একটা গভীর সন্ধ্যা সাজলো তাঁতের শাড়িতে; তার একমাথা ঘনকালো প্রশ্রয়।
বেগুনপাতার মতো দুদিকে প্রসারিত অতীত ও বর্তমান;
মধ্যরেখা বরাবর যে সমাজতত্ত্ব;-তাকে মান্য করা যায়
অভিন্ন উত্তাপে।-এই সন্ধ্যা রেখে গেছে তার কিছু উচ্চারণবিধি।
কিছু আবশ্যিক ভাবাবেগ।
দৃশ্য ও দৃশ্যাতীত বোঝাপড়া। আর সচকিত সরল সাধনা।
অথবা সহজ অভিপ্রায়;-আঙুরলতায় নুয়ে থাকা প্রত্ন প্রাণ।
তোমার ছিল দশদিক বিস্তৃত আলো, সুসম্পাদিত-
আমার ছিল ধোঁয়া ওঠা কফির বিন্যাসে মিশে থাকা ইকোলজি।
নিবিড় উদ্যোগ; ঐকতান।
সময় বলছে, ‘গরম কফি আহ্বান করে আনে ভোর।’
যানবাহনের ভেঁপু বলছে, ‘গন্তব্যে পৌঁছতে একটু দেরি হতে পারে।
আছে চাকা ও গতির বন্ধন।’
সেই সন্ধ্যা থেকে গৃহ, চুল্লি, আলনা ও পালঙ্ক সব আমাদের।