয়, বাতায়ন, দশদিগন্ত, বাংলার মুখ, শুক্রবারের সাহিত্য প্রতিটি বিভাগই আমার ভালো লাগার জায়গা দখল করে আছে। ‘যুগান্তর’ দায়িত্ব সচেতনতার অনন্য উদাহরণ। এ শুভবার্তা আর মানুষের কথা বুকে পত্রিকাটি এগিয়ে যাবে আরও বহুদূর। আমি পাঠকনন্দিত পত্রিকা দৈনিক যুগান্তরের উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি কামনা করছি।
সম্পাদক : সাইফুল আলম, প্রকাশক : সালমা ইসলাম
প্রকাশক কর্তৃক ক-২৪৪ প্রগতি সরণি, কুড়িল (বিশ্বরোড), বারিধারা, ঢাকা-১২২৯ থেকে প্রকাশিত এবং যমুনা প্রিন্টিং এন্ড পাবলিশিং লিঃ থেকে মুদ্রিত।
পিএবিএক্স : ৯৮২৪০৫৪-৬১, রিপোর্টিং : ৯৮২৩০৭৩, বিজ্ঞাপন : ৯৮২৪০৬২, ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৩, সার্কুলেশন : ৯৮২৪০৭২। ফ্যাক্স : ৯৮২৪০৬৬
E-mail: jugantor.mail@gmail.com
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত
শিক্ষকদের শুভেচ্ছা
মানুষের কথা বলে যেতে হবে বহুদূর
অধ্যক্ষ-মাইলস্টোন কলেজ, উত্তরা মডেল টাউন, ঢাকা
যুগান্তর পথ চলতে শুরু করেছিল সত্য, ন্যায় প্রকাশ এবং জনগণের পাশে থাকার অঙ্গীকার নিয়ে। আমি মনে করি, দীর্ঘ পথের পথিক যুগান্তর তার প্রতিশ্রুত কথা রাখতে পেরেছে তাই তো পত্রিকাটি আজ অগণিত মানুষের বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর। মুক্তভাবে চিন্তার শব্দগুলোকে বিন্যাস করতে পারাটা যুগান্তরের একটি অনন্য দিক যার ফলে আমি যুগান্তর পাঠ করে নিজের পাঠ পিপাসাকে নিবারণ করতে পারি। বর্তমানে যুগান্তরের অনলাইন সংস্করণ সব খবর তাৎক্ষণিকভাবে আমাদের জানতে সহায়তা করছে। এটা গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধিতে সহায়ক। শুরু থেকেই একটা বিষয় আমি প্রত্যক্ষ করছি আর তা হলে যুগান্তর প্রাত্যহিক ছাপা সংস্করণে গ্রামীণ জনপদের খবরগুলো বেশ গুরুত্বসহ তুলে আনছে যার দরুন আমরা রাজধানীতে থেকেও প্রত্যন্ত অঞ্চলে কী ঘটছে তা জানতে পারছি। আমার মতে, এটি যুগান্তরের একটি খুব ভালো দিক। একজন শিক্ষক হিসাবে টিউটোরিয়াল পাতা এবং শিক্ষা সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সংবাদগুলো আমি বেশি নজরে রাখি। বিশেষত শিক্ষাবিষয়ক টিউটোরিয়াল পাতাটি সারা দেশের ছাত্রছাত্রীদের কাছে খুবই অর্থবহ বলে আমার দৃঢ় বিশ্বাস। সম্পাদকীয়, বাতায়ন, দশদিগন্ত, বাংলার মুখ, শুক্রবারের সাহিত্য প্রতিটি বিভাগই আমার ভালো লাগার জায়গা দখল করে আছে। ‘যুগান্তর’ দায়িত্ব সচেতনতার অনন্য উদাহরণ। এ শুভবার্তা আর মানুষের কথা বুকে পত্রিকাটি এগিয়ে যাবে আরও বহুদূর। আমি পাঠকনন্দিত পত্রিকা দৈনিক যুগান্তরের উত্তরোত্তর সমৃদ্ধি কামনা করছি।